যৌন সম্পর্কে সেলিব্রেটিদের প্রাইভেট আলোচনা
এক্সক্লুসিভ
এসকর্ট এজেন্সি ‘এলিট মডেলস ভিআইপি’। তারা বলছে, উচ্চ পর্যায়ের এসকর্ট
হিসেবে যেসব যুবতী যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে তাদের চেয়ে অনেক বেশি অংক দাবি
করে বসেন সেলিব্রেটিরা এবং তথাকথিত প্রভাবশালীরা। নৈশভোজের মাধ্যমে শুরু হয়
তাদের দর কষাকষি। গড়ে দাবিকৃত অর্থের অংক দাঁড়ায় ১০,০০০ পাউন্ড। বৃটিশ
একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা
হয়েছে। এলিট মডেলস ভিআইপির এক মুখপাত্র বলেছেন, সাধারণত এক রাতের জন্য
সেলিব্রেটিরা গড়ে ২ হাজার থেকে ৩ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত দাবি করেন। কিন্তু
ক্ষেত্রবিশেষে তা গড়ে ১০ হাজারে উঠে যায়। বিষয়টি নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট
দু’পক্ষের ওপর।
সেখানে ওই দেহপসারিণীরূপী সেলিব্রেটি ও তার খদ্দেরের মধ্যে প্রাইভেট আলোচনা হয়। শুরুতে তারা নৈশভোজে সাক্ষাত করেন।
এজেন্সির বইয়ে যেসব তারকার তালিকা আছে তারা খদ্দেরের ডাকে সাড়া দিয়ে এসব নৈশভোজে যান। তারপর তারা সিদ্ধান্ত নেন কি করবেন। ওই মুখপাত্র আরো বলেছেন, সেখান থেকেই তাদের কারো কারো মধ্যে রিলেশনশিপ গড়ে ওঠে। কখনো তা সুগার বেবি রিলেশনশিপ পর্যন্ত গড়ায়। তারপর তারা চাইলে খদ্দেরের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। ২০১৮ সালে বৃটিশ রিয়েলিটি টিভি শো লাভ আইল্যান্ডে অংশ নেন মেগান বার্টন হ্যানসন। তার আগে তিনি এসকর্ট হিসেবে কাজ করেছেন। ডেটিং করেছেন সুগার ড্যাডিদের সঙ্গে। সুগার ড্যাডি ওই সব ব্যক্তিকে বলা হয়, যিনি অর্থের বিনিময়ে কোনো যুবতীকে ভ্রমণসঙ্গী করেন। কখনো কখনো তাদের মধ্যে যৌন সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ওই মুখপাত্র বলেন, প্রচুর পুরুষ আছেন, যারা এমন সব তারকা যুবতীকে পেতে উচ্চ অংকের অর্থ দিয়ে থাকেন। এর কারণ, তারা দেখাতে চান যে, তাদের বাহুবন্ধনে রয়েছেন একজন সেলিব্রেটি তারকা। এসব তারকাকে টিভিতে দেখা যাওয়ায় অনেকেই তাদের চেনেন। ফলে ওই পুরুষ এমন যুবতীকে সঙ্গে রেখে অন্যরকম তৃপ্তি লাভ করেন। এসব খদ্দেরের মধ্যে রয়েছে অতি মাত্রায় ধনী, উচ্চ পর্যায়ের মানুষ। তার মধ্যে আছেন ফুটবলার অথবা বড় বড় অভিনেতাও। তবে এক্ষেত্রে ওই সেলিব্রেটি ও খদ্দের দু’পক্ষের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় একটি গোপন চুক্তি।
