রিশালে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠান- নিমন্ত্রণ না করায় মঞ্চ ভেঙে দিলেন আ.লীগ নেতা
মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ না করায় বরিশালের ২৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ আহমেদ তাঁর দলবল নিয়ে অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভেঙে দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গতকাল সোমবার বিকেলে চারণ খেলাঘর আসরের উদ্যোগে অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল। গত রোববার বিকেল থেকে শহরের কাশীপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরির কাজ চলে। একপর্যায়ে ওই দিন রাত সাড়ে সাতটায় মঞ্চটি ভেঙে দেওয়া হয়।
চারণ খেলাঘর আসরের সভাপতি বদরুল হুদা জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা জানানোর জন্য বেশ কিছুদিন ধরে কাজ করছে খেলাঘর। সে অনুযায়ী কাশীপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠ বরাদ্দ নেওয়া হয়। রোববার বিকেল থেকে সেখানে মঞ্চ তৈরির কাজ চলে। তিনি অভিযোগ করেন, ওই দিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ফরিদ আহমেদ তাঁর দলবল নিয়ে অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভেঙে দেন। তাঁকে অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ না করায় ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি এ কাজ করেছেন।
গতকাল দুপুরে খেলাঘরের বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি জীবন কৃষ্ণ বলেন, বিষয়টি মীমাংসা এবং অনুষ্ঠানটি করার জন্য মেয়র শওকত হোসেন, সাংসদ তালুকদার মো. ইউনুসসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক চলছে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘চারণ খেলাঘর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেবে। ২৯ নম্বর ওয়ার্ডেই অনুষ্ঠানটি হবে। অথচ সেখানে মেয়র ও কাউন্সিলরের নাম নেই, আওয়ামী লীগের নেতাদের নাম নেই। তাই স্থানীয় ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে যান। সেখানে তাঁদের সঙ্গে বাগিবতণ্ডা হয়। কোনো ধরনের ভাঙচুর করা হয়নি।’
খেলাঘরের বরিশাল জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ জগলুল হায়দার অভিযোগ করেন, কাউন্সিলর ফরিদ আহমেদ ভাঙচুর করার পর মঞ্চ তৈরির কাজে জড়িত লোকদের হুমকি দিচ্ছেন, যাতে নতুন করে মঞ্চ তৈরি করা না হয়। তাঁদের একজনকে মারধরও করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি যেকোনোভাবে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার জন্য। এ ব্যাপারে প্রশাসনিক সহযোগিতাও চাওয়া হয়েছে।’
চারণ খেলাঘর আসরের সভাপতি বদরুল হুদা জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা জানানোর জন্য বেশ কিছুদিন ধরে কাজ করছে খেলাঘর। সে অনুযায়ী কাশীপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠ বরাদ্দ নেওয়া হয়। রোববার বিকেল থেকে সেখানে মঞ্চ তৈরির কাজ চলে। তিনি অভিযোগ করেন, ওই দিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ফরিদ আহমেদ তাঁর দলবল নিয়ে অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভেঙে দেন। তাঁকে অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ না করায় ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি এ কাজ করেছেন।
গতকাল দুপুরে খেলাঘরের বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি জীবন কৃষ্ণ বলেন, বিষয়টি মীমাংসা এবং অনুষ্ঠানটি করার জন্য মেয়র শওকত হোসেন, সাংসদ তালুকদার মো. ইউনুসসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক চলছে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘চারণ খেলাঘর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেবে। ২৯ নম্বর ওয়ার্ডেই অনুষ্ঠানটি হবে। অথচ সেখানে মেয়র ও কাউন্সিলরের নাম নেই, আওয়ামী লীগের নেতাদের নাম নেই। তাই স্থানীয় ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে যান। সেখানে তাঁদের সঙ্গে বাগিবতণ্ডা হয়। কোনো ধরনের ভাঙচুর করা হয়নি।’
খেলাঘরের বরিশাল জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ জগলুল হায়দার অভিযোগ করেন, কাউন্সিলর ফরিদ আহমেদ ভাঙচুর করার পর মঞ্চ তৈরির কাজে জড়িত লোকদের হুমকি দিচ্ছেন, যাতে নতুন করে মঞ্চ তৈরি করা না হয়। তাঁদের একজনকে মারধরও করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি যেকোনোভাবে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার জন্য। এ ব্যাপারে প্রশাসনিক সহযোগিতাও চাওয়া হয়েছে।’
No comments