কাউখালীতে আমড়ার বাম্পার ফলন
পুষ্টিকর
ফল আমড়ার চাহিদা দিন দিনই বাড়ছে। আমড়া ইতিমধ্যে একটি অর্থকরী ফল হিসেবে
নিজের জায়গা করে নিয়েছে। ফলে এ অঞ্চলে বেড়ে গেছে আমড়ার চাষাবাদ। এই আমড়া
কাউখালীর স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে বাগানের মালিকরা কোটি টাকারও বেশি আয়
করছেন। কাউখালী উপজেলায় চলতি মৌসুমে গত ২-৩ বছরের তুলনায় আমড়ার ফলন ভালো
হয়েছে। কিন্তু হিমাগারের অভাবে সংরক্ষণ করা যাচ্ছে না এসব আমড়া। এতে করে
ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন চাষিরা। তাই কম মূল্যেই কোটি টাকার আমড়া
বিক্রি করতে হচ্ছে চাষিদের।
ফলে আমড়ার বাম্পার ফলনেও হতাশ চাষিরা। বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলাসহ নাজিরপুর ও নেছারাবাদে আমড়ার আবাদ বেশি হয়। এ সব এলাকার এমন কোনো বাড়ি নেই যে বাড়িতে কম করে হলেও দুই তিনটি আমড়া গাছ নেই। রাস্তার পাশে বাড়ির আঙ্গিনায় আমড়া গাছ লাগানো প্রতিটি মানুষের নেশায় পরিণত হয়েছে। এই সকল আমড়া গাছে এবার বাম্পার ফলন হওয়ায় চাষিরা বেশি খুশি। পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলাসহ নাজিরপুর ও নেছারাবাদ এলাকার আমড়া কেনাবেচার জন্য রয়েছে একদল বেপারী। তারা চৈত্র-বৈশাখ মাসে গৃহস্থদের অগ্রিম টাকা দিয়ে আমড়ার গাছ কিনে থাকেন। এরপর বেপারীরা শ্রাবণ থেকে কার্তিক এই ৪ মাস পর্যন্ত তারা পর্যায়ক্রমে গাছ থেকে আমড়া সংগ্রহ করেন। পরে আমড়াগুলো বস্তায় ভরে বস্তা হিসাবে বেপারীরা জেলার সবচেয়ে বড় আমড়ার মোকাম কাউখালীতে বিক্রি করে। এরপর এখান থেকে লঞ্চ যোগে ঢাকা, চাঁদপুর, মুন্সীগঞ্জ, চট্টগ্রাম, রংপুর, সিলেট, যশোরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়। এসব আমড়া দেশের চাহিদা মিটিয়ে এখন দেশের বাহিরে ভারত, মালয়েশিয়া, নেপালসহ দেশ- বিদেশের বহু স্থানে এ এলাকার ঐতিহ্যবাহী আমড়ার বেশ চাহিদা রয়েছে। কাউখালী উপজেলার চিরাপাড়া গ্রামের আমড়াচাষি একলাসুর রহমান জনান, মধ্যস্বত্বভোগীদের অধিক মুনাফার কারণে আমড়া চাষকারী গৃহস্থরা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বেপারীরা গৃহস্থদের কাছ থেকে এক বস্তা আমড়া ৮০০-৯০০ টাকায় কিনে কাউখালী মোকামে বিক্রি করে থাকেন প্রায় ১২০০- ১৫০০ টাকা করে। সেই আমড়া বস্তায় করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার বাজারে পাইকারি প্রতি বস্তা ২ হাজার থেকে ২২০০ টাকায় বিক্রি হয়। কাউখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলী আজিম শরীফ বলেন, কাউখালীর মাটি ও আবহাওয়া আমড়া চাষের জন্য খুবই উপযোগী। লাভজনক এই মৌসুমী ফল আমড়া গাছে রোগ বালাই খুবই কম।
ফলে আমড়ার বাম্পার ফলনেও হতাশ চাষিরা। বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলাসহ নাজিরপুর ও নেছারাবাদে আমড়ার আবাদ বেশি হয়। এ সব এলাকার এমন কোনো বাড়ি নেই যে বাড়িতে কম করে হলেও দুই তিনটি আমড়া গাছ নেই। রাস্তার পাশে বাড়ির আঙ্গিনায় আমড়া গাছ লাগানো প্রতিটি মানুষের নেশায় পরিণত হয়েছে। এই সকল আমড়া গাছে এবার বাম্পার ফলন হওয়ায় চাষিরা বেশি খুশি। পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলাসহ নাজিরপুর ও নেছারাবাদ এলাকার আমড়া কেনাবেচার জন্য রয়েছে একদল বেপারী। তারা চৈত্র-বৈশাখ মাসে গৃহস্থদের অগ্রিম টাকা দিয়ে আমড়ার গাছ কিনে থাকেন। এরপর বেপারীরা শ্রাবণ থেকে কার্তিক এই ৪ মাস পর্যন্ত তারা পর্যায়ক্রমে গাছ থেকে আমড়া সংগ্রহ করেন। পরে আমড়াগুলো বস্তায় ভরে বস্তা হিসাবে বেপারীরা জেলার সবচেয়ে বড় আমড়ার মোকাম কাউখালীতে বিক্রি করে। এরপর এখান থেকে লঞ্চ যোগে ঢাকা, চাঁদপুর, মুন্সীগঞ্জ, চট্টগ্রাম, রংপুর, সিলেট, যশোরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়। এসব আমড়া দেশের চাহিদা মিটিয়ে এখন দেশের বাহিরে ভারত, মালয়েশিয়া, নেপালসহ দেশ- বিদেশের বহু স্থানে এ এলাকার ঐতিহ্যবাহী আমড়ার বেশ চাহিদা রয়েছে। কাউখালী উপজেলার চিরাপাড়া গ্রামের আমড়াচাষি একলাসুর রহমান জনান, মধ্যস্বত্বভোগীদের অধিক মুনাফার কারণে আমড়া চাষকারী গৃহস্থরা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বেপারীরা গৃহস্থদের কাছ থেকে এক বস্তা আমড়া ৮০০-৯০০ টাকায় কিনে কাউখালী মোকামে বিক্রি করে থাকেন প্রায় ১২০০- ১৫০০ টাকা করে। সেই আমড়া বস্তায় করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার বাজারে পাইকারি প্রতি বস্তা ২ হাজার থেকে ২২০০ টাকায় বিক্রি হয়। কাউখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলী আজিম শরীফ বলেন, কাউখালীর মাটি ও আবহাওয়া আমড়া চাষের জন্য খুবই উপযোগী। লাভজনক এই মৌসুমী ফল আমড়া গাছে রোগ বালাই খুবই কম।
No comments