হাসপাতালের মর্গে লাশ, স্ত্রীর দাবি জীবিত, কর্মচারিদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি
রাজধানীর
মিরপুরে প্রাইভেটকারে ধাক্কায় আমিন (৩০) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তবে নিহতের স্ত্রী
দাবি করছেন, তার স্বামী জীবিত থাকার অবস্থায়-ই মর্গে রাখা হয়েছে। তিনি গিয়ে
স্বামীর হাত-পা নড়াচড়া করতে দেখেছেন। এমনকি তার শ্বাস-প্রশ্বাসও চলছিলো।
পরে তাকে নিয়ে আসতে চাইলে মর্গের কর্মচারির সঙ্গে স্বজনদের ধস্তাধস্তি
হয়েছে।
জানা যায়, আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। পল্লবী থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শাহিন দ্রুত উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার স্ত্রী কল্পনা জানান, মিরপুরের বাউনিয়া বাঁধ এলাকায় থাকে আবদুল খালেকের সন্তান। তিনি পুলিশের গাড়ি চালাতেন। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ বক্সের পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
তবে আমিনের স্ত্রীর দাবি তিনি মর্গে গিয়ে তার স্বামীকে জীবিত দেখতে পেয়েছেন। তিনি বলেন, ১১ টা ৩৬ মিনিটে ঢামেকের মর্গে আসছে। প্রথমে তাকে বলছে আইসিইউতে আছে। কিন্তু সেখানে নেয়নি। পরে দেখেন মর্গে। তিনি বলেন, ২ টার দিকে মর্গে গিয়ে দেখেন তার হাত-পা নাড়ছে। কান পেতে দেখেন শ্বাস-প্রশ্বাস চলছে। তখন চিকিৎসা দিতে বলেন, কিন্তু তারা চিকিৎসা দিতে অস্বীকৃতি জানান। বলে, মারা গেছে। ওই নারী বলেন, সেরকম কোন ডাক্তারও নেই। পরে আমিনকে বের করে নিয়ে আসেন, কিন্তু মারধর করে আবার মর্গে নিয়ে গেছে।
জানা যায়, আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। পল্লবী থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শাহিন দ্রুত উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার স্ত্রী কল্পনা জানান, মিরপুরের বাউনিয়া বাঁধ এলাকায় থাকে আবদুল খালেকের সন্তান। তিনি পুলিশের গাড়ি চালাতেন। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ বক্সের পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
তবে আমিনের স্ত্রীর দাবি তিনি মর্গে গিয়ে তার স্বামীকে জীবিত দেখতে পেয়েছেন। তিনি বলেন, ১১ টা ৩৬ মিনিটে ঢামেকের মর্গে আসছে। প্রথমে তাকে বলছে আইসিইউতে আছে। কিন্তু সেখানে নেয়নি। পরে দেখেন মর্গে। তিনি বলেন, ২ টার দিকে মর্গে গিয়ে দেখেন তার হাত-পা নাড়ছে। কান পেতে দেখেন শ্বাস-প্রশ্বাস চলছে। তখন চিকিৎসা দিতে বলেন, কিন্তু তারা চিকিৎসা দিতে অস্বীকৃতি জানান। বলে, মারা গেছে। ওই নারী বলেন, সেরকম কোন ডাক্তারও নেই। পরে আমিনকে বের করে নিয়ে আসেন, কিন্তু মারধর করে আবার মর্গে নিয়ে গেছে।
No comments