অজানা তথ্য- প্লাঙ্কটনভোজী অতিকায় মাছ
দশ কোটি বছরেরও বেশি আগে প্রাগৈতিহাসিক
সমুদ্রগুলোতে বিচরণ করত প্লাঙ্কটনভোজী অতিকায় সব মাছ। ডাইনোসরের মতো এসব
মাছ একইভাবে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়েছে। নতুন জীবাশ্ম থেকে এই প্রমাণ
মিলেছে।
বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল দৈত্যাকার এই
মাছের জীবাশ্ম সম্পর্কে বিসত্মারিত তথ্য দিয়েছেন। তারা জানিয়েছেন এশিয়া,
ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে এই জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। ৬ কোটি ৬০ লাখ থেকে ১৭ কোটি
২০ লাখ বছর আগে জুরাসিক ও ক্রিটাসিয়াস কাল পর্বে পস্নাঙ্কটনভোজী দৈত্যাকার
এসব মাছ সাগরগুলোতে ভর্তি ছিল।
আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানী দলের এই গবেষণা 'সায়েন্স' সাময়িকীর সাম্প্রতিক সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।
আজকের প্লাঙ্কটনভোজী অতিকায় মাছের মধ্যে রয়েছে ব্যালিন হোয়েল, বাস্কিং শার্ক এবং মাল্টা রে। অতএব, দেখা যাচ্ছে, এ ধরনের প্রাণীর জীবাশ্ম কোটি কোটি বছর আগে রেকর্ডে ছিল না। যদিও তিমি ও হাঙ্গর প্রজাতি হচ্ছে জীবিত অতিকায় মৎস্যকুলের অন্যতম। এ সংক্রানত্ম গবেষণা প্রতিবেদনের অন্যতম রচয়িতা অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির আর্থ সায়েন্স ডিপার্টমেন্টের প্রফেসর ড. ম্যাট ফ্রিডম্যান বলেন, এই অতিকায় মৎস্যকুলের কোন ফসিল রেকর্ড কোটি কোটি বছর আগে কেন পাওয়া যায়নি তা সবসময়ই একটি রহস্য হিসেবে রয়ে গেছে। ফ্র্রিডম্যান মনে করেন, বিবর্তনের দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় এসব দৈত্যাকার মাছের কাঁটার সংখ্যা কমে যায়। সম্ভবত ওজন কমানোর কৌশল হিসেবে এটা ঘটেছে। এর ফলে এসব মাছের কঠিন অংশ মৃতু্যর পর সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। এখন ফসিল রেকর্ডে এদের সামনের পাখনাই কেবল পাওয়া যায়।
০ তাহেরা নয়ন
আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানী দলের এই গবেষণা 'সায়েন্স' সাময়িকীর সাম্প্রতিক সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।
আজকের প্লাঙ্কটনভোজী অতিকায় মাছের মধ্যে রয়েছে ব্যালিন হোয়েল, বাস্কিং শার্ক এবং মাল্টা রে। অতএব, দেখা যাচ্ছে, এ ধরনের প্রাণীর জীবাশ্ম কোটি কোটি বছর আগে রেকর্ডে ছিল না। যদিও তিমি ও হাঙ্গর প্রজাতি হচ্ছে জীবিত অতিকায় মৎস্যকুলের অন্যতম। এ সংক্রানত্ম গবেষণা প্রতিবেদনের অন্যতম রচয়িতা অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির আর্থ সায়েন্স ডিপার্টমেন্টের প্রফেসর ড. ম্যাট ফ্রিডম্যান বলেন, এই অতিকায় মৎস্যকুলের কোন ফসিল রেকর্ড কোটি কোটি বছর আগে কেন পাওয়া যায়নি তা সবসময়ই একটি রহস্য হিসেবে রয়ে গেছে। ফ্র্রিডম্যান মনে করেন, বিবর্তনের দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় এসব দৈত্যাকার মাছের কাঁটার সংখ্যা কমে যায়। সম্ভবত ওজন কমানোর কৌশল হিসেবে এটা ঘটেছে। এর ফলে এসব মাছের কঠিন অংশ মৃতু্যর পর সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। এখন ফসিল রেকর্ডে এদের সামনের পাখনাই কেবল পাওয়া যায়।
০ তাহেরা নয়ন
No comments