‘দ্বিতীয় ইনিংস’ শুরু করলেন কাদের: বললেন, ‘নতুন জীবন পেয়ে ভালো লাগছে’
দীর্ঘদিনের
চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে কাজে ফিরে আসাকে জীবনের ‘দ্বিতীয় ইনিংস’ বলে
উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ (রোববার) সকালে সচিবালয়ে নিজের দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আমি তো মরেই যেতাম। বেঁচে আছি। প্রথম ইনিংস শেষ করেছি। ইনশাআল্লাহ, এবার দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করব। দ্বিতীয় ইনিংসে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মেট্রো রেল, কর্ণফুলী টানেল, ঢাকা উড়াল সড়ক, ঢাকার যানজট নিরসন ও গণপরিবহনে শৃঙ্খলা।’
গত ৩ মার্চ সকালে ওবায়দুল কাদের বুকে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি হন। এনজিওগ্রাম করার পর তাঁর হার্টে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। ভারতের বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠির পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য ৪ মার্চ ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে বাইপাস সার্জারির পর তিনি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। ৫ এপ্রিল হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পান তিনি। হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে তিনি সিঙ্গাপুরেই একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন।
সিঙ্গাপুরে দুই মাস ১০ দিন চিকিৎসা শেষে গত বুধবার দেশে ফিরেন ওবায়দুল কাদের। বিমান থেকে নেমেই তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি দেশবাসীর কাছে দোয়া চান।
আজকের সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সেতুমন্ত্রী। এ সময় তিনি নিজের শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে বলেন, ‘মানসিকভাবে আমি সবল আছি। আরো কিছুদিন ধীরেসুস্থে কাজ করতে হবে। ১৬ জুলাই চেকআপ করাতে যাব। ভারি কাজ করতে চিকিৎসকেরা নিষেধ করেছেন। দুইমাস পরপর চেকআপ করাতে হবে। আগের মতো রাস্তায় রাস্তায় রোদ-বৃষ্টি একাকার করে কাজ করতে পারব না। তবে ধীরে ধীরে ২/৪ মাস পর আগের মতো সুস্থ হয়ে উঠবো, ইনশাআল্লাহ।’
আগামীকাল সোমবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যাবেন জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যানজটমুক্ত দেশ ও নগর গড়া এখন আমার মূল কাজ হবে। নতুন জীবন পেয়ে সরকারে ও দলে সক্রিয় হতে পেরে ভালো লাগছে।’
এবারের ঈদে সড়কে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি হবে না বলেও মন্তব্য করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধান সমস্যা ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। তবে এবার ঈদে মানুষ ভোগান্তিতে পড়বে না এটা বলতে পারি। এবার ঈদ যাত্রীদের জন্য স্বস্তিদায়ক হবে। আগামী ২৫ মে গাজীপুর কোনাবাড়ী ও চন্দ্রায় দুটি উড়ালসড়ক ও চারটি আন্ডারপাস উদ্বোধন করা হবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম পথে দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় গোমতি সেতু উদ্বোধন হবে। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তা উদ্বোধন করবেন। আশা করা যায়, এবারের ঈদে আর যানজট হবে না।’
আওয়ামী লীগের আগামী জাতীয় সম্মেলন নির্ধারিত সময়েই হবে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
আজ (রোববার) সকালে সচিবালয়ে নিজের দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আমি তো মরেই যেতাম। বেঁচে আছি। প্রথম ইনিংস শেষ করেছি। ইনশাআল্লাহ, এবার দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করব। দ্বিতীয় ইনিংসে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মেট্রো রেল, কর্ণফুলী টানেল, ঢাকা উড়াল সড়ক, ঢাকার যানজট নিরসন ও গণপরিবহনে শৃঙ্খলা।’
গত ৩ মার্চ সকালে ওবায়দুল কাদের বুকে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি হন। এনজিওগ্রাম করার পর তাঁর হার্টে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। ভারতের বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠির পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য ৪ মার্চ ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে বাইপাস সার্জারির পর তিনি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। ৫ এপ্রিল হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পান তিনি। হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে তিনি সিঙ্গাপুরেই একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন।
সিঙ্গাপুরে দুই মাস ১০ দিন চিকিৎসা শেষে গত বুধবার দেশে ফিরেন ওবায়দুল কাদের। বিমান থেকে নেমেই তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি দেশবাসীর কাছে দোয়া চান।
আজকের সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সেতুমন্ত্রী। এ সময় তিনি নিজের শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে বলেন, ‘মানসিকভাবে আমি সবল আছি। আরো কিছুদিন ধীরেসুস্থে কাজ করতে হবে। ১৬ জুলাই চেকআপ করাতে যাব। ভারি কাজ করতে চিকিৎসকেরা নিষেধ করেছেন। দুইমাস পরপর চেকআপ করাতে হবে। আগের মতো রাস্তায় রাস্তায় রোদ-বৃষ্টি একাকার করে কাজ করতে পারব না। তবে ধীরে ধীরে ২/৪ মাস পর আগের মতো সুস্থ হয়ে উঠবো, ইনশাআল্লাহ।’
আগামীকাল সোমবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যাবেন জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যানজটমুক্ত দেশ ও নগর গড়া এখন আমার মূল কাজ হবে। নতুন জীবন পেয়ে সরকারে ও দলে সক্রিয় হতে পেরে ভালো লাগছে।’
এবারের ঈদে সড়কে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি হবে না বলেও মন্তব্য করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধান সমস্যা ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। তবে এবার ঈদে মানুষ ভোগান্তিতে পড়বে না এটা বলতে পারি। এবার ঈদ যাত্রীদের জন্য স্বস্তিদায়ক হবে। আগামী ২৫ মে গাজীপুর কোনাবাড়ী ও চন্দ্রায় দুটি উড়ালসড়ক ও চারটি আন্ডারপাস উদ্বোধন করা হবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম পথে দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় গোমতি সেতু উদ্বোধন হবে। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তা উদ্বোধন করবেন। আশা করা যায়, এবারের ঈদে আর যানজট হবে না।’
আওয়ামী লীগের আগামী জাতীয় সম্মেলন নির্ধারিত সময়েই হবে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
No comments