সৈয়দ আশরাফ বললেন-বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসবে সরকার
রাজনৈতিক সংকট অবসানের লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহের কথা জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান বিরোধী দল বিএনপির সাড়া পেলে আগামী নির্বাচন নিয়ে শিগগিরই আলোচনায় বসতে চায় আওয়ামী লীগ- জানিয়ে সৈয়দ আশরাফ বলেন, সমাধানের একমাত্র পথ আলোচনা, বিকল্প কোনো পথ নেই। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আলোচনা যেন শুরু হয়। যত তাড়াতাড়ি এর সুরাহা হয়, গণতন্ত্র ও জাতির জন্য তত মঙ্গল।
আলোচনার জন্য বিরোধী দলকে প্রস্তাব দেওয়া হবে কি না- জানতে চাইলে আশরাফুল ইসলাম বলেন, 'আমরা আলোচনার জন্য সংসদে দাঁড়িয়ে প্রস্তাব দিয়েছি, অপেক্ষায় আছি উত্তরের। প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে আলোচনার জন্য সংসদে দাঁড়িয়ে প্রস্তাব দিয়েছেন, এর চেয়ে বড় আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব হতে পারে না। মন্ত্রী আরো বলেন, 'আলোচনা যে চলছে না, তা-ও নয়। আলোচনা রাজনীতির একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের সব সময় কথা হয়, শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে বসা হয়নি। আশা করি, অচিরেই সাড়া পাব। সাড়া পেলে আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনায় বসব।'
মতভেদ থাকলেও আগামী নির্বাচনে সবাই অংশ নেবে- আশাবাদ প্রকাশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আমরা সবাইকে নিয়ে আগামী নির্বাচনে যাব।'
নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। বিএনপি আলোচনার সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব আশা করছে এবং বলেছে, নির্দলীয় সরকার পুনর্বহালের দাবি মেনে নিলে তারা আলোচনায় বসবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আকবর আলি খানসহ অন্যদের নির্বাচনী ফর্মুলার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সৈয়দ আশরাফ বলেন, 'আকবর আলির বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোনো অবদান নেই। তিনি তো রাজনীতি করেননি, বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে বুদ্ধিজীবীরাই থাকুক। আমরা রাজনৈতিক দলের কাছে আহ্বান জানাই- কিভাবে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করা যায়। এখানে আকবর আলি যদি কোনো সহযোগী ভূমিকা পালন করেন, তাহলে তাঁকে স্বাগত জানাব।'
গত শনিবার এক সেমিনারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে চারটি প্রস্তাব দিয়েছেন আকাবর আলি খান।
আলোচনার জন্য বিরোধী দলকে প্রস্তাব দেওয়া হবে কি না- জানতে চাইলে আশরাফুল ইসলাম বলেন, 'আমরা আলোচনার জন্য সংসদে দাঁড়িয়ে প্রস্তাব দিয়েছি, অপেক্ষায় আছি উত্তরের। প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে আলোচনার জন্য সংসদে দাঁড়িয়ে প্রস্তাব দিয়েছেন, এর চেয়ে বড় আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব হতে পারে না। মন্ত্রী আরো বলেন, 'আলোচনা যে চলছে না, তা-ও নয়। আলোচনা রাজনীতির একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের সব সময় কথা হয়, শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে বসা হয়নি। আশা করি, অচিরেই সাড়া পাব। সাড়া পেলে আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনায় বসব।'
মতভেদ থাকলেও আগামী নির্বাচনে সবাই অংশ নেবে- আশাবাদ প্রকাশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আমরা সবাইকে নিয়ে আগামী নির্বাচনে যাব।'
নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। বিএনপি আলোচনার সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব আশা করছে এবং বলেছে, নির্দলীয় সরকার পুনর্বহালের দাবি মেনে নিলে তারা আলোচনায় বসবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আকবর আলি খানসহ অন্যদের নির্বাচনী ফর্মুলার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সৈয়দ আশরাফ বলেন, 'আকবর আলির বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোনো অবদান নেই। তিনি তো রাজনীতি করেননি, বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে বুদ্ধিজীবীরাই থাকুক। আমরা রাজনৈতিক দলের কাছে আহ্বান জানাই- কিভাবে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করা যায়। এখানে আকবর আলি যদি কোনো সহযোগী ভূমিকা পালন করেন, তাহলে তাঁকে স্বাগত জানাব।'
গত শনিবার এক সেমিনারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে চারটি প্রস্তাব দিয়েছেন আকাবর আলি খান।
No comments