টুঙ্গিপাড়ায় এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কাজ না করে সিপিসির (চেয়ারম্যান প্রজেক্ট কমিটি) সই জাল করে দুটি প্রকল্পের ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা তুলে আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। কুশলীর ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেছেন ওই ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আশরাফ আলী শেখ।
তবে ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজের দাবি, মতিভ্রম হওয়ায় ওই ইউপি সদস্য সঠিক কথা বলছেন না।
ইউপি সদস্য আশরাফ বলেন, ধোপার মাঠের পূর্ব পাশে পাইলিং ও মাটি ভরাট প্রকল্প দুটির কাজ না করে জাল সইয়ের মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করার বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজের বিরুদ্ধে তিনি ৫ জুলাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। ওই অভিযোগের অনুলিপি তিনি জেলা প্রশাসক, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা প্রকৌশলীকেও দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতায় ইউনিয়নের ধোপার মাঠে ভাঙন প্রতিরোধের জন্য পাইলিং ও মাটি ভরাট বাবদ ১ লাখ ৫০ হাজার এবং মাঠ ভরাট বাবদ এক লাখ টাকাসহ মোট ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রথম প্রকল্পের সিপিসি করা হয় আশরাফকে ও দ্বিতীয়টির সিপিসি হন ইউপি চেয়ারম্যান নিজে। চেয়ারম্যান কাজ না করে আশরাফের সই জাল করে টাকা উত্তোলন করেন। এ ব্যাপারে তিনি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাননি। তিনি এ ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নিতে ইউএনওকে অনুরোধ জানান।
ইউএনও মো. শফিউল্লাহ গত বুধবার জানান, বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দুই-একদিনের মধ্যে তিনি কাজ শুরু করবেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজ বলেন, আশরাফ একটি কাজের চেয়ারম্যান। ওই কাজ করা বা না করার বিষয়ে সব দায়িত্বও তাঁর। আর তিনি (পারভেজ) একটি প্রকল্পের চেয়ারম্যান। ওই দুটি প্রকল্পের কাজই সম্পন্ন হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতি হয়নি। অবশ্য চেয়ারম্যানের এ দাবি নাকচ করে আশরাফ বলেন, ‘আমার মাথায় কোনো গোলমাল নেই।’ পারভেজ বলেন, ‘আমি ইউপি চেয়ারম্যানকে এ কাজের ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, “প্রকল্পের চেয়ারম্যান আপনি হলেও কাজটি আমি করে দেব। কিন্তু বাস্তবে ওই মাঠে পাইলিংয়ের নামে কয়েকটি বাঁশের খুঁটি গাড়া ছাড়া কোনো কাজ হয়নি।”
তবে ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজের দাবি, মতিভ্রম হওয়ায় ওই ইউপি সদস্য সঠিক কথা বলছেন না।
ইউপি সদস্য আশরাফ বলেন, ধোপার মাঠের পূর্ব পাশে পাইলিং ও মাটি ভরাট প্রকল্প দুটির কাজ না করে জাল সইয়ের মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করার বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজের বিরুদ্ধে তিনি ৫ জুলাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। ওই অভিযোগের অনুলিপি তিনি জেলা প্রশাসক, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা প্রকৌশলীকেও দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতায় ইউনিয়নের ধোপার মাঠে ভাঙন প্রতিরোধের জন্য পাইলিং ও মাটি ভরাট বাবদ ১ লাখ ৫০ হাজার এবং মাঠ ভরাট বাবদ এক লাখ টাকাসহ মোট ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রথম প্রকল্পের সিপিসি করা হয় আশরাফকে ও দ্বিতীয়টির সিপিসি হন ইউপি চেয়ারম্যান নিজে। চেয়ারম্যান কাজ না করে আশরাফের সই জাল করে টাকা উত্তোলন করেন। এ ব্যাপারে তিনি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাননি। তিনি এ ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নিতে ইউএনওকে অনুরোধ জানান।
ইউএনও মো. শফিউল্লাহ গত বুধবার জানান, বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দুই-একদিনের মধ্যে তিনি কাজ শুরু করবেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজ বলেন, আশরাফ একটি কাজের চেয়ারম্যান। ওই কাজ করা বা না করার বিষয়ে সব দায়িত্বও তাঁর। আর তিনি (পারভেজ) একটি প্রকল্পের চেয়ারম্যান। ওই দুটি প্রকল্পের কাজই সম্পন্ন হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতি হয়নি। অবশ্য চেয়ারম্যানের এ দাবি নাকচ করে আশরাফ বলেন, ‘আমার মাথায় কোনো গোলমাল নেই।’ পারভেজ বলেন, ‘আমি ইউপি চেয়ারম্যানকে এ কাজের ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, “প্রকল্পের চেয়ারম্যান আপনি হলেও কাজটি আমি করে দেব। কিন্তু বাস্তবে ওই মাঠে পাইলিংয়ের নামে কয়েকটি বাঁশের খুঁটি গাড়া ছাড়া কোনো কাজ হয়নি।”
No comments