মিসরকে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণের আহবান বান কি মুনের
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন মিসরে খসড়া সংবিধানের ওপর দ্বিতীয় দফা ভোট শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার আহবান জানিয়েছেন। গত বুধবার নিউ ইয়র্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ আহবান জানান।
বান কি মুন বলেন, 'আমি চাই মিসরে যেন আর কোনো সহিংসতা না ঘটে। বিক্ষোভগুলো যেন শান্তিপূর্ণ হয়। সেখানকার মানুষ যাতে মত প্রকাশের স্বাধীনতা পায়। আর এ জন্য মিসরের সব পক্ষেরই উচিত সমান ভূমিকা রাখা।'
তিনি আশা প্রকাশ করেন, মিসর এক সময় সব প্রতিবন্ধকতা এড়িয়ে 'আরব বিশ্বে গণতন্ত্রের পিরামিড' হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে।
মিসরে খসড়া সংবিধানের ওপর প্রথম দফার গণভোটে ৫৭ শতাংশ মানুষ সংবিধানের পক্ষে ভোট দেয়। আগামী শনিবার দ্বিতীয় পর্বের ভোট হবে। এর পরই সংবিধানের ভবিষ্যৎ জানা যাবে।
মিসরে সরকারবিরোধীরা প্রথম থেকেই অভিযোগ করে আসছে, প্রস্তাবিত সংবিধানে ইসলামপন্থী ধ্যান-ধারণা প্রাধান্য পেয়েছে। এতে মানুষের বাকস্বাধীনতা ও সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করে তারা।
সংবিধান ও গণভোট বাতিলের দাবিতে তারা বেশ কিছুদিন ধরেই আন্দোলন করে আসছে। এ নিয়ে সরকারপন্থীদের সঙ্গে তাদের একাধিকবার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষও হয়েছে। তবে বিরোধীরা গণভোট মেনে না নিলেও মিসরের ভবিষ্যৎ অনেকখানি এ সংবিধানের ওপরই নির্ভর করছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সূত্র : রয়টার্স।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, মিসর এক সময় সব প্রতিবন্ধকতা এড়িয়ে 'আরব বিশ্বে গণতন্ত্রের পিরামিড' হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে।
মিসরে খসড়া সংবিধানের ওপর প্রথম দফার গণভোটে ৫৭ শতাংশ মানুষ সংবিধানের পক্ষে ভোট দেয়। আগামী শনিবার দ্বিতীয় পর্বের ভোট হবে। এর পরই সংবিধানের ভবিষ্যৎ জানা যাবে।
মিসরে সরকারবিরোধীরা প্রথম থেকেই অভিযোগ করে আসছে, প্রস্তাবিত সংবিধানে ইসলামপন্থী ধ্যান-ধারণা প্রাধান্য পেয়েছে। এতে মানুষের বাকস্বাধীনতা ও সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করে তারা।
সংবিধান ও গণভোট বাতিলের দাবিতে তারা বেশ কিছুদিন ধরেই আন্দোলন করে আসছে। এ নিয়ে সরকারপন্থীদের সঙ্গে তাদের একাধিকবার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষও হয়েছে। তবে বিরোধীরা গণভোট মেনে না নিলেও মিসরের ভবিষ্যৎ অনেকখানি এ সংবিধানের ওপরই নির্ভর করছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সূত্র : রয়টার্স।
No comments