বিএনপিতে যাচ্ছে না বিকল্পধারা ও এলডিপি by সেলিম জাহিদ
সাবেক
রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা বাংলাদেশ ও
অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) বিএনপিতে
একীভূত হওয়ার গুঞ্জন নাকচ করে দিয়েছেন দলটি দুটির শীর্ষ নেতৃত্ব।
এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, একজন ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের দুজন উপদেষ্টা ও দুজন যুগ্ম মহাসচিবসহ ছয়জন নেতা প্রথম আলোকে বলেছেন, এলডিপি ও বিকল্পধারার বিএনপিতে একীভূত হওয়ার বিষয়ে তাঁরাও কিছু জানেন না।
এসব নেতা বলেন, একটি গ্রহণযোগ্য সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের আন্দোলনের প্রতি জোটের বাইরে আরও কিছু দলের নৈতিক সমর্থন আছে। কিন্তু নানা মতপার্থক্যের কারণে জোটে সরাসরি যুক্ত হতে চাচ্ছে না। এমন কয়েকটি দলের সঙ্গে আন্দোলন-নির্বাচন, প্রয়োজনবোধে ভবিষ্যতে সরকার গঠন নিয়েও একটি বোঝাপড়ায় আসার আগ্রহ আছে বিএনপির। এর মাধ্যমে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বাইরে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক মঞ্চ বা ফ্রন্ট গড়াই দলটির মূল লক্ষ্য।
এদিকে বি চৌধুরী, অলি আহমদসহ পুরোনো নেতারা বিএনপিতে ফিরছেন, ঈদের আগে-পরে এমন কিছু খবর বের হওয়ায় দলের নেতা-কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের মধ্যে একটা চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। দলের একটা অংশ মনে করছে, এতে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে চাঙা হবে। আবার এ নিয়ে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশের মধ্যে খটকা আছে। এর কারণ হিসেবে এ অংশের একাধিক নেতা বলেন, সরকার খালেদা জিয়াকে দুর্নীতির মামলায় সাজা দিয়ে নির্বাচন ও রাজনীতি থেকে দূরে রাখার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় খালেদা জিয়া জেলে গেলে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানেরও পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এ অবস্থায় দলের পুরোনো নেতাদের কারও যোগদানের নেপথ্যে সরকারের ওই পরিকল্পনার কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা নিয়ে খটকা আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বি চৌধুরী ও অলি আহমদ বিএনপিতে ছিলেন। তাঁরা দলে ফিরলে আমরা স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। কিন্তু এর পেছনে যদি কোনো ষড়যন্ত্র থাকে, তা হবে দুঃখজনক।’
তবে দলীয় অপর একটি সূত্র জানায়, বিএনপির শুভাকাঙ্ক্ষীদের একটি অংশ চায় দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন গুরুত্বপূর্ণ নেতারা ফিরে আসুক। এঁদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ। তিনি গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসনকে বলেছিলাম, বিএনপির সব দরজা-জানালা খুলে দিতে। তিনি তা করেছেন। তারই অংশ হিসেবে বি চৌধুরী, অলি আহমদসহ আরও অনেককে বিএনপিতে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’ তিনি জানান, তাঁকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে গতকাল শনিবার পর্যন্ত তিনি বি চৌধুরী বা অলি আহমদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে পারেননি।
বি চৌধুরী ও অলি আহমদ দুজনেই বর্তমানে ব্যাংককে আছেন। সপরিবারে বেড়াতে যাওয়া বি চৌধুরী ৩১ জুলাই দেশে ফিরবেন। আর অলি আহমদ ফিরবেন ২ আগস্ট।
গতকাল মুঠোফোনে অলি আহমদের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি বলেন, এলডিপি বিলুপ্ত করে বিএনপিতে যোগ দেওয়ার খবর ঠিক নয়। বিএনপিও এ ধরনের কোনো প্রস্তাব দেয়নি। এ বিষয়ে কারও সঙ্গে আলোচনাও হয়নি।
এ বিষয়ে বি চৌধুরীর বক্তব্যও নেতিবাচক বলে জানিয়েছেন তাঁর প্রেস সচিব জাহাঙ্গীর আলম। তিনি গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, স্যার বলে গেছেন, সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে বলবে, বিএনপিতে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।
তবে এলডিপির দায়িত্বশীল দুটি সূত্র জানায়, বিএনপি চাইলে দলটিতে একীভূত হওয়ার বিষয়ে এলডিপির শীর্ষ নেতৃত্ব ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে বিবেচনা করবে। রমজান মাসে দলের ইফতার অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দিতে গিয়ে এলডিপির দুজন নেতা বিএনপিতে একীভূত হওয়ার আগ্রহের কথা জানান। এ কথা শুনে খালেদা জিয়া স্মিত হাসেন, কিন্তু কিছু বলেননি।
বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ একটি সূত্র জানায়, এলডিপির ব্যাপারে বিএনপির চেয়ারপারসনের একটা আন্তরিক মনোভাব আছে। সূত্রটি আরও জানায়, ২০-দলীয় জোটের ভেতরে বা বাইরের সমমনা ছোট-বড় কোনো নেতাকে এখনই দলে ভেড়াতে চাইছে না বিএনপি। দলটি চায়, ২০-দলের শরিক হয়ে অথবা এই জোটের বাইরে থেকে এসব নেতা জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে সক্রিয় ও সোচ্চার হোক। কারণ, বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করে, বিকল্পধারার সভাপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপির সভাপতি অলি আহমদ বা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমদের মতো জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা বিএনপিতে যোগ না দিয়ে বাইরে থাকাই ভালো। জোটের বাইরে এসব নেতার নিজস্ব অবস্থান ও বক্তব্যের রাজনৈতিক প্রভাব ও গুরুত্ব আছে।
এর আগে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা) ছেড়ে নতুন দল গড়ার আগে কাজী জাফর আহমদ জাপার একাংশ নিয়ে বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে গুঞ্জন উঠেছিল। কাজী জাফর আহমদ গত শুক্রবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বি চৌধুরী ও অলি আহমদের বিএনপিতে যোগদানের সম্ভাবনা ফিফটি ফিফটি। তা নির্ভর করছে বিএনপির প্রধানের ইচ্ছা বা নীতিকৌশলের ওপর।’ তিনি বলেন, জোটের কোনো শরিক দল বিএনপিতে যোগদান করুক, এটা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব চাইলে তাঁরাও সর্বোচ্চ বিবেচনা করবেন।
অবশ্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, এলডিপি, বিকল্পধারাকে বিএনপিতে একীভূত করার বিষয়ে কোনো কিছু তাঁর জানা নেই। তবে এক-এগারোর প্রক্রিয়ায় পড়ে যেসব নেতা বিএনপি থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছেন বা নিষ্ক্রিয় রয়েছেন, তাঁদের ফেরাতে দলের ভেতরে বিচ্ছিন্ন একটি উদ্যোগ আছে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের বাইরে গণতন্ত্রমনা অন্যান্য দলের সঙ্গে সমন্বয় ও রাজনৈতিক ঐক্য গড়ার চেষ্টা আছে।
এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, একজন ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের দুজন উপদেষ্টা ও দুজন যুগ্ম মহাসচিবসহ ছয়জন নেতা প্রথম আলোকে বলেছেন, এলডিপি ও বিকল্পধারার বিএনপিতে একীভূত হওয়ার বিষয়ে তাঁরাও কিছু জানেন না।
এসব নেতা বলেন, একটি গ্রহণযোগ্য সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের আন্দোলনের প্রতি জোটের বাইরে আরও কিছু দলের নৈতিক সমর্থন আছে। কিন্তু নানা মতপার্থক্যের কারণে জোটে সরাসরি যুক্ত হতে চাচ্ছে না। এমন কয়েকটি দলের সঙ্গে আন্দোলন-নির্বাচন, প্রয়োজনবোধে ভবিষ্যতে সরকার গঠন নিয়েও একটি বোঝাপড়ায় আসার আগ্রহ আছে বিএনপির। এর মাধ্যমে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বাইরে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক মঞ্চ বা ফ্রন্ট গড়াই দলটির মূল লক্ষ্য।
এদিকে বি চৌধুরী, অলি আহমদসহ পুরোনো নেতারা বিএনপিতে ফিরছেন, ঈদের আগে-পরে এমন কিছু খবর বের হওয়ায় দলের নেতা-কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের মধ্যে একটা চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। দলের একটা অংশ মনে করছে, এতে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে চাঙা হবে। আবার এ নিয়ে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশের মধ্যে খটকা আছে। এর কারণ হিসেবে এ অংশের একাধিক নেতা বলেন, সরকার খালেদা জিয়াকে দুর্নীতির মামলায় সাজা দিয়ে নির্বাচন ও রাজনীতি থেকে দূরে রাখার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় খালেদা জিয়া জেলে গেলে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানেরও পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এ অবস্থায় দলের পুরোনো নেতাদের কারও যোগদানের নেপথ্যে সরকারের ওই পরিকল্পনার কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা নিয়ে খটকা আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বি চৌধুরী ও অলি আহমদ বিএনপিতে ছিলেন। তাঁরা দলে ফিরলে আমরা স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। কিন্তু এর পেছনে যদি কোনো ষড়যন্ত্র থাকে, তা হবে দুঃখজনক।’
