নৌকায় করে প্রবেশের চেষ্টা- মালয়েশিয়ার উপকূলে ৪৫০ রোহিঙ্গা আটক
মালয়েশিয়ার ল্যাংকাওয়ি দ্বীপে অন্তত ৪৫০ জন রোহিঙ্গা মুসলমানকে আটক করা হয়েছে। মালয়েশিয়ার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, মিয়ানমার থেকে নৌপথে ওই দ্বীপে পৌঁছানোর পর সেখানকার তেলুক বোরাউ সৈকত এলাকা থেকে তাঁদের গত রোববার আটক করা হয়।
মালয়েশিয়ায় ২০১২ সালে পৌঁছানো রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে এই দলটি সবচেয়ে বড় বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই দলের এক ব্যক্তি সাঁতরে তীরে পৌঁছানোর চেষ্টা করে তিনি তলিয়ে যান। বাকি সবাইকে বন্দী করা হয়েছে। দলটি সরাসরি মিয়ানমার থেকে নাকি বাংলাদেশ হয়ে মালয়েশিয়ায় পাড়ি দিয়েছে, তা স্পষ্ট নয়।
ল্যাংকাওয়ির পুলিশপ্রধান হারিথ কাম আবদুল্লাহ বলেন, শরণার্থীরা ৩০ মিটার লম্বা একটি কাঠের নৌকায় করে ল্যাংকাওয়ি দ্বীপে পৌঁছান। অনেকে তীরের কাছাকাছি এসেই ঝাঁপিয়ে পড়েন এবং খাবার পানি চান। তাঁরা ১২ দিন ধরে সমুদ্রে ছিলেন। মালয়েশিয়ায় পৌঁছানোর জন্য তাঁরা এক ব্যক্তিকে মাথাপিছু ৩০০ মার্কিন ডলার করে ভাড়া দিয়েছেন বলে দাবি করেন।
মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাখাইন রাজ্যে গত বছর ভয়াবহ দাঙ্গা শুরু হওয়ার পর সেখানকার রোহিঙ্গা মুসলমান সম্প্রদায়ের অনেকে পালিয়ে যায়। এ ছাড়া গত কয়েক দশকেও বহু রোহিঙ্গা মিয়ানমার ছেড়ে গেছে। এদের অনেকে প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। ২০১২ সালে দুই দফা সহিংসতায় রোহিঙ্গারা সমুদ্রপথে বাংলাদেশ হয়ে মালয়েশিয়ায় পাড়ি দিতে শুরু করে। অবৈধ পথে সমুদ্র পাড়ি দিতে গিয়ে বহু রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
জাতিসংঘের শরণার্থী-বিষয়ক সংস্থা জানায়, মালয়েশিয়ায় বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার রোহিঙ্গা রয়েছে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ধর্মীয় ও ভাষাগত বিবেচনায় সংখ্যালঘু বলে বিবেচনা করা হয়। দেশটির সরকার রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী বলে বিবেচনা করলেও বাংলাদেশ বরাবরই ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করে আসছে। বিবিসি।
ল্যাংকাওয়ির পুলিশপ্রধান হারিথ কাম আবদুল্লাহ বলেন, শরণার্থীরা ৩০ মিটার লম্বা একটি কাঠের নৌকায় করে ল্যাংকাওয়ি দ্বীপে পৌঁছান। অনেকে তীরের কাছাকাছি এসেই ঝাঁপিয়ে পড়েন এবং খাবার পানি চান। তাঁরা ১২ দিন ধরে সমুদ্রে ছিলেন। মালয়েশিয়ায় পৌঁছানোর জন্য তাঁরা এক ব্যক্তিকে মাথাপিছু ৩০০ মার্কিন ডলার করে ভাড়া দিয়েছেন বলে দাবি করেন।
মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাখাইন রাজ্যে গত বছর ভয়াবহ দাঙ্গা শুরু হওয়ার পর সেখানকার রোহিঙ্গা মুসলমান সম্প্রদায়ের অনেকে পালিয়ে যায়। এ ছাড়া গত কয়েক দশকেও বহু রোহিঙ্গা মিয়ানমার ছেড়ে গেছে। এদের অনেকে প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। ২০১২ সালে দুই দফা সহিংসতায় রোহিঙ্গারা সমুদ্রপথে বাংলাদেশ হয়ে মালয়েশিয়ায় পাড়ি দিতে শুরু করে। অবৈধ পথে সমুদ্র পাড়ি দিতে গিয়ে বহু রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
জাতিসংঘের শরণার্থী-বিষয়ক সংস্থা জানায়, মালয়েশিয়ায় বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার রোহিঙ্গা রয়েছে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ধর্মীয় ও ভাষাগত বিবেচনায় সংখ্যালঘু বলে বিবেচনা করা হয়। দেশটির সরকার রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী বলে বিবেচনা করলেও বাংলাদেশ বরাবরই ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করে আসছে। বিবিসি।
No comments