ডিজিটাল দেশ গড়তে সর্বাত্মক সহায়তার আশ্বাস ড. তুরের- 'সব মোবাইল কোম্পানির উচিত কম মুনাফা করে নেটওয়ার্ক বাড়ানো'
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে এই মুহূর্তে
কোন প্রতিবন্ধকতা নেই বলে মনে করেন সফররত ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন
ইউনিয়নের সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামাদুন আই তুরে।
তবে
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে ছয়টি মোবাইল কোম্পানি কাজ করছে। ডিজিটাল
বাংলাদেশ গড়া এবং অবাধ তথ্যপ্রযুক্তি নিশ্চিত করতে এসব মোবাইল কোম্পানিও
সহায়ক হিসেবে কাজ করতে পারে। তাই মোবাইল কোম্পানিগুলোর উচিত কম মুনাফা করে
নেটওয়ার্ক বাড়ানো।
ড. তুরে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সরকারী পরিকল্পনা, উদ্যোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে সরকারের সংশিস্নষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। বুধবার রাজধানীর অভিজাত একটি হোটেলে তিনি তাঁর এই অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন সাংবাদিকদের কাছে। এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশনের পদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগের প্রশংসা করে ড. তুরে বলেন, এগিয়ে যাওয়ার এটাই সঠিক সময়। বাংলাদেশের জন্য এটি একটি চমৎকার উদ্যোগ। তাতে আছে বিপুল সম্ভাবনাও। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকতে পারে না। বাংলাদেশে রয়েছে কমপ ে১৬ কোটি মানুষ। এদের ইন্টারনেট সেবা এবং তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হলে দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের উন্নয়ন সূচিত হবে। স্বাস্থ্য, শিাসহ সরকারের বিভিন্ন সেবা কার্যক্রমে গতি আসবে। মানুষ উপকৃত হবে। ঘরে বসেই মানুষ দৈনন্দিন সেবা, পণ্যের মান বিচার এবং মূল্য সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে।
ড. তুরে বলেন, সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে আমার মনে হয়েছে বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থেই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রম্নতিবদ্ধ। একে সামনে রেখে সরকার ২০২১ সালের মধ্যে যেসব ল্যমাত্রা অর্জনের উদ্যোগ নিয়েছে তা খুবই বাসত্মবসম্মত এবং সময়োপযোগী। এ সব ল্যমাত্রা অর্জন করা কঠিন কিছু নয়। ভিশন ২০২১ অর্জনে আইটিইউ বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে সম হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তবে সরকারকে কিছু মৌলিক বিষয়ে দৃষ্টি রাখতে হবে বলে তিনি মনে করেন।
ড. হামাদুন তুরে বলেন, ইন্টারনেট জগতের একটি বড় ধরনের হুমকি হচ্ছে সাইবার ক্রাইম। ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকে পাসওয়ার্ড ভেঙ্গে তথ্য চুরিই হচ্ছে সাইবার ক্রাইম, যা হ্যাকিং হিসেবেও পরিচিত। উন্নত দেশগুলোয় প্রাইভেসি আইন করে সাইবার ক্রাইম রোধ করার চেষ্টা চলছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ সফল করার েেত্র সরকারকে সাইবার ক্রাইম বন্ধে এবং ইন্টারনেটে মানুষের প্রাইভেসি রায় আইন প্রণয়নসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সজাগ রাখতে হবে। সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে প্রয়োজনে প্রশিণ ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। সাইবার ক্রাইম দমন করা গেলে ডিজিটাল খাতে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীরা আকৃষ্ট হবেন। ইংল্যান্ডের থ্রি জি মোবাইল কোম্পানি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে নেটওয়ার্ক বিসত্মার করার লাইসেন্স পেয়ে গেছে। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তির েেত্র এটি একটি নতুন সম্ভাবনা হিসেবে দেখা দিয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে দেশে নতুন করে অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
ড. তুরে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সরকারী পরিকল্পনা, উদ্যোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে সরকারের সংশিস্নষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। বুধবার রাজধানীর অভিজাত একটি হোটেলে তিনি তাঁর এই অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন সাংবাদিকদের কাছে। এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশনের পদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগের প্রশংসা করে ড. তুরে বলেন, এগিয়ে যাওয়ার এটাই সঠিক সময়। বাংলাদেশের জন্য এটি একটি চমৎকার উদ্যোগ। তাতে আছে বিপুল সম্ভাবনাও। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকতে পারে না। বাংলাদেশে রয়েছে কমপ ে১৬ কোটি মানুষ। এদের ইন্টারনেট সেবা এবং তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হলে দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের উন্নয়ন সূচিত হবে। স্বাস্থ্য, শিাসহ সরকারের বিভিন্ন সেবা কার্যক্রমে গতি আসবে। মানুষ উপকৃত হবে। ঘরে বসেই মানুষ দৈনন্দিন সেবা, পণ্যের মান বিচার এবং মূল্য সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে।
ড. তুরে বলেন, সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে আমার মনে হয়েছে বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থেই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রম্নতিবদ্ধ। একে সামনে রেখে সরকার ২০২১ সালের মধ্যে যেসব ল্যমাত্রা অর্জনের উদ্যোগ নিয়েছে তা খুবই বাসত্মবসম্মত এবং সময়োপযোগী। এ সব ল্যমাত্রা অর্জন করা কঠিন কিছু নয়। ভিশন ২০২১ অর্জনে আইটিইউ বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে সম হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তবে সরকারকে কিছু মৌলিক বিষয়ে দৃষ্টি রাখতে হবে বলে তিনি মনে করেন।
ড. হামাদুন তুরে বলেন, ইন্টারনেট জগতের একটি বড় ধরনের হুমকি হচ্ছে সাইবার ক্রাইম। ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকে পাসওয়ার্ড ভেঙ্গে তথ্য চুরিই হচ্ছে সাইবার ক্রাইম, যা হ্যাকিং হিসেবেও পরিচিত। উন্নত দেশগুলোয় প্রাইভেসি আইন করে সাইবার ক্রাইম রোধ করার চেষ্টা চলছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ সফল করার েেত্র সরকারকে সাইবার ক্রাইম বন্ধে এবং ইন্টারনেটে মানুষের প্রাইভেসি রায় আইন প্রণয়নসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সজাগ রাখতে হবে। সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে প্রয়োজনে প্রশিণ ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। সাইবার ক্রাইম দমন করা গেলে ডিজিটাল খাতে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীরা আকৃষ্ট হবেন। ইংল্যান্ডের থ্রি জি মোবাইল কোম্পানি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে নেটওয়ার্ক বিসত্মার করার লাইসেন্স পেয়ে গেছে। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তির েেত্র এটি একটি নতুন সম্ভাবনা হিসেবে দেখা দিয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে দেশে নতুন করে অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
No comments