ব্রিটেন ২০১৩ সালে আফগানিস্তান থেকে অর্ধেক সেনা সরাবে
ব্রিটেন ২০১৩ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে তাদের প্রায় অর্ধেক সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন গত বুধবার পার্লামেন্টে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। সেনা প্রত্যাহারের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই।
ক্যামেরন বলেন, 'ব্রিটেন ও আফগান প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যদের চেষ্টায় সেখানে সফলতা এসেছে। তাই আমরা আফগানিস্তান থেকে আমাদের ৯ হাজার সেনার মধ্যে তিন হাজার ৮০০ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অন্যদের ২০১৪ সালের মধ্যে প্রত্যাহার করা হবে।'
২০১৪ সালের মধ্যে ন্যাটোর সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবেই ব্রিটেন এ সিদ্ধান্ত নিল। তার পরও আফগান বাহিনীকে সহায়তা করতে কিছু সেনা সেখানে মোতায়েন থাকবে বলে ক্যামেরন জানান।
আফগানিস্তানে সেনা মোতায়েনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই ব্রিটেনের অবস্থান। শুরু থেকেই সেনা মোতায়েনের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনার মুখে পড়ে ব্রিটিশ সরকার। কারণ, এর কারণে ব্রিটেনকে প্রতিরক্ষা খাতে প্রচুর ব্যয় বাড়াতে হয়।
এ ছাড়া এখন পর্যন্ত আফগানিস্তানে বিভিন্ন সহিংসতায় ৪৩৮ ব্রিটিশ সেনাও নিহত হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রিটেনের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই। প্রেসিডেন্ট দপ্তরের এক বিবৃতিতে কারজাই বলেন, 'আফগান প্রতিরক্ষা বাহিনী নিরাপত্তার জন্য সবদিক থেকেই প্রস্তুত রয়েছে। তাই তারা এখন যুদ্ধবিধ্বস্ত এ দেশের দায়িত্ব নিতে পারবে।'
ব্রিটেন যথাসময়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে কারজাই বিবৃতিতে উল্লেখ করেন।
সূত্র : ডন, এএফপি।
২০১৪ সালের মধ্যে ন্যাটোর সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবেই ব্রিটেন এ সিদ্ধান্ত নিল। তার পরও আফগান বাহিনীকে সহায়তা করতে কিছু সেনা সেখানে মোতায়েন থাকবে বলে ক্যামেরন জানান।
আফগানিস্তানে সেনা মোতায়েনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই ব্রিটেনের অবস্থান। শুরু থেকেই সেনা মোতায়েনের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনার মুখে পড়ে ব্রিটিশ সরকার। কারণ, এর কারণে ব্রিটেনকে প্রতিরক্ষা খাতে প্রচুর ব্যয় বাড়াতে হয়।
এ ছাড়া এখন পর্যন্ত আফগানিস্তানে বিভিন্ন সহিংসতায় ৪৩৮ ব্রিটিশ সেনাও নিহত হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রিটেনের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই। প্রেসিডেন্ট দপ্তরের এক বিবৃতিতে কারজাই বলেন, 'আফগান প্রতিরক্ষা বাহিনী নিরাপত্তার জন্য সবদিক থেকেই প্রস্তুত রয়েছে। তাই তারা এখন যুদ্ধবিধ্বস্ত এ দেশের দায়িত্ব নিতে পারবে।'
ব্রিটেন যথাসময়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে কারজাই বিবৃতিতে উল্লেখ করেন।
সূত্র : ডন, এএফপি।
No comments