চাতরী বাজারে যানজট বাড়ছেই by মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন
প্রায় সময় যানজট লেগে থাকে চাতরী চৌমুহনী বাজারে |
আনোয়ারার
চাতরী চৌমুহনী বাজারের যানজট বেড়েই চলেছে। ১০ মিনিটের পথ পার হতে লাগছে
এক ঘণ্টার বেশি। তার ওপর অল্প বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। ফলে
দুর্ভোগ পোহাচ্ছে যাত্রীরা।
৩ জুলাই আনোয়ারার সাংসদ ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী সরেজমিন পরিদর্শন করে যানজট ও জলাবদ্ধতা নিরসনে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। তখন আনোয়ারার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোসলেহ উদ্দিন ও উপজেলার ভারপ্রাপ্ত প্রকৌশলী তসলিমা জাহান উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু এখনো পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, যানজট বিস্তৃত হয়েছে দক্ষিণে কালাবিবির দীঘি, উত্তরে ডাকপাড়া ও সিইউএফএল সড়ক পর্যন্ত। যানজট নিরসনে হিমশিম খাচ্ছেন ট্রাফিক কনস্টেবলরা। যানজটের মধ্যেও যাত্রীর অপেক্ষায় রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে আছে সিএনজিচালিত প্রায় অর্ধশত অটোরিকশা। এ ছাড়া যাত্রীবাহী বাসও যাত্রী ওঠানামা করাচ্ছে সড়কের ওপর। ফলে রাস্তা সরু হয়ে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে গাড়ি চলাচল।
সিএনজিচালিত অটোরিকশাচলাক আবদুর রহমান (৪৩) বলেন, এমনিতেই দিনের কোনো না কোনো সময় যানজট থাকে। সন্ধ্যার সময় জুতা তৈরির কারখানা ছুটি হলে ভোগান্তি বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এ কষ্ট সহ্য করার মতো নয়।
যাত্রী তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী বলেন, ‘এ সড়কের কষ্ট আর সহ্য হচ্ছে না। প্রতিদিনই ভোগ করছি নরকযন্ত্রণা।’
চাতরী বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, দক্ষিণ চট্টগ্রামের ব্যস্ততম স্থান আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনী বাজার। এ বাজারের ওপর পিএবি সড়ক হয়ে আনোয়ারা, বাঁশখালী, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া এবং কক্সবাজারের পেকুয়া ও কুতুবদিয়ায় যাতায়াত করে অনেকে। প্রতিদিনই যানজটে পড়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীদের। বিশেষ করে সন্ধ্যার সময় কেইপিজেডের জুতার কারখানা ছুটি হলে কারখানার শ্রমিকদের বহনকারী যানবাহনের চাপে যানজট তীব্র হয়।
জুতা কারখানার শ্রমিক আবুল বশর (২৩) বলেন, সারা দিন কাজ করে ঘরে ফেরার পথে প্রতিদিন এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময় নষ্ট হয়। তখন খুব কষ্ট লাগে।
চাতরী চৌমুহনী বাজারে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল হুমায়ুন কবির বলেন, ‘আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করি যানজট কমাতে। কিন্তু সন্ধ্যার সময় সমস্যায় পড়তে হয়।’
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘চাতরীর যানজটসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধানের আমরা সামান্য কাজ করতে পারি। তবে সওজকে উদ্যোগী হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী মহোদয়।’
সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মোসলেহ উদ্দিন বলেন, চাতরী বাজারের সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
৩ জুলাই আনোয়ারার সাংসদ ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী সরেজমিন পরিদর্শন করে যানজট ও জলাবদ্ধতা নিরসনে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। তখন আনোয়ারার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোসলেহ উদ্দিন ও উপজেলার ভারপ্রাপ্ত প্রকৌশলী তসলিমা জাহান উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু এখনো পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, যানজট বিস্তৃত হয়েছে দক্ষিণে কালাবিবির দীঘি, উত্তরে ডাকপাড়া ও সিইউএফএল সড়ক পর্যন্ত। যানজট নিরসনে হিমশিম খাচ্ছেন ট্রাফিক কনস্টেবলরা। যানজটের মধ্যেও যাত্রীর অপেক্ষায় রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে আছে সিএনজিচালিত প্রায় অর্ধশত অটোরিকশা। এ ছাড়া যাত্রীবাহী বাসও যাত্রী ওঠানামা করাচ্ছে সড়কের ওপর। ফলে রাস্তা সরু হয়ে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে গাড়ি চলাচল।
সিএনজিচালিত অটোরিকশাচলাক আবদুর রহমান (৪৩) বলেন, এমনিতেই দিনের কোনো না কোনো সময় যানজট থাকে। সন্ধ্যার সময় জুতা তৈরির কারখানা ছুটি হলে ভোগান্তি বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এ কষ্ট সহ্য করার মতো নয়।
যাত্রী তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী বলেন, ‘এ সড়কের কষ্ট আর সহ্য হচ্ছে না। প্রতিদিনই ভোগ করছি নরকযন্ত্রণা।’
চাতরী বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, দক্ষিণ চট্টগ্রামের ব্যস্ততম স্থান আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনী বাজার। এ বাজারের ওপর পিএবি সড়ক হয়ে আনোয়ারা, বাঁশখালী, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া এবং কক্সবাজারের পেকুয়া ও কুতুবদিয়ায় যাতায়াত করে অনেকে। প্রতিদিনই যানজটে পড়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীদের। বিশেষ করে সন্ধ্যার সময় কেইপিজেডের জুতার কারখানা ছুটি হলে কারখানার শ্রমিকদের বহনকারী যানবাহনের চাপে যানজট তীব্র হয়।
জুতা কারখানার শ্রমিক আবুল বশর (২৩) বলেন, সারা দিন কাজ করে ঘরে ফেরার পথে প্রতিদিন এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময় নষ্ট হয়। তখন খুব কষ্ট লাগে।
চাতরী চৌমুহনী বাজারে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল হুমায়ুন কবির বলেন, ‘আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করি যানজট কমাতে। কিন্তু সন্ধ্যার সময় সমস্যায় পড়তে হয়।’
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘চাতরীর যানজটসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধানের আমরা সামান্য কাজ করতে পারি। তবে সওজকে উদ্যোগী হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী মহোদয়।’
সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মোসলেহ উদ্দিন বলেন, চাতরী বাজারের সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
No comments