ছয় মাসের মধ্যে অভিবাসনব্যবস্থা সংস্কার সম্ভব- অবৈধ অভিবাসীদের দ্রুত বৈধ করার পক্ষে ওবামা
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের বৈধ করতে
ছয় মাসের মধ্যে অভিবাসনব্যবস্থার সংস্কার হতে পারে বলে জানিয়েছেন মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। কোনো কারণে ছয় মাসের মধ্যে না হলে চলতি বছরের
মধ্যেই সংস্কার সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
গত বুধবার স্প্যানিস ভাষার টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওবামা এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে এক কোটি ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী রয়েছে। তাদের বৈধতার
সুযোগ দিতে নতুন মেয়াদের ওবামা প্রশাসন অভিবাসনব্যবস্থা সংস্কারের
প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ডেমোক্রেটিক ও রিপাবলিকান পার্টির আটজন সিনেটরের
সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ কমিটি গত সোমবার অভিবাসনব্যবস্থা সংস্কারের পরিকল্পনা
প্রকাশ করে।
ওবামা বলেন, ‘অভিবাসনব্যবস্থা সংস্কারের ব্যাপারে আমি আশাবাদী। আমার মনে হয় না, এই সংস্কার করতে মাসের বেশি সময় লাগবে। কোনো কারণে ছয় মাসের মধ্যে না হলে, চলতি বছরের মধ্যেই এটি করা সম্ভব। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি সম্ভব হলে ছয় মাসের মধ্যেই এটি করার পক্ষে।’
অভিবাসনব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে গত মঙ্গলবার নেভাডার লাস ভেগাসে একটি হিস্পানিক-প্রধান হাইস্কুলে বক্তব্য দেন ওবামা। সেই বক্তব্যে ওবামা সংস্কার বিষয়ে তাঁর ব্যক্তিগত নীতি তুলে ধরেন। এতে দেখা যায়, সিনেটরদের সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ কমিটির সংস্কার প্রস্তাবের চেয়ে ওবামার প্রস্তাবে একজন অবৈধ অভিবাসী দ্রুতগতিতে নাগরিকত্ব পেতে পারেন। এর ফলে ধারণা করা হয়, যাচাই-বাছাই করে অবৈধ অভিবাসীদের দ্রুত নাগরিকত্ব দেওয়ার পক্ষে প্রেসিডেন্ট ওবামা।
সিনেটরদের প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ প্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে নিরাপত্তা কঠোর করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ওবামা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারের চেয়ে অবৈধ অভিবাসীদের অতীত ইতিহাস খতিয়ে দেখার পক্ষে। এই বিষয়টি নিয়ে ওবামার সমালোচনা করেছেন ওই বিশেষ কমিটির সিনেটর মার্কো রুবিও। তবে ওবামা নিজের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বলেন, মেক্সিকো সীমান্তে নিরাপত্তাব্যবস্থা অনেক আগেই জোরদার করা হয়েছে। গত চার বছরে যে নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার আগের ২০ বছরেও সেটা নেওয়া হয়নি।
ওবামা এর আগে সিনেটরদের বিশেষ কমিটির সংস্কার প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে সিনেটর রুবিও এবং অন্য সাত সিনেটরের সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাবও দিয়েছেন ওবামা। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার বিষয়েই মতৈক্য প্রতিষ্ঠা কঠিন হতে পারে।
এর আগে রিপাবলিকানরা অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দেওয়ার বিপক্ষে থাকলেও এবারের উদ্যোগের সঙ্গে তারাও একমত। যদিও গত নভেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অভিবাসী ভোটের বড় অংশই গেছে ডেমোক্র্যাট ওবামার পক্ষে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করেই রিপাবলিকানরা আগের অবস্থান পরিবর্তন করেছে। রয়টার্স ও বিবিসি।
ওবামা বলেন, ‘অভিবাসনব্যবস্থা সংস্কারের ব্যাপারে আমি আশাবাদী। আমার মনে হয় না, এই সংস্কার করতে মাসের বেশি সময় লাগবে। কোনো কারণে ছয় মাসের মধ্যে না হলে, চলতি বছরের মধ্যেই এটি করা সম্ভব। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি সম্ভব হলে ছয় মাসের মধ্যেই এটি করার পক্ষে।’
অভিবাসনব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে গত মঙ্গলবার নেভাডার লাস ভেগাসে একটি হিস্পানিক-প্রধান হাইস্কুলে বক্তব্য দেন ওবামা। সেই বক্তব্যে ওবামা সংস্কার বিষয়ে তাঁর ব্যক্তিগত নীতি তুলে ধরেন। এতে দেখা যায়, সিনেটরদের সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ কমিটির সংস্কার প্রস্তাবের চেয়ে ওবামার প্রস্তাবে একজন অবৈধ অভিবাসী দ্রুতগতিতে নাগরিকত্ব পেতে পারেন। এর ফলে ধারণা করা হয়, যাচাই-বাছাই করে অবৈধ অভিবাসীদের দ্রুত নাগরিকত্ব দেওয়ার পক্ষে প্রেসিডেন্ট ওবামা।
সিনেটরদের প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ প্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে নিরাপত্তা কঠোর করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ওবামা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারের চেয়ে অবৈধ অভিবাসীদের অতীত ইতিহাস খতিয়ে দেখার পক্ষে। এই বিষয়টি নিয়ে ওবামার সমালোচনা করেছেন ওই বিশেষ কমিটির সিনেটর মার্কো রুবিও। তবে ওবামা নিজের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বলেন, মেক্সিকো সীমান্তে নিরাপত্তাব্যবস্থা অনেক আগেই জোরদার করা হয়েছে। গত চার বছরে যে নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার আগের ২০ বছরেও সেটা নেওয়া হয়নি।
ওবামা এর আগে সিনেটরদের বিশেষ কমিটির সংস্কার প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে সিনেটর রুবিও এবং অন্য সাত সিনেটরের সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাবও দিয়েছেন ওবামা। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার বিষয়েই মতৈক্য প্রতিষ্ঠা কঠিন হতে পারে।
এর আগে রিপাবলিকানরা অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দেওয়ার বিপক্ষে থাকলেও এবারের উদ্যোগের সঙ্গে তারাও একমত। যদিও গত নভেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অভিবাসী ভোটের বড় অংশই গেছে ডেমোক্র্যাট ওবামার পক্ষে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করেই রিপাবলিকানরা আগের অবস্থান পরিবর্তন করেছে। রয়টার্স ও বিবিসি।
No comments