ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড বা খোজা করার সুপারিশ বিজেপির
ভারতের নয়াদিল্লিতে মেডিকেল ছাত্রীকে গণধর্ষণে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছে ভারতের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। এই শাস্তি হিসেবে গতকাল সোমবার তারা দোষীদের মৃত্যুদণ্ড বা খোজাকরণের সুপারিশ করেছে।
দলটির জ্যেষ্ঠ নেতা ভেঙ্কাইয়া নাইডু গতকাল কোচিতে সাংবাদিকদের বলেন, ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড বা খোজকরণের মতো সাজা দেওয়া উচিত।
ক্ষমতসীন দল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ধর্ষকদের সাজা হিসেবে খোজাকরণ নিয়ে যখন একটি নতুন বিলের কথা বিবেচনা করা হচ্ছে, তখন বিজেপি ওই সুপারিশ করল। নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতারোধে কঠোর আইন প্রণয়নে কংগ্রেস প্রস্তাবিত এক খসড়া বিলে ধর্ষণে জড়িতদের ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের কথা বলেছে। বিলটিতে খোজাকরণকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে।
ক্ষমতাসীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চা (ইউপিএ) সরকারের তীব্র সমালোচনা করে নাইডু বলেন, কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের সংবেদনহীনতা, সিদ্ধান্তহীনতা ও নিষ্ক্রিয়তায় দেশের মানুষ ‘ভুল সংকেত’ পেয়েছে। তারা মনে করেছে, রাজনীতিবিদেরা বিশেষত, পার্লামেন্ট ওই গণধর্ষণের ঘটনায় যথাযথ সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়েছে।’
বিজেপির নেতা বলেন, খোজাকরণের মতো একই ধরনের সুপারিশ পার্লামেন্টের স্বরাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটিতেও করা হয়েছে। তিনি ওই কমিটিতে সভাপতিত্ব করেন। ইতিমধ্যে ওই সুপারিশ প্রস্তাব আকারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি এখন স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি বলেন, দিল্লিতে গণধর্ষণের ঘটনায় সরকারের গতানুগতিক দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠেছে। পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের সদস্যদের অব্যাহত দাবির মুখেও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চার দিন ধরে ‘লুকোচুরি’ ও ‘গা ছাড়া’ ভাব দেখাচ্ছেন। তা ছাড়া, তিনি ওই ঘটনায় বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন ও কয়েকজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্তের কথা ঘোষণা করতেও কয়েক দিন ব্যয় করেছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ক্ষমতসীন দল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ধর্ষকদের সাজা হিসেবে খোজাকরণ নিয়ে যখন একটি নতুন বিলের কথা বিবেচনা করা হচ্ছে, তখন বিজেপি ওই সুপারিশ করল। নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতারোধে কঠোর আইন প্রণয়নে কংগ্রেস প্রস্তাবিত এক খসড়া বিলে ধর্ষণে জড়িতদের ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের কথা বলেছে। বিলটিতে খোজাকরণকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে।
ক্ষমতাসীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চা (ইউপিএ) সরকারের তীব্র সমালোচনা করে নাইডু বলেন, কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের সংবেদনহীনতা, সিদ্ধান্তহীনতা ও নিষ্ক্রিয়তায় দেশের মানুষ ‘ভুল সংকেত’ পেয়েছে। তারা মনে করেছে, রাজনীতিবিদেরা বিশেষত, পার্লামেন্ট ওই গণধর্ষণের ঘটনায় যথাযথ সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়েছে।’
বিজেপির নেতা বলেন, খোজাকরণের মতো একই ধরনের সুপারিশ পার্লামেন্টের স্বরাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটিতেও করা হয়েছে। তিনি ওই কমিটিতে সভাপতিত্ব করেন। ইতিমধ্যে ওই সুপারিশ প্রস্তাব আকারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি এখন স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি বলেন, দিল্লিতে গণধর্ষণের ঘটনায় সরকারের গতানুগতিক দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠেছে। পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের সদস্যদের অব্যাহত দাবির মুখেও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চার দিন ধরে ‘লুকোচুরি’ ও ‘গা ছাড়া’ ভাব দেখাচ্ছেন। তা ছাড়া, তিনি ওই ঘটনায় বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন ও কয়েকজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্তের কথা ঘোষণা করতেও কয়েক দিন ব্যয় করেছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments