সাপের বিষ বেচাকেনায় আন্তর্জাতিক চক্র সক্রিয়- আটক সাতজনকে থানায় সোপর্দ দুটি মামলা
সিলেটে সাপের বিষ কেনাবেচায় আন্তর্জাতিক চক্র সক্রিয় বলে র্যা ব মনে করছে। বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানিতে তারা অবৈধভাবে আমদানি করা বিষ বিক্রি করছে। এ চক্রের হোতাদের চিহ্নিত করতে তৎপরতা চলছে।
শুক্রবার জেলার কানাইঘাট উপজেলার রাউতগ্রামের একটি বাড়ি থেকে ১২ পাউন্ড কোবরা সাপের বিষ উদ্ধার করে র্যা পিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৯) একটি দল। এ সময় সাতজনকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা বিষের মূল্য ৪৬ কোটি টাকা।
এ ঘটনায় গতকাল শনিবার কানাইঘাট থানায় দুটি মামলা করেছে র্যাব। আটক সাতজনকে সোপর্দ করা হয়েছে থানা-পুলিশে।
কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল আউয়াল চৌধুরী জানান, অবৈধভাবে সাপের বিষ কেনাবেচা করার ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি ও অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা হয়েছে। পুলিশ মামলা দুটির তদন্ত শুরু করেছে।
আটক সাতজন হলেন বাড়ির মালিক সিফাতুর রহমান ছাড়াও নুরুল আলম ওরফে নান্নু, মো. আবু হাছান, গাড়িচালক শহীদুল ইসলাম ওরফে অনুজ, মো. আবদুল মালিক, খন্দকার আবদুল ওয়াহিদ ও মতিলাল আচার্য।
র্যাব সূত্র জানায়, জব্দ সাপের বিষ একটি সিল্ড করা বক্সে ছিল। বক্সের আদল দেখে মনে হয়েছে, এর সঙ্গে আন্তর্জাতিক কোনো চক্র জড়িত। বিক্রির জন্য প্রক্রিয়াজাতকরণ অবস্থায় একটি ‘ক্যাটালগও’ পাওয়া গেছে। এতে ‘রেড-ড্রাগন কোম্পানি—মেইড ইন ফ্রান্স’ উল্লেখ রয়েছে। আটক সিফাতুর বিষ মজুতকারী, বাকি ছয়জন ক্রেতা। তাঁরা বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানিতে সাপের বিষ বিক্রি করেন বলে প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন।
রযাা ব-৯-এর এএসপি পংকজ কুমার দে বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতদের কাছ থেকে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলো নিয়ে র্যাব অনুসন্ধান করছে। তদন্তের স্বার্থে বিষয়গুলো গোপন রাখা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিপুল পরিমাণ বিষের মজুত পাওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে, এ ধরনের বাণিজ্য সিলেটে হচ্ছে এবং এতে আন্তর্জাতিক চক্র সক্রিয়।
কানাইঘাটে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই বাড়িটি ঘিরে সাপের বিষ-বাণিজ্য অনেকটা অগোচরেই হয়েছে। রাউতগ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, সিফাতুর ব্যবসা করতেন বলে প্রতিবেশীরা জানতেন। কিন্তু কী ব্যবসা—এ বিষয়ে কেউ কিছুই জানতেন না। তবে প্রায়ই তাঁর বাড়িতে অতিথিদের আনাগোনা ছিল।
শুক্রবার জেলার কানাইঘাট উপজেলার রাউতগ্রামের একটি বাড়ি থেকে ১২ পাউন্ড কোবরা সাপের বিষ উদ্ধার করে র্যা পিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৯) একটি দল। এ সময় সাতজনকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা বিষের মূল্য ৪৬ কোটি টাকা।
এ ঘটনায় গতকাল শনিবার কানাইঘাট থানায় দুটি মামলা করেছে র্যাব। আটক সাতজনকে সোপর্দ করা হয়েছে থানা-পুলিশে।
কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল আউয়াল চৌধুরী জানান, অবৈধভাবে সাপের বিষ কেনাবেচা করার ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি ও অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা হয়েছে। পুলিশ মামলা দুটির তদন্ত শুরু করেছে।
আটক সাতজন হলেন বাড়ির মালিক সিফাতুর রহমান ছাড়াও নুরুল আলম ওরফে নান্নু, মো. আবু হাছান, গাড়িচালক শহীদুল ইসলাম ওরফে অনুজ, মো. আবদুল মালিক, খন্দকার আবদুল ওয়াহিদ ও মতিলাল আচার্য।
র্যাব সূত্র জানায়, জব্দ সাপের বিষ একটি সিল্ড করা বক্সে ছিল। বক্সের আদল দেখে মনে হয়েছে, এর সঙ্গে আন্তর্জাতিক কোনো চক্র জড়িত। বিক্রির জন্য প্রক্রিয়াজাতকরণ অবস্থায় একটি ‘ক্যাটালগও’ পাওয়া গেছে। এতে ‘রেড-ড্রাগন কোম্পানি—মেইড ইন ফ্রান্স’ উল্লেখ রয়েছে। আটক সিফাতুর বিষ মজুতকারী, বাকি ছয়জন ক্রেতা। তাঁরা বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানিতে সাপের বিষ বিক্রি করেন বলে প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন।
রযাা ব-৯-এর এএসপি পংকজ কুমার দে বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতদের কাছ থেকে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলো নিয়ে র্যাব অনুসন্ধান করছে। তদন্তের স্বার্থে বিষয়গুলো গোপন রাখা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিপুল পরিমাণ বিষের মজুত পাওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে, এ ধরনের বাণিজ্য সিলেটে হচ্ছে এবং এতে আন্তর্জাতিক চক্র সক্রিয়।
কানাইঘাটে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই বাড়িটি ঘিরে সাপের বিষ-বাণিজ্য অনেকটা অগোচরেই হয়েছে। রাউতগ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, সিফাতুর ব্যবসা করতেন বলে প্রতিবেশীরা জানতেন। কিন্তু কী ব্যবসা—এ বিষয়ে কেউ কিছুই জানতেন না। তবে প্রায়ই তাঁর বাড়িতে অতিথিদের আনাগোনা ছিল।
No comments