এসএসসি পরীক্ষা শুরু
দশটি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দেশব্যাপী আজ
শুরু হচ্ছে এসএসসি, দাখিল ও ভোকেশনাল পরীক্ষা। এ বছর মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা কেন্দ্রের সর্বমোট ১৩ লাখ ৩ হাজার পরীক্ষার্থী
অংশ নিচ্ছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, এসব পরীক্ষার্থীই
বর্তমান সরকারের আমলে চালু জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করেছিল; তারাই এখন তৃতীয় সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। আগামী দিনের
জ্ঞানভিত্তিক নাগরিক বাছাইয়ের এই বড় পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের প্রতি
অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
উল্লেখ্য, এ সরকারের আমলে সর্বপ্রথম প্রাইমারী স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা ও জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার প্রবর্তন করা হয়। এ দুটি পাবলিক পরীক্ষা প্রাইমারী ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিপুল জাগরণ সৃষ্টি করে; তাদের মনোজগতেও এ দুটি পরীক্ষার প্রভাব ছিল অসামান্য। এসএসসি পরীক্ষার আদলে প্রাইমারী সমাপনী ও অষ্টম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষার কেন্দ্র-বিন্যাস, প্রশ্নপত্র তৈরি, খাতা মূল্যায়ন, ফলাফল প্রকাশ এবং সনদপত্র প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনে ধাপে ধাপে যে সক্ষমতা ও আত্মপ্রত্যয়ের আলোকশিখা জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে এসএসসি পর্যায়ে তার অনুকূল প্রভাব পড়বে বলে আশা করা যায়। আগের দুটি সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সাহস ও অভিজ্ঞতার ফলে এই পরীক্ষা তাদের কাছে অনেকটাই স্বচ্ছন্দ ও জড়তাহীন হয়ে উঠবে, যা শিক্ষার্থীদের কাক্সিক্ষত সফলতাকে প্রভূত সহায়তা করতে পারে। পাবলিক পরীক্ষায় এই যুগান্তকারী পরিবর্তন সূচিত ও বিকশিত করার জন্য বর্তমান সরকার ধন্যবাদার্হ। সরকারের সুযোগ্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ শিক্ষা ক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে যেভাবে কাজ করে চলেছেন, তা অব্যাহত থাকলে শিক্ষা ক্ষেত্রে উত্তরোত্তর উন্নতি ও সমৃদ্ধি সম্ভব।
পরীক্ষা সম্পূর্ণ নকলমুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে এই আশাবাদ পুরো জাতির। সে বিষয়টি সরকারকে পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত করতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো রাজনৈতিক পরিবেশ। বর্তমানে হরতাল-অবরোধ, সহিংসতা যেখানে নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেখানে মাধ্যমিক পরীক্ষাকে ঘিরে পরীক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট অন্যদের উদ্বিগ্ন হওয়া খুবই স্বাভাবিক। রাজনৈতিক দলসমূহকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিতে হবে। কোনভাবেই যাতে পরীক্ষা ব্যাহত না হয় কিংবা স্বাভাবিক পরিবেশ বিঘ্নিত না হয় সেদিকে দৃষ্টি রাখা অত্যন্ত জরুরী। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও সতর্ক থাকতে হবে যেন কেউ কোনভাবেই পরীক্ষার পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে; পরীক্ষার পর্যায়ক্রমিক গতিধারা ব্যাহত করতে না পারে। জাতির ভবিষ্যত এই তরুণ শিক্ষার্থীদের সুন্দর ভবিষ্যতের পথ কণ্টকমুক্ত রাখার দায়িত্ব তো আমাদের সকলেরই!
উল্লেখ্য, এ সরকারের আমলে সর্বপ্রথম প্রাইমারী স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা ও জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার প্রবর্তন করা হয়। এ দুটি পাবলিক পরীক্ষা প্রাইমারী ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিপুল জাগরণ সৃষ্টি করে; তাদের মনোজগতেও এ দুটি পরীক্ষার প্রভাব ছিল অসামান্য। এসএসসি পরীক্ষার আদলে প্রাইমারী সমাপনী ও অষ্টম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষার কেন্দ্র-বিন্যাস, প্রশ্নপত্র তৈরি, খাতা মূল্যায়ন, ফলাফল প্রকাশ এবং সনদপত্র প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনে ধাপে ধাপে যে সক্ষমতা ও আত্মপ্রত্যয়ের আলোকশিখা জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে এসএসসি পর্যায়ে তার অনুকূল প্রভাব পড়বে বলে আশা করা যায়। আগের দুটি সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সাহস ও অভিজ্ঞতার ফলে এই পরীক্ষা তাদের কাছে অনেকটাই স্বচ্ছন্দ ও জড়তাহীন হয়ে উঠবে, যা শিক্ষার্থীদের কাক্সিক্ষত সফলতাকে প্রভূত সহায়তা করতে পারে। পাবলিক পরীক্ষায় এই যুগান্তকারী পরিবর্তন সূচিত ও বিকশিত করার জন্য বর্তমান সরকার ধন্যবাদার্হ। সরকারের সুযোগ্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ শিক্ষা ক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে যেভাবে কাজ করে চলেছেন, তা অব্যাহত থাকলে শিক্ষা ক্ষেত্রে উত্তরোত্তর উন্নতি ও সমৃদ্ধি সম্ভব।
পরীক্ষা সম্পূর্ণ নকলমুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে এই আশাবাদ পুরো জাতির। সে বিষয়টি সরকারকে পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত করতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো রাজনৈতিক পরিবেশ। বর্তমানে হরতাল-অবরোধ, সহিংসতা যেখানে নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেখানে মাধ্যমিক পরীক্ষাকে ঘিরে পরীক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট অন্যদের উদ্বিগ্ন হওয়া খুবই স্বাভাবিক। রাজনৈতিক দলসমূহকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিতে হবে। কোনভাবেই যাতে পরীক্ষা ব্যাহত না হয় কিংবা স্বাভাবিক পরিবেশ বিঘ্নিত না হয় সেদিকে দৃষ্টি রাখা অত্যন্ত জরুরী। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও সতর্ক থাকতে হবে যেন কেউ কোনভাবেই পরীক্ষার পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে; পরীক্ষার পর্যায়ক্রমিক গতিধারা ব্যাহত করতে না পারে। জাতির ভবিষ্যত এই তরুণ শিক্ষার্থীদের সুন্দর ভবিষ্যতের পথ কণ্টকমুক্ত রাখার দায়িত্ব তো আমাদের সকলেরই!
No comments