প্রকাণ্ড কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান, ভড়কে গেছেন বিজ্ঞানীরাও!
সম্প্রতি
সূর্যের চেয়ে একশ’ গুণ বেশি ভরবিশিষ্ট প্রকাণ্ড এক কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
পাওয়া গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে বিজ্ঞানীরা এতোটাই ভড়কে গেছেন যে,
তারাও চাইছেন, বাস্তবে যেন এমন কিছুর অস্তিত্ব না থাকে!
গত ১ সেপ্টেম্বর রোববার রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি এক প্রতিবেদনে জানায়, ইউরোপভিত্তিক মহাকর্ষীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা লিগো অ্যান্ড ভারগোর মহাকর্ষীয়-তরঙ্গ শনাক্তকারী যন্ত্র সম্ভাব্য এ কৃষ্ণগহ্বরটি শনাক্ত করেছে। এর আগ পর্যন্ত পদার্থবিদরা সর্বোচ্চ যতো বড় কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব আন্দাজ করতেন, এটি তার চেয়েও দ্বিগুণ।
কীভাবে এত বড় কৃষ্ণগহ্বরের জন্ম হতে পারে তার ব্যাখ্যা খুঁজতে বিজ্ঞানীদের গলদঘর্ম হতে হচ্ছে। বিজ্ঞান বিষয়ক মার্কিন ম্যাগাজিন কোয়ান্টার একটি ব্যাখ্যা হচ্ছে, হয়তোবা ছোট ছোট কৃষ্ণগহ্বর মিলিত হয়ে এমন অতিকায় কিছুর সৃষ্টি হতে পারে। মহাবিশ্বের ঘনত্ববহুল কোনো স্থানে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা।
এদিকে পর্যবেক্ষক সংস্থা লিগো অ্যান্ড ভারগো এখনই সম্ভাব্য এ কৃষ্ণগহ্বরের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এটি গুজব নাকি সত্যি, এ ব্যাপারেও তারা একেবারে নিশ্চুপ।
চলতি বছরের এপ্রিলে কৃষ্ণগহ্বরটি নিয়ে নতুন পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ব্যাপারেও এখন পর্যন্ত বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা। ২০২০ সালের বসন্ত নাগাদ লিগো অ্যান্ড ভারগো এ ব্যাপারে জানাবে বলে আশা করছে।
ফলে সম্ভাব্য এ কৃষ্ণগহ্বর আদৌ আছে কি-না, কিংবা থাকলেও কী করে তা সম্ভব, এসব ব্যাপারে জানতে হলে ততো দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
গত ১ সেপ্টেম্বর রোববার রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি এক প্রতিবেদনে জানায়, ইউরোপভিত্তিক মহাকর্ষীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা লিগো অ্যান্ড ভারগোর মহাকর্ষীয়-তরঙ্গ শনাক্তকারী যন্ত্র সম্ভাব্য এ কৃষ্ণগহ্বরটি শনাক্ত করেছে। এর আগ পর্যন্ত পদার্থবিদরা সর্বোচ্চ যতো বড় কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব আন্দাজ করতেন, এটি তার চেয়েও দ্বিগুণ।
কীভাবে এত বড় কৃষ্ণগহ্বরের জন্ম হতে পারে তার ব্যাখ্যা খুঁজতে বিজ্ঞানীদের গলদঘর্ম হতে হচ্ছে। বিজ্ঞান বিষয়ক মার্কিন ম্যাগাজিন কোয়ান্টার একটি ব্যাখ্যা হচ্ছে, হয়তোবা ছোট ছোট কৃষ্ণগহ্বর মিলিত হয়ে এমন অতিকায় কিছুর সৃষ্টি হতে পারে। মহাবিশ্বের ঘনত্ববহুল কোনো স্থানে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা।
এদিকে পর্যবেক্ষক সংস্থা লিগো অ্যান্ড ভারগো এখনই সম্ভাব্য এ কৃষ্ণগহ্বরের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এটি গুজব নাকি সত্যি, এ ব্যাপারেও তারা একেবারে নিশ্চুপ।
চলতি বছরের এপ্রিলে কৃষ্ণগহ্বরটি নিয়ে নতুন পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ব্যাপারেও এখন পর্যন্ত বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা। ২০২০ সালের বসন্ত নাগাদ লিগো অ্যান্ড ভারগো এ ব্যাপারে জানাবে বলে আশা করছে।
ফলে সম্ভাব্য এ কৃষ্ণগহ্বর আদৌ আছে কি-না, কিংবা থাকলেও কী করে তা সম্ভব, এসব ব্যাপারে জানতে হলে ততো দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
No comments