ইরান-রাশিয়াসহ ঐতিহাসিক কনভেনশনে সই করল ৫ দেশ
কাস্পিয়ান
সাগরের আইনি অবস্থান নিয়ে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান, রাশিয়া, আজারবাইজান,
কাজাখস্তান ও তুর্কমেনিস্তান ঐতিহাসিক কনভেনশনে সই করেছে।
কনভেনশন সইয়ের অনুষ্ঠানের ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, কাজাখস্তানের প্রেসিডেন্ট নূর সুলতান নাজারবায়েভ এবং তুর্কমেনিস্তানের গুরবাঙ্গুলি বারদিমুখামেদভ উপস্থিত ছিলেন। কাজাখস্তানের বন্দরনগরী আকতাউয়ে আজ (রোববার) এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দুই দশকের বেশি সময় ধরে আলোচনার পর কাস্পিয়ান সাগরের আইনি অবস্থান নিয়ে কনভেনশন সই করা সম্ভব হলো। কনভেনশনে সই করা দেশগুলো হচ্ছে কাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী দেশ এবং কাস্পিয়ান সাগরের সম্পদের মালিক তারাই।
কনভনেশনে ২৪টি অনুচ্ছেদ রয়েছে যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ হচ্ছে এই সাগরে বাইরের কোনো দেশের সামরিক উপস্থিতি থাকতে পারবে না। এছাড়া, এ সাগর দিয়ে বাইরে কোনো দেশ কোনো সামরিক সরঞ্জাম পরিবহন করতে পারবে না। পাশাপাশি সদস্য দেশগুলোর কেউ তাদের নিজেদের কোনো সামরিক ঘাঁটি বাইরের কোনো দেশের কাছে হস্তান্তর করতে পারবে না।
কনভেনশন সইয়ের অনুষ্ঠানের ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, কাজাখস্তানের প্রেসিডেন্ট নূর সুলতান নাজারবায়েভ এবং তুর্কমেনিস্তানের গুরবাঙ্গুলি বারদিমুখামেদভ উপস্থিত ছিলেন। কাজাখস্তানের বন্দরনগরী আকতাউয়ে আজ (রোববার) এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দুই দশকের বেশি সময় ধরে আলোচনার পর কাস্পিয়ান সাগরের আইনি অবস্থান নিয়ে কনভেনশন সই করা সম্ভব হলো। কনভেনশনে সই করা দেশগুলো হচ্ছে কাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী দেশ এবং কাস্পিয়ান সাগরের সম্পদের মালিক তারাই।
কনভনেশনে ২৪টি অনুচ্ছেদ রয়েছে যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ হচ্ছে এই সাগরে বাইরের কোনো দেশের সামরিক উপস্থিতি থাকতে পারবে না। এছাড়া, এ সাগর দিয়ে বাইরে কোনো দেশ কোনো সামরিক সরঞ্জাম পরিবহন করতে পারবে না। পাশাপাশি সদস্য দেশগুলোর কেউ তাদের নিজেদের কোনো সামরিক ঘাঁটি বাইরের কোনো দেশের কাছে হস্তান্তর করতে পারবে না।
No comments