জবি থেকে আরো ৪ ছাত্র স্থায়ী বহিষ্কার
বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে আরো চার ছাত্রকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বহিষ্কৃত চার ছাত্র হলো মনোবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র কাইয়ুম মিয়া টিপু, রসায়ন বিভাগের ছাত্র রাজন তালুকদার, ইতিহাস বিভাগের ছাত্র সাইফুল ইসলাম ও জি এম রাশেদুজ্জামান শাওন।
চার সদস্যের তদন্ত কমিটির সুপারিশে গতকাল বৃহস্পতিবার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়।
এদিকে বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে পুলিশ ও হাসপাতালের অবহেলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। চিঠিতে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।
গতকাল বহিষ্কার হওয়া ছাত্রদের মধ্যে সাইফুল, শাওন ও টিপু ডিবি পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে রিমান্ডে আছে। রাজন তালুকদার পলাতক।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের মধ্যে মনোবিজ্ঞান দ্বিতীয় ব্যাচের ছাত্র এইচ এম কিবরিয়ার বিরুদ্ধে এখানো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া তথ্য এবং ছবির মাধ্যমে জানা যায়, রাজনই প্রথম বিশ্বজিৎকে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন।
মানিবাধিবার কমিশনের চিঠি : সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দর্জি বিশ্বজিৎকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে মানবাধিকার কমিশন গত বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এবটি চিঠি পাঠিয়েছে। চিঠিতে নিরপরাধ বিশ্বজিৎকে হত্যার জন্য দায়ী, 'ছাত্র নামধারী' সন্ত্রাসীদের শাস্তি দাবি করা হয়। বিশ্বজিতের মৃত্যুর জন্য পুলিশ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের চিকিৎসকদের ভূমিকাকেও চিঠিতে দায়ী করা হয়। চিঠিতে এসব অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।
আরো চারজন বহিষ্কার : বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের পর গত ১২ ডিসেম্বর বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত পিওর সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক কামরুল ইসলামকে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ওই দিনই পাঁচজনকে শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। পরে গত বুধবার পর্যন্ত সন্দেহভাজন আরো ১৫ জনের তালিকা তৈরি করে উপাচার্যের দপ্তরে পাঠায় ওই কমিটি। সেই তালিকা থেকে ঘটনার জড়িত থাকার প্রমাণ নিশ্চিত হয়ে আরো চারজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলো।
তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. অশোক কুমার সাহা কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ঘটনায় অভিযুক্তদের প্রাথমিক তালিকা থেকে চারজনকে শনাক্ত করা গেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। ভবিষ্যতে আরো কারো জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
এর আগে ১২ ডিসেম্বর অভিযুক্ত ছাত্রলীগকর্মী মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান (নাহিদ) ও ইমদাদুল হকের সনদ বাতিল করা হয় এবং মো. রফিকুল ইসলাম (শাকিল), মীর নূরে আলম ও ওবাইদুল কাদের (তাহসিন) নামের তিনজন ছাত্রকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।
এদিকে পুলিশের নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্র মতে, বিশ্বজিৎ হত্যার সময় ঘটনাস্থলের কাছে দায়িত্বরত পুলিশের আচরণ, তদন্তপ্রক্রিয়া, সুরতহাল প্রতিবেদন এবং ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় টনক নড়েছে পুলিশ প্রশাসনের। এসব ঘটনা এবং তদন্তপ্রক্রিয়া সম্পর্কে তদন্ত করতে আলাদা একটি তদন্ত কমিটি গঠনের বিষয়েও আলোচনা করছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। তবে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত তদন্ত কমিটি গঠনের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তিনজনের জামিন নামঞ্জুর : আমাদের আদালত প্রতিবেদক জানান, গতকাল মামুন-অর-রশিদ, কাজী নাহিদ-উজ্জামান তুহিন ও মোসলেহ উদ্দিন মোসলেম নামের তিন আসামির জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। গতকাল মহানগর হাকিম তানভীর আহমেদের আদালতে জামিন আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেওয়া হয়। আসামিদের পক্ষে বিশেষ অনুমতি নিয়ে আদালতে জামিনের আবেদন করা হয়। তবে একই সঙ্গে গ্রেপ্তার দেখানো অন্য আসামি ফারুক হোসেনের কোনো জামিন আবেদন করা হয়নি।
জানা গেছে, গত ১১ ডিসেম্বর আদালতপাড়া থেকে ৫৪ ধারার মামলায় গ্রেপ্তারের পর ১৩ ডিসেম্বর এই চার আসামিকে বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখান তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা, সূত্রাপুর থানার এসআই মাহবুবুল আলম আকন্দ। তবে তাঁরা কেউই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগকর্মী বা হামলাকারী দলে ছিলেন না বলে জানায় তাঁদের স্বজনরা। দক্ষিণখানের মধুবাগ, মধ্যবাড্ডা ও ডেমরার বাসিন্দা এ চারজনই ব্যবসায়ী। স্বজনরা অভিযোগ করেছে, আদালতপাড়ায় সন্দেহজনক ঘোরাঘুরি করার অভিযোগে আটকের পর তাঁদের বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের মামলায় 'ফাঁসানোর' চেষ্টা চলছে।
আর গ্রেপ্তার নেই : জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম শাকিল, মাহফুজুর রহমান নাহিদ, রাশেদুজ্জামান শাওন, সাইফুল ইসলাম, এইচ এম কিবরিয়া ও কাইয়ুম মিয়া টিপুকে আট দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি পুলিশ। তাদের মধ্যে ১৪ জনের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন তদন্তকারীরা। তবে গতকাল পর্যন্ত আর কোনো আসামি গ্রেপ্তার করা যায়নি। ডিবির সিনিয়র সহকারী কমিশনার (এসি) সানোয়ার হোসেন বলেন, 'শনাক্ত হওয়া অন্য হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।'
এদিকে বিশ্বজিতের ওপর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠার পর গা ঢাকা দিয়েছে মোট ২৭ ছাত্রলীগকর্মী। তারা হলো : মীর নুরে আলম লিমন, রাজন তালুকদার, ইমদাদুল হক, ওবায়দুল কাদের তাহসিন, আজিজুল হক, ইউনুস আলী, আবদুল্লাহ আল মামুন, সজীব, সোহেল, শিপলু, আল আমিন উজ্জল, আলাউদ্দিন, মোশারফ, সুমন, সৈকত, মোস্তফা, রিন্টু, পাভেল, সরল, মিরাজ, রুদ্র, কামরুল, মিনহাজ, সুমন পারভেজ, মুন্না, রাসেল ও তমাল।
এদিকে বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে পুলিশ ও হাসপাতালের অবহেলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। চিঠিতে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।
গতকাল বহিষ্কার হওয়া ছাত্রদের মধ্যে সাইফুল, শাওন ও টিপু ডিবি পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে রিমান্ডে আছে। রাজন তালুকদার পলাতক।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের মধ্যে মনোবিজ্ঞান দ্বিতীয় ব্যাচের ছাত্র এইচ এম কিবরিয়ার বিরুদ্ধে এখানো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে দেওয়া তথ্য এবং ছবির মাধ্যমে জানা যায়, রাজনই প্রথম বিশ্বজিৎকে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন।
মানিবাধিবার কমিশনের চিঠি : সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দর্জি বিশ্বজিৎকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে মানবাধিকার কমিশন গত বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এবটি চিঠি পাঠিয়েছে। চিঠিতে নিরপরাধ বিশ্বজিৎকে হত্যার জন্য দায়ী, 'ছাত্র নামধারী' সন্ত্রাসীদের শাস্তি দাবি করা হয়। বিশ্বজিতের মৃত্যুর জন্য পুলিশ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের চিকিৎসকদের ভূমিকাকেও চিঠিতে দায়ী করা হয়। চিঠিতে এসব অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।
আরো চারজন বহিষ্কার : বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের পর গত ১২ ডিসেম্বর বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত পিওর সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক কামরুল ইসলামকে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ওই দিনই পাঁচজনকে শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। পরে গত বুধবার পর্যন্ত সন্দেহভাজন আরো ১৫ জনের তালিকা তৈরি করে উপাচার্যের দপ্তরে পাঠায় ওই কমিটি। সেই তালিকা থেকে ঘটনার জড়িত থাকার প্রমাণ নিশ্চিত হয়ে আরো চারজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলো।
তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. অশোক কুমার সাহা কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ঘটনায় অভিযুক্তদের প্রাথমিক তালিকা থেকে চারজনকে শনাক্ত করা গেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। ভবিষ্যতে আরো কারো জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
এর আগে ১২ ডিসেম্বর অভিযুক্ত ছাত্রলীগকর্মী মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান (নাহিদ) ও ইমদাদুল হকের সনদ বাতিল করা হয় এবং মো. রফিকুল ইসলাম (শাকিল), মীর নূরে আলম ও ওবাইদুল কাদের (তাহসিন) নামের তিনজন ছাত্রকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।
এদিকে পুলিশের নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্র মতে, বিশ্বজিৎ হত্যার সময় ঘটনাস্থলের কাছে দায়িত্বরত পুলিশের আচরণ, তদন্তপ্রক্রিয়া, সুরতহাল প্রতিবেদন এবং ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় টনক নড়েছে পুলিশ প্রশাসনের। এসব ঘটনা এবং তদন্তপ্রক্রিয়া সম্পর্কে তদন্ত করতে আলাদা একটি তদন্ত কমিটি গঠনের বিষয়েও আলোচনা করছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। তবে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত তদন্ত কমিটি গঠনের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তিনজনের জামিন নামঞ্জুর : আমাদের আদালত প্রতিবেদক জানান, গতকাল মামুন-অর-রশিদ, কাজী নাহিদ-উজ্জামান তুহিন ও মোসলেহ উদ্দিন মোসলেম নামের তিন আসামির জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। গতকাল মহানগর হাকিম তানভীর আহমেদের আদালতে জামিন আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেওয়া হয়। আসামিদের পক্ষে বিশেষ অনুমতি নিয়ে আদালতে জামিনের আবেদন করা হয়। তবে একই সঙ্গে গ্রেপ্তার দেখানো অন্য আসামি ফারুক হোসেনের কোনো জামিন আবেদন করা হয়নি।
জানা গেছে, গত ১১ ডিসেম্বর আদালতপাড়া থেকে ৫৪ ধারার মামলায় গ্রেপ্তারের পর ১৩ ডিসেম্বর এই চার আসামিকে বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখান তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা, সূত্রাপুর থানার এসআই মাহবুবুল আলম আকন্দ। তবে তাঁরা কেউই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগকর্মী বা হামলাকারী দলে ছিলেন না বলে জানায় তাঁদের স্বজনরা। দক্ষিণখানের মধুবাগ, মধ্যবাড্ডা ও ডেমরার বাসিন্দা এ চারজনই ব্যবসায়ী। স্বজনরা অভিযোগ করেছে, আদালতপাড়ায় সন্দেহজনক ঘোরাঘুরি করার অভিযোগে আটকের পর তাঁদের বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের মামলায় 'ফাঁসানোর' চেষ্টা চলছে।
আর গ্রেপ্তার নেই : জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম শাকিল, মাহফুজুর রহমান নাহিদ, রাশেদুজ্জামান শাওন, সাইফুল ইসলাম, এইচ এম কিবরিয়া ও কাইয়ুম মিয়া টিপুকে আট দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি পুলিশ। তাদের মধ্যে ১৪ জনের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন তদন্তকারীরা। তবে গতকাল পর্যন্ত আর কোনো আসামি গ্রেপ্তার করা যায়নি। ডিবির সিনিয়র সহকারী কমিশনার (এসি) সানোয়ার হোসেন বলেন, 'শনাক্ত হওয়া অন্য হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।'
এদিকে বিশ্বজিতের ওপর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠার পর গা ঢাকা দিয়েছে মোট ২৭ ছাত্রলীগকর্মী। তারা হলো : মীর নুরে আলম লিমন, রাজন তালুকদার, ইমদাদুল হক, ওবায়দুল কাদের তাহসিন, আজিজুল হক, ইউনুস আলী, আবদুল্লাহ আল মামুন, সজীব, সোহেল, শিপলু, আল আমিন উজ্জল, আলাউদ্দিন, মোশারফ, সুমন, সৈকত, মোস্তফা, রিন্টু, পাভেল, সরল, মিরাজ, রুদ্র, কামরুল, মিনহাজ, সুমন পারভেজ, মুন্না, রাসেল ও তমাল।
No comments