দুই শতাধিক যন্ত্র ও প্রকল্প নিয়ে শুরু বিজ্ঞান মেলা
ঘর পরিষ্কার করার যন্ত্র। পরিষ্কার করতে
গিয়ে কায়িক পরিশ্রম করতে হবে না। দূর নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের (রিমোট কন্ট্রোল)
সাহায্যে কাজ চলবে। শক্ত একটি কাগজের বাক্স।
এর মুখে একটি
চুম্বক, আধা কেজি পর্যন্ত লোহা আকর্ষণ করতে পারে, এমন ক্ষমতা আছে এটির।
যন্ত্রে এমন কয়েকটি ভাগ রয়েছে, যাতে নানা ধরনের ময়লা দূর করার ব্যবস্থা
আছে। কোনো খেলনা থেকে খুলে নেওয়া দূরনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র এবং ঘরের আরও
টুকিটাকি যন্ত্রাংশ দিয়ে খুদে তিন বিজ্ঞানী বানিয়েছে এটি।
এরা রাজধানীর নূর মোহাম্মদ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র নাজমুস সাকিব, আবদুল্লাহ ও যোবায়ের। দর্শকদের কেউ কাছে এলেই হাত নেড়ে এ যন্ত্র বানানোর গল্প শোনাচ্ছে তারা পরিণত বয়সীদের মতোই। জানাল, আরও বড় আবিষ্কার করে দেশের মানুষের উপকার করতে চায় তারা।
মেহেরপুরের স্বশিক্ষিত বিজ্ঞানী সাহাবুদ্দীন। লেখাপড়া এসএসসি পর্যন্ত। ছোটবেলা থেকেই যন্ত্রপাতির প্রতি আকর্ষণ। এ পর্যন্ত ১০টি ছোট-বড় যন্ত্র তৈরি করেছেন। এর মধ্যে আছে মুঠোফোনের মাধ্যমে গাড়ি চালু ও বন্ধ করার যন্ত্র, গাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার যন্ত্র, ইঞ্জিনের নিরাপত্তা যন্ত্র।
এবারের মেলায় নিয়ে এসেছেন স্বয়ংক্রিয় টিউবওয়েল। তৈরি করতে খরচ হয়েছে চার হাজার টাকা। একটি ১২ ভোল্টের ব্যাটারিতে চলছে টিউবওয়েলটি।
স্কুল-কলেজ-বিজ্ঞান ক্লাব-স্বশিক্ষিত ৫০০ বিজ্ঞানীর উদ্ভাবিত এমন প্রায় ২০০ যন্ত্র ও প্রকল্প নিয়ে শুরু হয়েছে বিজ্ঞান, শিল্প ও প্রযুক্তি মেলা। আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) ধানমন্ডি ক্যাম্পাসে মেলা শুরু হয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার। চলবে ২ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত।
মেলায় অংশগ্রহণকারীদের বেশির ভাগই স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী। অথচ তাদের তৈরি করা যন্ত্র দেখে তা বোঝার উপায় নেই। যানজট, পানিসমস্যা, অগ্নিকাণ্ড, আবাসন ইত্যাদি নাগরিক ও সামাজিক সমস্যা সমাধানের উপায় খোঁজার চেষ্টা আছে প্রায় সব যন্ত্রে।
এই মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বললেন, ‘ওরা আকারে ছোট, কিন্তু ভাবনায় অনেক বড়। নতুন প্রজন্মের এই ক্ষুদে বিজ্ঞনীরা পাল্টে দেবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছোটদের বেশি শেখানোর দরকার নেই। শুধু একটু পথ দেখিয়ে দেওয়া। তারপর ওরা নিজেরাই মেধা দিয়ে নিজেদের পথ করে নেবে।’
এই মেলার উদ্দেশ্যও তাই; নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞান-সচেতন, বিজ্ঞানচর্চায় উৎসাহিত করা এবং বিজ্ঞানমনস্ক করে তোলা। গতকাল এই মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিএসআইআরের চেয়ারম্যান আহম্মদ ইসমাইল মোস্তফা।
এরা রাজধানীর নূর মোহাম্মদ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র নাজমুস সাকিব, আবদুল্লাহ ও যোবায়ের। দর্শকদের কেউ কাছে এলেই হাত নেড়ে এ যন্ত্র বানানোর গল্প শোনাচ্ছে তারা পরিণত বয়সীদের মতোই। জানাল, আরও বড় আবিষ্কার করে দেশের মানুষের উপকার করতে চায় তারা।
মেহেরপুরের স্বশিক্ষিত বিজ্ঞানী সাহাবুদ্দীন। লেখাপড়া এসএসসি পর্যন্ত। ছোটবেলা থেকেই যন্ত্রপাতির প্রতি আকর্ষণ। এ পর্যন্ত ১০টি ছোট-বড় যন্ত্র তৈরি করেছেন। এর মধ্যে আছে মুঠোফোনের মাধ্যমে গাড়ি চালু ও বন্ধ করার যন্ত্র, গাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার যন্ত্র, ইঞ্জিনের নিরাপত্তা যন্ত্র।
এবারের মেলায় নিয়ে এসেছেন স্বয়ংক্রিয় টিউবওয়েল। তৈরি করতে খরচ হয়েছে চার হাজার টাকা। একটি ১২ ভোল্টের ব্যাটারিতে চলছে টিউবওয়েলটি।
স্কুল-কলেজ-বিজ্ঞান ক্লাব-স্বশিক্ষিত ৫০০ বিজ্ঞানীর উদ্ভাবিত এমন প্রায় ২০০ যন্ত্র ও প্রকল্প নিয়ে শুরু হয়েছে বিজ্ঞান, শিল্প ও প্রযুক্তি মেলা। আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) ধানমন্ডি ক্যাম্পাসে মেলা শুরু হয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার। চলবে ২ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত।
মেলায় অংশগ্রহণকারীদের বেশির ভাগই স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী। অথচ তাদের তৈরি করা যন্ত্র দেখে তা বোঝার উপায় নেই। যানজট, পানিসমস্যা, অগ্নিকাণ্ড, আবাসন ইত্যাদি নাগরিক ও সামাজিক সমস্যা সমাধানের উপায় খোঁজার চেষ্টা আছে প্রায় সব যন্ত্রে।
এই মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বললেন, ‘ওরা আকারে ছোট, কিন্তু ভাবনায় অনেক বড়। নতুন প্রজন্মের এই ক্ষুদে বিজ্ঞনীরা পাল্টে দেবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছোটদের বেশি শেখানোর দরকার নেই। শুধু একটু পথ দেখিয়ে দেওয়া। তারপর ওরা নিজেরাই মেধা দিয়ে নিজেদের পথ করে নেবে।’
এই মেলার উদ্দেশ্যও তাই; নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞান-সচেতন, বিজ্ঞানচর্চায় উৎসাহিত করা এবং বিজ্ঞানমনস্ক করে তোলা। গতকাল এই মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিএসআইআরের চেয়ারম্যান আহম্মদ ইসমাইল মোস্তফা।
No comments