জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের প্রতিবেদন- ইসরায়েলকে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড থেকে বসতি গোটাতে হবে
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড থেকে ইসরায়েলকে অবশ্যই
অবিলম্বে বসতি গুটিয়ে নেওয়া শুরু করতে হবে। জাতিসংঘ গতকাল বৃহস্পতিবার এক
প্রতিবেদনে এ কথা বলেছে। ইসরায়েল তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এই প্রতিবেদনকে
‘পক্ষপাতদুষ্ট’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে।
জাতিসংঘের
মানবাধিকারবিষয়ক কাউন্সিলের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘কোনো প্রকার পূর্বশর্ত
ছাড়াই ইসরায়েলকে অবশ্যই সব ধরনের বসতি স্থাপন থেকে বিরত থাকতে হবে এবং দখল
করা ভূখণ্ড থেকে সব বসতি প্রত্যাহার করে নিতে অবিলম্বে একটা প্রক্রিয়া শুরু
করতে হবে।’
তিনজন নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞের ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই বসতি স্থাপনের কারণে অব্যাহতভাবে ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে।
ইসরায়েল তাৎক্ষণিকভাবেই এই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটি চলতি সপ্তাহে নজিরবিহীনভাবে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কাউন্সিলের একটি পর্যালোচনা সভা বর্জন করায় উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। নতুন ঘটনা সেই উত্তেজনার আগুনে ঘি ঢালবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগাল পালমর এক বিবৃতিতে বলেন, ‘মানবাধিকার কাউন্সিল ইসরায়েলের প্রতি একতরফা ও পক্ষপাতমূলক ভূমিকার মাধ্যমে নিজেকে দুঃখজনকভাবে আলাদা করে চিনিয়ে দিয়েছে।’
ফ্রান্সের ক্রিস্টিন চ্যানেট জাতিসংঘের ওই মিশনের সভাপতি ছিলেন। জেনেভায় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, দখল করা ভূখণ্ডে ইসরায়েলিদের বসতি স্থাপনের বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) আইনের ৮ নম্বর অনুচ্ছেদের যুদ্ধাপরাধ ধারায় পড়ে। তবে এই অপরাধের জন্য আইসিসি ইসরায়েলকে ফৌজদারি ধারায় ফেলতে পারে কি না, তা তাঁর কাছে স্পষ্ট নয় বলেও তিনি জানান।
বসতি স্থাপনের ঘটনা ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকারের ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলছে, তার বাস্তব অবস্থা অনুসন্ধানে মানবাধিকার কাউন্সিলের কমিশন গঠনের ঘটনা ইসরায়েলকে এতটাই খেপিয়ে তোলে যে, তারা সংস্থাটির সঙ্গে সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করে। চ্যানেট এবং পাকিস্তানের আসমা জাহাঙ্গীর ও বতসোয়ানার ইউনিটি দৌ তাঁদের অনুসন্ধান প্রকাশের মাত্র দুই দিন আগে ইসরায়েল মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি নিয়মিত পর্যালচনা সভা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে। এএফপি।
তিনজন নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞের ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই বসতি স্থাপনের কারণে অব্যাহতভাবে ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে।
ইসরায়েল তাৎক্ষণিকভাবেই এই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটি চলতি সপ্তাহে নজিরবিহীনভাবে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কাউন্সিলের একটি পর্যালোচনা সভা বর্জন করায় উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। নতুন ঘটনা সেই উত্তেজনার আগুনে ঘি ঢালবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগাল পালমর এক বিবৃতিতে বলেন, ‘মানবাধিকার কাউন্সিল ইসরায়েলের প্রতি একতরফা ও পক্ষপাতমূলক ভূমিকার মাধ্যমে নিজেকে দুঃখজনকভাবে আলাদা করে চিনিয়ে দিয়েছে।’
ফ্রান্সের ক্রিস্টিন চ্যানেট জাতিসংঘের ওই মিশনের সভাপতি ছিলেন। জেনেভায় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, দখল করা ভূখণ্ডে ইসরায়েলিদের বসতি স্থাপনের বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) আইনের ৮ নম্বর অনুচ্ছেদের যুদ্ধাপরাধ ধারায় পড়ে। তবে এই অপরাধের জন্য আইসিসি ইসরায়েলকে ফৌজদারি ধারায় ফেলতে পারে কি না, তা তাঁর কাছে স্পষ্ট নয় বলেও তিনি জানান।
বসতি স্থাপনের ঘটনা ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকারের ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলছে, তার বাস্তব অবস্থা অনুসন্ধানে মানবাধিকার কাউন্সিলের কমিশন গঠনের ঘটনা ইসরায়েলকে এতটাই খেপিয়ে তোলে যে, তারা সংস্থাটির সঙ্গে সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করে। চ্যানেট এবং পাকিস্তানের আসমা জাহাঙ্গীর ও বতসোয়ানার ইউনিটি দৌ তাঁদের অনুসন্ধান প্রকাশের মাত্র দুই দিন আগে ইসরায়েল মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি নিয়মিত পর্যালচনা সভা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে। এএফপি।
No comments