তবে দলীয় অপর একটি সূত্র জানায়, বিএনপির শুভাকাঙ্ক্ষীদের একটি অংশ চায় দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন গুরুত্বপূর্ণ নেতারা ফিরে আসুক। এঁদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ। তিনি গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসনকে বলেছিলাম, বিএনপির সব দরজা-জানালা খুলে দিতে। তিনি তা করেছেন। তারই অংশ হিসেবে বি চৌধুরী, অলি আহমদসহ আরও অনেককে বিএনপিতে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’ তিনি জানান, তাঁকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে গতকাল শনিবার পর্যন্ত তিনি বি চৌধুরী বা অলি আহমদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে পারেননি।
বি চৌধুরী ও অলি আহমদ দুজনেই বর্তমানে ব্যাংককে আছেন। সপরিবারে বেড়াতে যাওয়া বি চৌধুরী ৩১ জুলাই দেশে ফিরবেন। আর অলি আহমদ ফিরবেন ২ আগস্ট।
গতকাল মুঠোফোনে অলি আহমদের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি বলেন, এলডিপি বিলুপ্ত করে বিএনপিতে যোগ দেওয়ার খবর ঠিক নয়। বিএনপিও এ ধরনের কোনো প্রস্তাব দেয়নি। এ বিষয়ে কারও সঙ্গে আলোচনাও হয়নি।
এ বিষয়ে বি চৌধুরীর বক্তব্যও নেতিবাচক বলে জানিয়েছেন তাঁর প্রেস সচিব জাহাঙ্গীর আলম। তিনি গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, স্যার বলে গেছেন, সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে বলবে, বিএনপিতে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।
তবে এলডিপির দায়িত্বশীল দুটি সূত্র জানায়, বিএনপি চাইলে দলটিতে একীভূত হওয়ার বিষয়ে এলডিপির শীর্ষ নেতৃত্ব ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে বিবেচনা করবে। রমজান মাসে দলের ইফতার অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দিতে গিয়ে এলডিপির দুজন নেতা বিএনপিতে একীভূত হওয়ার আগ্রহের কথা জানান। এ কথা শুনে খালেদা জিয়া স্মিত হাসেন, কিন্তু কিছু বলেননি।
বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ একটি সূত্র জানায়, এলডিপির ব্যাপারে বিএনপির চেয়ারপারসনের একটা আন্তরিক মনোভাব আছে। সূত্রটি আরও জানায়, ২০-দলীয় জোটের ভেতরে বা বাইরের সমমনা ছোট-বড় কোনো নেতাকে এখনই দলে ভেড়াতে চাইছে না বিএনপি। দলটি চায়, ২০-দলের শরিক হয়ে অথবা এই জোটের বাইরে থেকে এসব নেতা জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে সক্রিয় ও সোচ্চার হোক। কারণ, বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করে, বিকল্পধারার সভাপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপির সভাপতি অলি আহমদ বা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমদের মতো জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা বিএনপিতে যোগ না দিয়ে বাইরে থাকাই ভালো। জোটের বাইরে এসব নেতার নিজস্ব অবস্থান ও বক্তব্যের রাজনৈতিক প্রভাব ও গুরুত্ব আছে।
এর আগে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা) ছেড়ে নতুন দল গড়ার আগে কাজী জাফর আহমদ জাপার একাংশ নিয়ে বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে গুঞ্জন উঠেছিল। কাজী জাফর আহমদ গত শুক্রবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বি চৌধুরী ও অলি আহমদের বিএনপিতে যোগদানের সম্ভাবনা ফিফটি ফিফটি। তা নির্ভর করছে বিএনপির প্রধানের ইচ্ছা বা নীতিকৌশলের ওপর।’ তিনি বলেন, জোটের কোনো শরিক দল বিএনপিতে যোগদান করুক, এটা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব চাইলে তাঁরাও সর্বোচ্চ বিবেচনা করবেন।
অবশ্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, এলডিপি, বিকল্পধারাকে বিএনপিতে একীভূত করার বিষয়ে কোনো কিছু তাঁর জানা নেই। তবে এক-এগারোর প্রক্রিয়ায় পড়ে যেসব নেতা বিএনপি থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছেন বা নিষ্ক্রিয় রয়েছেন, তাঁদের ফেরাতে দলের ভেতরে বিচ্ছিন্ন একটি উদ্যোগ আছে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের বাইরে গণতন্ত্রমনা অন্যান্য দলের সঙ্গে সমন্বয় ও রাজনৈতিক ঐক্য গড়ার চেষ্টা আছে।
No comments