দিল্লিতে বাসে গণধর্ষণ-পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন, বিচার শুরু মঙ্গলবার
নয়াদিল্লির দ্রুত বিচার আদালত গতকাল শনিবার গণধর্ষণ মামলায় সন্দেহভাজন পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন। ২৩ বছর বয়সী ওই মেডিক্যাল ছাত্রীকে নৃশংসভাবে গণধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তবে পাঁচজনই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
আগামী মঙ্গলবার এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হবে।
অভিযুক্ত পাঁচজন বাসচালক রাম সিং, তার ভাই মুকেশ, ফল বিক্রেতা পবন গুপ্ত, শরীরচর্চা প্রশিক্ষক বিনয় শর্মা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মী অক্ষয় ঠাকুরের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৩ নম্বর ধারায় হত্যা, গণধর্ষণ, অপহরণ, ডাকাতিসহ ১৩টি অভিযোগ আনা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। গত মাসে পুলিশ আদালতে যে সহস্রাধিক পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দাখিল করে তাতে নির্যাতিতার জবানবন্দি, অভিযুক্তদের বিস্তারিত তথ্য-প্রমাণাদি ও ফরেনসিক প্রতিবেদন যুক্ত করা হয়েছে। গতকাল অভিযুক্তদের আদালতে হাজির করার পর তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পড়ে শোনানো হয়। অভিযুক্তরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে। মুখ ঢাকা অবস্থায় তাদের আদালতে হাজির করা হয়। ১৫ মিনিট পর তাদের আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। মঙ্গলবার থেকে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হবে।
আগামী সপ্তাহে পুলিশ ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনসহ সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেবে। অভিযুক্তদের দিল্লির তিহার জেলে রাখা হয়েছে।
দিল্লিতে গত ১৬ ডিসেম্বরের গণধর্ষণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত আটক ষষ্ঠ ব্যক্তিকে কিশোর বিচার বোর্ড (জেজেবি) নাবালক বলে ঘোষণা করেছে। স্কুল থেকে দেওয়া সনদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তার বয়স ১৭ বছর ছয় মাস। পুলিশ হাড়ের গঠন পরীক্ষা করে তার বয়স নির্ধারণের আবেদন জানালে আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেন। নাবালক হওয়ার কারণে তার বিচার আলাদাভাবে হবে। এ ক্ষেত্রে তার সর্বোচ্চ শাস্তি হতে পারে তিন বছরের কারাদণ্ড। তবে সে ক্ষেত্রেও তাকে কোনো কারাগারে নয় বরং সংশোধনাগারে রাখা হবে। অভিযোগ রয়েছে, ওই ছাত্রীর সঙ্গে সবচেয়ে নৃশংস আচরণ করেছে এ কিশোর। ঘটনার ১৩ দিন পর ২৯ ডিসেম্বর ওই তরুণী সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। সূত্র : পিটিআই, এনডিটিভি।
অভিযুক্ত পাঁচজন বাসচালক রাম সিং, তার ভাই মুকেশ, ফল বিক্রেতা পবন গুপ্ত, শরীরচর্চা প্রশিক্ষক বিনয় শর্মা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মী অক্ষয় ঠাকুরের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৩ নম্বর ধারায় হত্যা, গণধর্ষণ, অপহরণ, ডাকাতিসহ ১৩টি অভিযোগ আনা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। গত মাসে পুলিশ আদালতে যে সহস্রাধিক পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দাখিল করে তাতে নির্যাতিতার জবানবন্দি, অভিযুক্তদের বিস্তারিত তথ্য-প্রমাণাদি ও ফরেনসিক প্রতিবেদন যুক্ত করা হয়েছে। গতকাল অভিযুক্তদের আদালতে হাজির করার পর তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পড়ে শোনানো হয়। অভিযুক্তরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে। মুখ ঢাকা অবস্থায় তাদের আদালতে হাজির করা হয়। ১৫ মিনিট পর তাদের আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। মঙ্গলবার থেকে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হবে।
আগামী সপ্তাহে পুলিশ ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনসহ সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেবে। অভিযুক্তদের দিল্লির তিহার জেলে রাখা হয়েছে।
দিল্লিতে গত ১৬ ডিসেম্বরের গণধর্ষণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত আটক ষষ্ঠ ব্যক্তিকে কিশোর বিচার বোর্ড (জেজেবি) নাবালক বলে ঘোষণা করেছে। স্কুল থেকে দেওয়া সনদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তার বয়স ১৭ বছর ছয় মাস। পুলিশ হাড়ের গঠন পরীক্ষা করে তার বয়স নির্ধারণের আবেদন জানালে আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেন। নাবালক হওয়ার কারণে তার বিচার আলাদাভাবে হবে। এ ক্ষেত্রে তার সর্বোচ্চ শাস্তি হতে পারে তিন বছরের কারাদণ্ড। তবে সে ক্ষেত্রেও তাকে কোনো কারাগারে নয় বরং সংশোধনাগারে রাখা হবে। অভিযোগ রয়েছে, ওই ছাত্রীর সঙ্গে সবচেয়ে নৃশংস আচরণ করেছে এ কিশোর। ঘটনার ১৩ দিন পর ২৯ ডিসেম্বর ওই তরুণী সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। সূত্র : পিটিআই, এনডিটিভি।
No comments