এখানে উল্লেখ্য, বৃটেনে অর্থের বিনিময়ে যৌন সম্পর্ক বৈধ। তবে জনসমক্ষে এমন সম্পর্ক স্থাপন, নিষিদ্ধপল্লীর মালিক হওয়া অথবা এ ব্যবসায় দালালি করা সবই এখানে অপরাধ। ১৮ বছরের কম বয়সী কোনো নারী বা পুরুষের সঙ্গে অর্থের বিনিময়ে যৌন সম্পর্কও বৃটেনে বেআইনি। তবে প্রাইভেটভাবে কেউ যদি দেহব্যবসা করেন তাহলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় না। একজন এসকর্ট হিসেবে বাইরের ডাকে সাড়া দিলে তাকেও অপরাধ হিসেবে ধরা হয় না। উল্লেখ্য, বৃটেনে প্রায় ১০ লাখ মানুষ যৌন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।
সেখানে ওই দেহপসারিণীরূপী সেলিব্রেটি ও তার খদ্দেরের মধ্যে প্রাইভেট আলোচনা হয়। শুরুতে তারা নৈশভোজে সাক্ষাত করেন।
এজেন্সির বইয়ে যেসব তারকার তালিকা আছে তারা খদ্দেরের ডাকে সাড়া দিয়ে এসব নৈশভোজে যান। তারপর তারা সিদ্ধান্ত নেন কি করবেন। ওই মুখপাত্র আরো বলেছেন, সেখান থেকেই তাদের কারো কারো মধ্যে রিলেশনশিপ গড়ে ওঠে। কখনো তা সুগার বেবি রিলেশনশিপ পর্যন্ত গড়ায়। তারপর তারা চাইলে খদ্দেরের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। ২০১৮ সালে বৃটিশ রিয়েলিটি টিভি শো লাভ আইল্যান্ডে অংশ নেন মেগান বার্টন হ্যানসন। তার আগে তিনি এসকর্ট হিসেবে কাজ করেছেন। ডেটিং করেছেন সুগার ড্যাডিদের সঙ্গে। সুগার ড্যাডি ওই সব ব্যক্তিকে বলা হয়, যিনি অর্থের বিনিময়ে কোনো যুবতীকে ভ্রমণসঙ্গী করেন। কখনো কখনো তাদের মধ্যে যৌন সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ওই মুখপাত্র বলেন, প্রচুর পুরুষ আছেন, যারা এমন সব তারকা যুবতীকে পেতে উচ্চ অংকের অর্থ দিয়ে থাকেন। এর কারণ, তারা দেখাতে চান যে, তাদের বাহুবন্ধনে রয়েছেন একজন সেলিব্রেটি তারকা। এসব তারকাকে টিভিতে দেখা যাওয়ায় অনেকেই তাদের চেনেন। ফলে ওই পুরুষ এমন যুবতীকে সঙ্গে রেখে অন্যরকম তৃপ্তি লাভ করেন। এসব খদ্দেরের মধ্যে রয়েছে অতি মাত্রায় ধনী, উচ্চ পর্যায়ের মানুষ। তার মধ্যে আছেন ফুটবলার অথবা বড় বড় অভিনেতাও। তবে এক্ষেত্রে ওই সেলিব্রেটি ও খদ্দের দু’পক্ষের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় একটি গোপন চুক্তি।
এখানে উল্লেখ্য, বৃটেনে অর্থের বিনিময়ে যৌন সম্পর্ক বৈধ। তবে জনসমক্ষে এমন সম্পর্ক স্থাপন, নিষিদ্ধপল্লীর মালিক হওয়া অথবা এ ব্যবসায় দালালি করা সবই এখানে অপরাধ। ১৮ বছরের কম বয়সী কোনো নারী বা পুরুষের সঙ্গে অর্থের বিনিময়ে যৌন সম্পর্কও বৃটেনে বেআইনি। তবে প্রাইভেটভাবে কেউ যদি দেহব্যবসা করেন তাহলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় না। একজন এসকর্ট হিসেবে বাইরের ডাকে সাড়া দিলে তাকেও অপরাধ হিসেবে ধরা হয় না। উল্লেখ্য, বৃটেনে প্রায় ১০ লাখ মানুষ যৌন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।
No comments