আ.লীগের কমিটিতে পরিবর্তনের আভাস
আওয়ামী লীগের নতুন কমিটিতে বেশ কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। পুরোনো কমিটির কয়েকজন বাদ পড়তে পারেন। সভাপতিমণ্ডলী, সম্পাদকমণ্ডলী ও কেন্দ্রীয় সদস্যের কিছু পদে নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্রে এমন আভাস পাওয়া গেছে।
ওই সূত্রগুলোর মতে, দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে। শেখ হাসিনা দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে নতুন কমিটি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। দলীয় সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। নতুন কমিটি চূড়ান্ত করার আগে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের সঙ্গে শেখ হাসিনা সৈয়দ আশরাফ দেখা করতে পারেন বলে জানা গেছে। গতকাল সচিবালয়ে সৈয়দ আশরাফ সাংবাদিকদের বলেন, শিগগিরই নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে। দলীয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের আগের কমিটির সভাপতিমণ্ডলী থেকে কয়েকজন বাদ পড়তে পারেন। এঁদের মধ্যে দু-একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীও থাকতে পারেন। এ ছাড়া মন্ত্রী নন, এমন দু-একজনও সভাপতিমণ্ডলী থেকে ছিটকে পড়তে পারেন। আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মৃত্যুতে সভাপতিমণ্ডলীতে আগে থেকেই একটি পদ শূন্য ছিল। চট্টগ্রামের একজন নেতা সভাপতিমণ্ডলীতে স্থান পেতে পারেন।
তবে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে বড় ধরনের পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। সাংগঠনিক সম্পাদক পদ থেকে আগের কমিটির কেউ কেউ বাদ পড়ার কথা শোনা গেলেও তাঁদের অন্য কোনো পদ দেওয়া হতে পারে। সম্পাদকমণ্ডলীর গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদে পুরোনো নেতারাই বহাল থাকবেন। তবে মন্ত্রিত্বের দায়িত্বে ছিলেন, এমন একজন নেতা সম্পাদকমণ্ডলী থেকে বাদ পড়তে পারেন। এ পদে মন্ত্রিসভার একজন সদস্যকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। মন্ত্রিসভার সদস্য রয়েছেন, এমন একজন সম্পাদকমণ্ডলীর একটি পদ থেকে ছিটকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া দলে গতিশীলতা আনার জন্য কয়েকটি পদে নতুন মুখ দেখা যেতে পারে।
ওই সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় সদস্যপদে বড় রকমের পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। এসব পদে নতুন কাউকে নেওয়া হতে পারে। আবার আঞ্চলিক কোনো গুরুত্বপূর্ণ নেতাকেও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য করা হতে পারে।
এদিকে নতুন কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের পুরোনো কমিটি ও পদপ্রত্যাশী নেতারা বেশ উৎকণ্ঠায় আছেন। অনেকে গণভবনে ঘোরাঘুরি করছেন। নানাভাবে দলীয় সভানেত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন তাঁরা। ২০০৯ সালের ২৪ জুলাইয়ের কাউন্সিলে যেসব সংস্কারপন্থী নেতা কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাদ পড়েছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ দলীয় পদ ফিরে পেতে চেষ্টা-তদবির করছেন।
গত ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সম্মেলনে শেখ হাসিনা সভাপতি ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। কাউন্সিলররা পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনে দলীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে ক্ষমতা অর্পণ করেন। দায়িত্ব পেয়ে শেখ হাসিনা কাউন্সিলরদের উদ্দেশে বলেন, ‘সৈয়দ আশরাফসহ মুরব্বিদের সঙ্গে আলোচনা করে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করব।’
তবে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে বড় ধরনের পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। সাংগঠনিক সম্পাদক পদ থেকে আগের কমিটির কেউ কেউ বাদ পড়ার কথা শোনা গেলেও তাঁদের অন্য কোনো পদ দেওয়া হতে পারে। সম্পাদকমণ্ডলীর গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদে পুরোনো নেতারাই বহাল থাকবেন। তবে মন্ত্রিত্বের দায়িত্বে ছিলেন, এমন একজন নেতা সম্পাদকমণ্ডলী থেকে বাদ পড়তে পারেন। এ পদে মন্ত্রিসভার একজন সদস্যকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। মন্ত্রিসভার সদস্য রয়েছেন, এমন একজন সম্পাদকমণ্ডলীর একটি পদ থেকে ছিটকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া দলে গতিশীলতা আনার জন্য কয়েকটি পদে নতুন মুখ দেখা যেতে পারে।
ওই সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় সদস্যপদে বড় রকমের পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। এসব পদে নতুন কাউকে নেওয়া হতে পারে। আবার আঞ্চলিক কোনো গুরুত্বপূর্ণ নেতাকেও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য করা হতে পারে।
এদিকে নতুন কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের পুরোনো কমিটি ও পদপ্রত্যাশী নেতারা বেশ উৎকণ্ঠায় আছেন। অনেকে গণভবনে ঘোরাঘুরি করছেন। নানাভাবে দলীয় সভানেত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন তাঁরা। ২০০৯ সালের ২৪ জুলাইয়ের কাউন্সিলে যেসব সংস্কারপন্থী নেতা কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাদ পড়েছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ দলীয় পদ ফিরে পেতে চেষ্টা-তদবির করছেন।
গত ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সম্মেলনে শেখ হাসিনা সভাপতি ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। কাউন্সিলররা পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনে দলীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে ক্ষমতা অর্পণ করেন। দায়িত্ব পেয়ে শেখ হাসিনা কাউন্সিলরদের উদ্দেশে বলেন, ‘সৈয়দ আশরাফসহ মুরব্বিদের সঙ্গে আলোচনা করে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করব।’
No comments