লাতিন আমেরিকানরা সবচেয়ে বেশি সুখী
দারিদ্র্য-দুর্দশা সত্ত্বেও পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ লাতিন আমেরিকানরা। অন্যদিকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মধ্যে থেকেও সুখে নেই সিঙ্গাপুরের জনগণ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গ্যালাপের এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ১৪৮টি দেশের প্রায় দেড় লাখ লোকের ওপর এ জরিপ চালানো হয়।
সূচকে ইতিবাচক অনুভূতি প্রকাশের ব্যাপারে ধনী দেশগুলোর অবস্থান বেশ নিচের দিকে।
সুখী জনগণের দেশের তালিকায় প্রথম ১০টি দেশের আটটিই লাতিন আমেরিকার। দেশগুলো হলো প্যানারোমা, প্যারাগুয়ে, এল সালভাদর, ভেনিজুয়েলা, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, গুয়াতেমালা, ইকুয়েডর ও কোস্টারিকা। প্রথম ১০টির বাকি দুটি দেশ হচ্ছে থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইন। একাদশ অবস্থানেও রয়েছে লাতিন আমেরিকার কলম্বিয়া। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্যানারোমা ও প্যারাগুয়ের ৮৫ শতাংশ মানুষ ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী। সেই সঙ্গে গুয়াতেমালার মানুষ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনুসারেই বন্ধুভাবাপন্ন। তাদের মুখে হাসি লেগেই থাকে। জীবনযাপনের সংস্কৃতিকে এ জরিপে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মানুষের জীবনাচরণ, জীবনকে উপভোগ করার অনুভূতি, মজার কিছু করা বা করতে শেখা, বিশ্রামের পরিমাণ ও হাসির ওপর নির্ভর করে গ্যালাপ এ তালিকা তৈরি করেছে।
তালিকার সবচেয়ে নিচে রয়েছে সিঙ্গাপুর। তাদের ঠিক ওপরেই আর্মেনিয়া। সূচকে একেবারে নিচের দিকে থাকা অন্য দেশগুলো হলো জর্জিয়া, লিথুয়ানিয়া, ইরাক, ইয়েমেন, আফগানিস্তান ও হাইতি। প্রতিবেদন অনুসারে সিঙ্গাপুরের অধিবাসীরা খুব কমই তাদের আবেগ প্রকাশ করে। আর আর্মেনিয়ার জনগণ তাদের সাফল্যের সংবাদ জানাতেও লজ্জা পায়। প্রতিবেদনে আমেরিকানদের সম্পর্কে বলা হয়, তারা মুখের হাসিটি সব সময় ধরে রাখলেও ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে চায় না। তালিকায় তাদের অবস্থান ৩৩-এ। অস্ট্রেলিয়ার ৩৭। ব্যাপক অর্থনৈতিক পার্থক্য সত্ত্বেও আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে ৪৭তম অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের সমৃদ্ধ দেশ জার্মানি ও ফ্রান্স। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
সুখী জনগণের দেশের তালিকায় প্রথম ১০টি দেশের আটটিই লাতিন আমেরিকার। দেশগুলো হলো প্যানারোমা, প্যারাগুয়ে, এল সালভাদর, ভেনিজুয়েলা, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, গুয়াতেমালা, ইকুয়েডর ও কোস্টারিকা। প্রথম ১০টির বাকি দুটি দেশ হচ্ছে থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইন। একাদশ অবস্থানেও রয়েছে লাতিন আমেরিকার কলম্বিয়া। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্যানারোমা ও প্যারাগুয়ের ৮৫ শতাংশ মানুষ ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী। সেই সঙ্গে গুয়াতেমালার মানুষ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনুসারেই বন্ধুভাবাপন্ন। তাদের মুখে হাসি লেগেই থাকে। জীবনযাপনের সংস্কৃতিকে এ জরিপে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মানুষের জীবনাচরণ, জীবনকে উপভোগ করার অনুভূতি, মজার কিছু করা বা করতে শেখা, বিশ্রামের পরিমাণ ও হাসির ওপর নির্ভর করে গ্যালাপ এ তালিকা তৈরি করেছে।
তালিকার সবচেয়ে নিচে রয়েছে সিঙ্গাপুর। তাদের ঠিক ওপরেই আর্মেনিয়া। সূচকে একেবারে নিচের দিকে থাকা অন্য দেশগুলো হলো জর্জিয়া, লিথুয়ানিয়া, ইরাক, ইয়েমেন, আফগানিস্তান ও হাইতি। প্রতিবেদন অনুসারে সিঙ্গাপুরের অধিবাসীরা খুব কমই তাদের আবেগ প্রকাশ করে। আর আর্মেনিয়ার জনগণ তাদের সাফল্যের সংবাদ জানাতেও লজ্জা পায়। প্রতিবেদনে আমেরিকানদের সম্পর্কে বলা হয়, তারা মুখের হাসিটি সব সময় ধরে রাখলেও ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে চায় না। তালিকায় তাদের অবস্থান ৩৩-এ। অস্ট্রেলিয়ার ৩৭। ব্যাপক অর্থনৈতিক পার্থক্য সত্ত্বেও আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে ৪৭তম অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের সমৃদ্ধ দেশ জার্মানি ও ফ্রান্স। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments