জেরুজালেম পোস্টের বিশ্লেষণ- গবেষণা কেন্দ্রটি ইসরায়েলের দীর্ঘদিনের টার্গেট
সিরিয়ার মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত বিজ্ঞান
অধ্যয়ন ও গবেষণাকেন্দ্রে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে।
দামেস্ক এই কেন্দ্রে রাসায়নিক অস্ত্র তৈরির প্রক্রিয়া চালাচ্ছে বলে বিভিন্ন
মহল থেকে বলা হচ্ছে।
যদিও এ ব্যাপারে এখনো বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।
সিরিয়ার ওই কেন্দ্রটি সিরিয়াস সায়েন্টেফিক স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার
নামে পরিচিত, ফরাসি ভাষায় যার সংক্ষিপ্ত রূপ দাঁড়ায় সিইআরএস। সিইআরএস
নামেও এটি বেশ পরিচিত।
সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে অভিযোগ করা হয়, ইসরায়েল সিইআরএস কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে। তবে হামলার ব্যাপারে ইসরায়েল এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। ওই হামলায় কেন্দ্রের দুজন কর্মীনিহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের দাবি, গবেষণাকেন্দ্রটি থেকে তৈরি অস্ত্র লেবাননের কট্টরপন্থী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ এবং ফিলিস্তিনের কট্টরপন্থী গোষ্ঠী হামাসের কাছে পাঠানো হয়। এ কারণে অনেক দিন ধরেই ওই গবেষণাকেন্দ্র ইসরায়েলের লক্ষ্যবস্তু ছিল। ইসরায়েলের অনেকের বক্তব্য থেকেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়।
ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসবাদবিরোধী ব্যুরোর সাবেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নিত্জান নুরিয়েল ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, হিজবুল্লাহ ও হামাসের মতো সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে অস্ত্র সরবরাহ করতে থাকলে সিইআরএস নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হবে। ওই স্থাপনা দীর্ঘদিন থেকে ইসরায়েলের টার্গেটে রয়েছে। কারণ, ইসরায়েল গবেষণাকেন্দ্রটিকে জাতীয় নিরাপত্তার অন্যতম হুমকি বলে মনে করে।
২০০৪ সালে ইসরায়েলের গোয়েন্দারা এবং সন্ত্রাসববিষয়ক তথ্যকেন্দ্র অভিযোগ করে, সিইআরএস বিষাক্ত উপাদান রিসিন ব্যবহার করে রাসায়নিক অস্ত্র তৈরি করছে।
এ ছাড়া ২০০৫ সালে তত্কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ সিইআরএসকে অস্ত্র বিস্তারের জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করেন। এর আগে ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র সিইআরএস-সংশ্লিষ্ট তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানে।
হিজবুল্লাহ অন্তত ৫০ হাজার রকেট ইসরায়েলের দিকে তাক করে রেখেছে বলে অভিযোগ করে আসছে ইসরায়েল। সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদ সরকারবিরোধী লড়াই তীব্র হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল আশঙ্কা করছে, সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র হিজবুল্লাহ, হামাস বা এ ধরনের কোনো সংগঠনের হাতে চলে যেতে পারে।
সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে অভিযোগ করা হয়, ইসরায়েল সিইআরএস কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে। তবে হামলার ব্যাপারে ইসরায়েল এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। ওই হামলায় কেন্দ্রের দুজন কর্মীনিহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের দাবি, গবেষণাকেন্দ্রটি থেকে তৈরি অস্ত্র লেবাননের কট্টরপন্থী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ এবং ফিলিস্তিনের কট্টরপন্থী গোষ্ঠী হামাসের কাছে পাঠানো হয়। এ কারণে অনেক দিন ধরেই ওই গবেষণাকেন্দ্র ইসরায়েলের লক্ষ্যবস্তু ছিল। ইসরায়েলের অনেকের বক্তব্য থেকেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়।
ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসবাদবিরোধী ব্যুরোর সাবেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নিত্জান নুরিয়েল ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, হিজবুল্লাহ ও হামাসের মতো সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে অস্ত্র সরবরাহ করতে থাকলে সিইআরএস নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হবে। ওই স্থাপনা দীর্ঘদিন থেকে ইসরায়েলের টার্গেটে রয়েছে। কারণ, ইসরায়েল গবেষণাকেন্দ্রটিকে জাতীয় নিরাপত্তার অন্যতম হুমকি বলে মনে করে।
২০০৪ সালে ইসরায়েলের গোয়েন্দারা এবং সন্ত্রাসববিষয়ক তথ্যকেন্দ্র অভিযোগ করে, সিইআরএস বিষাক্ত উপাদান রিসিন ব্যবহার করে রাসায়নিক অস্ত্র তৈরি করছে।
এ ছাড়া ২০০৫ সালে তত্কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ সিইআরএসকে অস্ত্র বিস্তারের জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করেন। এর আগে ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র সিইআরএস-সংশ্লিষ্ট তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানে।
হিজবুল্লাহ অন্তত ৫০ হাজার রকেট ইসরায়েলের দিকে তাক করে রেখেছে বলে অভিযোগ করে আসছে ইসরায়েল। সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদ সরকারবিরোধী লড়াই তীব্র হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল আশঙ্কা করছে, সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র হিজবুল্লাহ, হামাস বা এ ধরনের কোনো সংগঠনের হাতে চলে যেতে পারে।
No comments