ট্রেনের আঘাতে দুই সন্তান রেখে চলে গেলেন মা
রাজধানীর খিলগাঁও রেলক্রসিংয়ে আজ শুক্রবার সকালে এক দুর্ঘটনায় রিকশার যাত্রী এক নারী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে নিহত নারীর দুই শিশু সন্তানসহ আরও একজন।
দুর্ঘটনার সময় রেলক্রসিংয়ে কর্তব্যরত গেটম্যান মজিবুর রহমান প্রথম আলো ডটকমকে জানান, সকাল সাতটার পর কমলাপুর থেকে ছেড়ে আসা লালমনিরহাটগামী লালমনি এক্সপ্রেসের সঙ্গে ধাক্কা লেগে একটি প্রাইভেট কার, একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও তিনটি রিকশা দুমড়েমুচড়ে যায়। একই কথা বলেছেন স্থানীয় লোকজন।
গেটম্যান দাবি করেন, দুর্ঘটনার সময় গেট আটকানো ছিল। কিন্তু ভুল দিক দিয়ে এসব যানবাহনের চালকেরা রেললাইন পার হওয়ার চেষ্টা করলে দুর্ঘটনা ঘটে। মজিবুর রহমানের ভাষ্য, এভাবে লাইন পার হওয়ার সময় বাধা দেওয়া হলে কেউ কথা শোনে না। উল্টো গায়ে হাত তোলে।
জিআরপি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার কামাল প্রথম আলো ডটকমকে জানান, দুর্ঘটনায় নিহত নারীর নাম রত্না খন্দকার (৩০)। বাসা ৩১৬/১, খিলগাঁও প্রথম গলিতে। ছেলে রিফাত (১৪) ও মেয়ে রশ্মিকে (৬) নিয়ে রিকশায় করে আরামবাগে আবদুস সাত্তার নামের এক আত্মীয়ের বাসায় যাচ্ছিলেন রত্না।
আবদুস সাত্তার প্রথম আলো ডটকমকে জানান, রত্নার গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর বেলাব উপজেলায়। তাঁর স্বামী রিপন খন্দকার ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। গত ৯ ডিসেম্বর অবরোধ চলাকালে পুলিশ তাঁকে আটক করে। রিপন এখন কারাগারে আছেন।
পুলিশ জানায়, রিফাত ও রশ্মিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান রুপালি নামের স্থানীয় এক নারী। রশ্মি কথা বলতে পারছে না। রিফাত জানিয়েছে, সে মতিঝিল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র। আহত অপরজনের নাম শহিদুল। পুলিশের ধারণা, শহিদুল ওই রিকশার চালক। রত্নার লাশ কমলাপুর রেলওয়ে পুলিশ থানায় রাখা হয়েছে।
গেটম্যান দাবি করেন, দুর্ঘটনার সময় গেট আটকানো ছিল। কিন্তু ভুল দিক দিয়ে এসব যানবাহনের চালকেরা রেললাইন পার হওয়ার চেষ্টা করলে দুর্ঘটনা ঘটে। মজিবুর রহমানের ভাষ্য, এভাবে লাইন পার হওয়ার সময় বাধা দেওয়া হলে কেউ কথা শোনে না। উল্টো গায়ে হাত তোলে।
জিআরপি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার কামাল প্রথম আলো ডটকমকে জানান, দুর্ঘটনায় নিহত নারীর নাম রত্না খন্দকার (৩০)। বাসা ৩১৬/১, খিলগাঁও প্রথম গলিতে। ছেলে রিফাত (১৪) ও মেয়ে রশ্মিকে (৬) নিয়ে রিকশায় করে আরামবাগে আবদুস সাত্তার নামের এক আত্মীয়ের বাসায় যাচ্ছিলেন রত্না।
আবদুস সাত্তার প্রথম আলো ডটকমকে জানান, রত্নার গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর বেলাব উপজেলায়। তাঁর স্বামী রিপন খন্দকার ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। গত ৯ ডিসেম্বর অবরোধ চলাকালে পুলিশ তাঁকে আটক করে। রিপন এখন কারাগারে আছেন।
পুলিশ জানায়, রিফাত ও রশ্মিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান রুপালি নামের স্থানীয় এক নারী। রশ্মি কথা বলতে পারছে না। রিফাত জানিয়েছে, সে মতিঝিল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র। আহত অপরজনের নাম শহিদুল। পুলিশের ধারণা, শহিদুল ওই রিকশার চালক। রত্নার লাশ কমলাপুর রেলওয়ে পুলিশ থানায় রাখা হয়েছে।
No comments