৭০০ বছরের পুরোনো দিঘি ভরাটের চেষ্টা!
খুলনা নগরের মুজগুন্নী এলাকার ৭০০ বছরের পুরোনো খানজাহান আলী দিঘি ভরাটের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। দিঘিটি কোনোভাবেই যেন ভরাট করা না হয়, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত শনিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে দিঘি ভরাটের চেষ্টার অভিযোগ এনে এটি রক্ষার দাবি জানিয়েছে সামাজিক সংগঠন খুলনা উন্নয়ন ফোরাম।
ফোরামের চেয়ারম্যান শরীফ শফিকুল হামিদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান, খুলনা পোলট্রি ফিশ ফিড মালিক সমিতির মহাসচিব এস এম সোহরাব হোসেন, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) খুলনার সমন্বয়কারী বাবুল হাওলাদার, জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটের খুলনা মহানগর সভাপতি শেখ আবদুল হালিম ও স্থানীয় নারী কাউন্সিলর আনজিরা খাতুন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, মুজগুন্নী বাসস্ট্যান্ডের পূর্ব পাশে প্রায় তিন একর জমির ওপর ৭০০ বছরের পুরোনো খানজাহান আলী দিঘিটি ভরাটে দখলবাজেরা তৎপর হয়ে উঠেছে। দিঘিসংলগ্ন একটি জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসা আছে। দিঘির পানিতে এলাকাবাসী শত শত বছর ধরে গোসল ও অজু করে। প্রতিদিন দিঘিতে এক হাজার থেকে দেড় হাজার মানুষ গোসল করে। বর্তমানে এটির মালিকানায় আছেন ৫০ জনের মতো। কয়েকজন মালিক অন্য মালিকদের কাছ থেকে জমি কিনে এটি ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন।
দিঘিটি ভরাটের কী ধরনের চেষ্টা চলছে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বক্তারা বলেন, ইতিমধ্যে দিঘির কয়েকজন মালিক এটি ভরাটে কী পরিমাণ মাটি ও বালু লাগবে, তার জরিপ চালিয়েছেন। তাঁরা স্থানীয় মসজিদে ওই জমি বিক্রির কিছু টাকাও দিতে চেয়েছেন। অন্য মালিকদের প্রভাবিত করার চেষ্টাও চলছে। তাঁরা বলেন, দিঘিটি রক্ষায় ইতিমধ্যে স্থানীয় সাংসদ, জেলা প্রশাসক, খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, পুলিশ কমিশনার, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে অনুরোধ জানিয়ে আবেদন করেছেন এলাকাবাসী।
গত শনিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে দিঘি ভরাটের চেষ্টার অভিযোগ এনে এটি রক্ষার দাবি জানিয়েছে সামাজিক সংগঠন খুলনা উন্নয়ন ফোরাম।
ফোরামের চেয়ারম্যান শরীফ শফিকুল হামিদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান, খুলনা পোলট্রি ফিশ ফিড মালিক সমিতির মহাসচিব এস এম সোহরাব হোসেন, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) খুলনার সমন্বয়কারী বাবুল হাওলাদার, জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটের খুলনা মহানগর সভাপতি শেখ আবদুল হালিম ও স্থানীয় নারী কাউন্সিলর আনজিরা খাতুন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, মুজগুন্নী বাসস্ট্যান্ডের পূর্ব পাশে প্রায় তিন একর জমির ওপর ৭০০ বছরের পুরোনো খানজাহান আলী দিঘিটি ভরাটে দখলবাজেরা তৎপর হয়ে উঠেছে। দিঘিসংলগ্ন একটি জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসা আছে। দিঘির পানিতে এলাকাবাসী শত শত বছর ধরে গোসল ও অজু করে। প্রতিদিন দিঘিতে এক হাজার থেকে দেড় হাজার মানুষ গোসল করে। বর্তমানে এটির মালিকানায় আছেন ৫০ জনের মতো। কয়েকজন মালিক অন্য মালিকদের কাছ থেকে জমি কিনে এটি ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন।
দিঘিটি ভরাটের কী ধরনের চেষ্টা চলছে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বক্তারা বলেন, ইতিমধ্যে দিঘির কয়েকজন মালিক এটি ভরাটে কী পরিমাণ মাটি ও বালু লাগবে, তার জরিপ চালিয়েছেন। তাঁরা স্থানীয় মসজিদে ওই জমি বিক্রির কিছু টাকাও দিতে চেয়েছেন। অন্য মালিকদের প্রভাবিত করার চেষ্টাও চলছে। তাঁরা বলেন, দিঘিটি রক্ষায় ইতিমধ্যে স্থানীয় সাংসদ, জেলা প্রশাসক, খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, পুলিশ কমিশনার, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে অনুরোধ জানিয়ে আবেদন করেছেন এলাকাবাসী।
No comments