কানে এয়ারফোন লাগিয়ে রেললাইন পার হওয়ার সময় কিশোরের মৃত্যু
রাজধানীর খিলক্ষেতে আবারও এয়ারফোন লাগিয়ে গান শুনতে শুনতে রেললাইন পার হওয়ার সময় এক স্কুলছাত্র ট্রেনে কাটা পড়ে মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এদিকে শাহজাহানপুরে এক সরকারী কর্মচারীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের সাতরাস্তার মোড়ে বাসের ধাক্কায় বাস হেলপার নিহত হয়েছে। সোমবার পুলিশ ও মেডিক্যাল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা রেলওয়ে খিলক্ষেত রেলক্রসিং থেকে সাব্বির (১৬) নামে স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার দুপুর ১টার দিকে সাব্বির নামে এক কিশোর এয়ারফোন দিয়ে গান শুনতে শুনতে খিলক্ষেত থানার বিপরীতে রেলক্রসিংয়ে রেললাইনের ওপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। এ সময় চলন্ত ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে ওই কিশোর। ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, এয়ারফোনে গান শোনার কারণে কিশোর সাব্বির পেছন থেকে ট্রেনের শব্দ শুনতে পায়নি। এর আগে সম্প্রতি একইভাবে মোবাইলে গান শুনতে গিয়ে এক স্কুলছাত্র ও এক তরুণী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে। জানা গেছে, নিহত সাব্বির স্থানীয় একটি স্কুলে দশম শ্রেণী ছাত্র ছিল। এদিকে একইদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পুলিশ শাহজাহানপুর থানাধীন কমলাপুর বালুর মাঠসংলগ্ন খালপাড় থেকে মোঃ মাসুদ (৩০) নামে এক ব্যক্তির ভাসমান পচা-গলা লাশ উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। পুলিশ জানায়, মাসুদ কমলাপুর এলাকার সাদেক হোসেন খোকার কমিউনিটি সেন্টারের কর্মচারী ছিলেন। নিহতের স্ত্রী মাহফুজা পুলিশকে জানান, গত ২৬ ডিসেম্বর দুপুরে স্বামী মাসুদ কমিউনিটি সেন্টারে কাজ শেষে গোপীবাগ আরকে মিশন রোডের বাসায় আসে। খাবার-দাবার পর আবারও সে কমিউনিটি সেন্টারে ফিরে যায়। এরপর থেকে ৫ দিন ধরে খোঁজ মিলেনি। পরে সোমবার বিকেলে লোকমারফত খবর পান তার স্বামী মাসুদের লাশ কমলাপুর বালুর মাঠে খালে ভাসছে। এ ব্যাপারে শাহজাহানপুর থানার এসআই হীরন্দ্রনাথ জানান, মাসুদের মৃত্যুর ঘটনা রহস্যজনক। তাকে কেউ হত্যা করেছে। নাকি সে নিজেই আত্মহত্যা করেছে। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। নিহতের পিতার নাম নূরুল হক। গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা থানার বন্দের সরস্বতী গ্রামে।
অন্যদিকে এদিন সকাল ১১টার দিকে বাসটি তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানাধীন সাতরাস্তার মোড়ে পেছন থেকে উইনার পরিবহনের (ঢাকা মেট্রো ব ১১-২৬১৮) একটি বাস মনিরুল ইসলাম (৩৮) নামে এক বাস হেলপারকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি বাসের নিচে পড়ে যান। পরে মনিরুলকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের চাচাত ভাই ওহিদুল হক জানান, মনিরুল প্রভাতী পরিবহনের একটি বাসে কাজ করছিলেন। সকাল ১১টার দিকে বাসটি সাতরাস্তার মোড়ে পৌঁছলে পেছন থেকে উইনার পরিবহনের একটি বাস তাঁকে ধাক্কা দেয়। এতে মনিরুল বাসের নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। জানা গেছে, নিহত মনিরুল এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক শেখ মঈনুল হাসান জানান, ঘাতক বাস ও চালক মোহাম্মদ হাবীবকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা রেলওয়ে খিলক্ষেত রেলক্রসিং থেকে সাব্বির (১৬) নামে স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার দুপুর ১টার দিকে সাব্বির নামে এক কিশোর এয়ারফোন দিয়ে গান শুনতে শুনতে খিলক্ষেত থানার বিপরীতে রেলক্রসিংয়ে রেললাইনের ওপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। এ সময় চলন্ত ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে ওই কিশোর। ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, এয়ারফোনে গান শোনার কারণে কিশোর সাব্বির পেছন থেকে ট্রেনের শব্দ শুনতে পায়নি। এর আগে সম্প্রতি একইভাবে মোবাইলে গান শুনতে গিয়ে এক স্কুলছাত্র ও এক তরুণী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে। জানা গেছে, নিহত সাব্বির স্থানীয় একটি স্কুলে দশম শ্রেণী ছাত্র ছিল। এদিকে একইদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পুলিশ শাহজাহানপুর থানাধীন কমলাপুর বালুর মাঠসংলগ্ন খালপাড় থেকে মোঃ মাসুদ (৩০) নামে এক ব্যক্তির ভাসমান পচা-গলা লাশ উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। পুলিশ জানায়, মাসুদ কমলাপুর এলাকার সাদেক হোসেন খোকার কমিউনিটি সেন্টারের কর্মচারী ছিলেন। নিহতের স্ত্রী মাহফুজা পুলিশকে জানান, গত ২৬ ডিসেম্বর দুপুরে স্বামী মাসুদ কমিউনিটি সেন্টারে কাজ শেষে গোপীবাগ আরকে মিশন রোডের বাসায় আসে। খাবার-দাবার পর আবারও সে কমিউনিটি সেন্টারে ফিরে যায়। এরপর থেকে ৫ দিন ধরে খোঁজ মিলেনি। পরে সোমবার বিকেলে লোকমারফত খবর পান তার স্বামী মাসুদের লাশ কমলাপুর বালুর মাঠে খালে ভাসছে। এ ব্যাপারে শাহজাহানপুর থানার এসআই হীরন্দ্রনাথ জানান, মাসুদের মৃত্যুর ঘটনা রহস্যজনক। তাকে কেউ হত্যা করেছে। নাকি সে নিজেই আত্মহত্যা করেছে। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। নিহতের পিতার নাম নূরুল হক। গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা থানার বন্দের সরস্বতী গ্রামে।
অন্যদিকে এদিন সকাল ১১টার দিকে বাসটি তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানাধীন সাতরাস্তার মোড়ে পেছন থেকে উইনার পরিবহনের (ঢাকা মেট্রো ব ১১-২৬১৮) একটি বাস মনিরুল ইসলাম (৩৮) নামে এক বাস হেলপারকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি বাসের নিচে পড়ে যান। পরে মনিরুলকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের চাচাত ভাই ওহিদুল হক জানান, মনিরুল প্রভাতী পরিবহনের একটি বাসে কাজ করছিলেন। সকাল ১১টার দিকে বাসটি সাতরাস্তার মোড়ে পৌঁছলে পেছন থেকে উইনার পরিবহনের একটি বাস তাঁকে ধাক্কা দেয়। এতে মনিরুল বাসের নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। জানা গেছে, নিহত মনিরুল এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক শেখ মঈনুল হাসান জানান, ঘাতক বাস ও চালক মোহাম্মদ হাবীবকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয়েছে।
No comments