রাজনৈতিক ইস্যু বানাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গেছে পবন by শংকর কুমার দে
রাজনৈতিক ইসু্য তৈরি করে সরকারকে বেকায়দায়
ফেলে বিরোধী দলের আন্দোলন চাঙ্গা করার উদ্দেশ্যে গুলশানে খালেদা জিয়ার
কার্যালয়ের সামনে প্রথমবার বোমা হামলার নাটক সাজায় আকতার হামিদ পবন।
ভাবনায় ছিল এতে তার পিতা বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের অবস্থান
মজবুত হবে। তার প্রথম পরিকল্পনা সফল হওয়ার পর দ্বিতীয়বার সে নিজে হিরো
হওয়ার জন্য বোমা বিস্ফোরণে আহত হওয়ার নাটক সাজায়। দুই দফায় গুলশানে বেগম
জিয়ার কার্যালয়ের সামনে বোমা নাটক ঘটনার পরিকল্পনায়ও অংশগ্রহণ করে মোট ৭
জন। এর মধ্যে বোমা নিৰেপকারীসহ দুই জন ছিল ভাড়াটিয়া। এক ঢিলে দুই পাখি
মারার জন্য পবন পিতার অবস্থান মজবুত করে নিজে হিরো হতে চেয়েছিল। পবনের
বন্ধু আবুল কালাম আজাদ ওরফে শোভনকে রিমান্ডে আনার পর তৃতীয় দিনের
জিজ্ঞাসাবাদে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ
হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে শোভনকে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, পবন সন্ত্রাসী কর্মকা- করে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারকে যেভাবে বেকায়দায় ফেলেছে, ঠিক একইভাবে আওয়ামী লীগ সরকারকেও বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছে। জোট সরকারের সময়ে পিতা খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন চীপ হুইপ থাকার সুবাদে দখল, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি থেকে শুরম্ন করে হেন কোন সন্ত্রাসী কর্মকা- নেই যা সে করেনি। এমনকি তার পিতা জোট সরকারের চীফ হুইপ থাকা সত্ত্বেও তাকে একাধিকবার গ্রেফতার করা হয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্রসহ ধরা পড়েছে। তখন সরকারের ওপর প্রভাব বিসত্মার করে সে ধরাকে সরা জ্ঞান করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার ৰমতায় আসার পর কিছুদিন চুপচাপ থাকার পর সে আবারও সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জড়িয়ে স্বরূপে আবিভর্ূত হয়েছে। পবনকে গ্রেফতারের জন্য খোঁজা হচ্ছে। তাকে পাওয়া গেলে গুলশানে খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের সামনে দুই দফায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আহত হওয়ার সাজানো নাটকের আরও অনেক গুরম্নত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে। পবনের বন্ধু শোভনের কাছ থেকেও পাওয়া যাচ্ছে খুবই গুরম্নত্বপূর্ণ তথ্য।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, পবন সন্ত্রাসী কর্মকা- করে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারকে যেভাবে বেকায়দায় ফেলেছে, ঠিক একইভাবে আওয়ামী লীগ সরকারকেও বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছে। জোট সরকারের সময়ে পিতা খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন চীপ হুইপ থাকার সুবাদে দখল, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি থেকে শুরম্ন করে হেন কোন সন্ত্রাসী কর্মকা- নেই যা সে করেনি। এমনকি তার পিতা জোট সরকারের চীফ হুইপ থাকা সত্ত্বেও তাকে একাধিকবার গ্রেফতার করা হয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্রসহ ধরা পড়েছে। তখন সরকারের ওপর প্রভাব বিসত্মার করে সে ধরাকে সরা জ্ঞান করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার ৰমতায় আসার পর কিছুদিন চুপচাপ থাকার পর সে আবারও সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জড়িয়ে স্বরূপে আবিভর্ূত হয়েছে। পবনকে গ্রেফতারের জন্য খোঁজা হচ্ছে। তাকে পাওয়া গেলে গুলশানে খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের সামনে দুই দফায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আহত হওয়ার সাজানো নাটকের আরও অনেক গুরম্নত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে। পবনের বন্ধু শোভনের কাছ থেকেও পাওয়া যাচ্ছে খুবই গুরম্নত্বপূর্ণ তথ্য।
No comments