দেশের এগিয়ে চলায় সাহসী ভূমিকা রাখছে প্রথম আলো
প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথে প্রথম আলো উজ্জ্বল ও সাহসী ভূমিকা রেখে চলেছে। এ জন্য প্রথম আলোর সারা দেশের প্রতিনিধিদের আরও বেশি সততা-নিষ্ঠা, দক্ষতা ও পরিশ্রমের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
গতকাল রোববার ঢাকার কারওয়ান বাজারে আইসিএবি মিলনায়তনে প্রথম আলোর প্রতিনিধি সম্মেলনে এ আহ্বান জানান তিনি।
সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলন শুরু হয়। স্বাগত বক্তব্যে মতিউর রহমান বলেন, প্রথম আলো এখন দৈনিক পাঁচ লাখ ৩০ থেকে ৫০ হাজার কপি ছাপা হয়। দেশে কোনো কাগজ এর আগে এমন উচ্চতায় পৌঁছায়নি। তিনি প্রথম আলোকে এমন একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানান, যা ১০০-২০০ বছর টিকে থাকবে।
মতিউর রহমান বলেন, দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে প্রথম আলো এখন বিশ্বের ১৯০টি দেশে পঠিত হয়। দেশেও এর কলেবর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ঢাকার পর চট্টগ্রামে ছাপাখানা স্থাপন করা হয়েছে। এর ফলে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাঠক আগের চেয়ে দ্রুত পত্রিকা হাতে পাচ্ছেন। এখন বগুড়ায়ও ছাপাখানা বসানোর কাজ চলছে। ফলে উত্তরাঞ্চলের পাঠকও খুব সকালেই প্রথম আলো হাতে পাবেন।
সম্মেলনে সারা দেশ থেকে আসা ১৯১ জন প্রতিনিধি ও আলোকচিত্রীর মধ্যে কয়েকজন বিভিন্ন বিষয়ে তাঁদের অভিমত তুলে ধরেন। তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ, সহযোগী সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম ও আনিসুল হক, এবিসি রেডিওর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা সানাউল্লাহ, প্রধান বার্তা সম্পাদক লাজ্জাত এনাব মহছি, বার্তা সম্পাদক (অনলাইন) সেলিম খান, উপ-মহাব্যবস্থাপক (অর্থ) জসিম উদ্দিন, সহকারী বার্তা সম্পাদক এম এ ওয়ারেছ ও সারওয়ার-উল-ইসলাম, জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক সৈয়দ মুঈনুল হক। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন তুহিন সাইফুল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন বার্তা সম্পাদক শওকত হোসেন, শাহেদ মোহাম্মদ আলীসহ বিভিন্ন বিভাগের সংবাদকর্মীরা।
পুরস্কার পেলেন যাঁরা: সম্মেলনে ২০১০, ২০১১ ও ২০১২—এই তিন বছরের সেরা প্রতিনিধি ও আলোকচিত্রীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিবছর পুরস্কারের জন্য ছয়জন করে মোট ১৮ জন প্রতিনিধি ও আলোকচিত্রীকে মনোনীত করা হয়।
এ বছর সেরা প্রতিনিধি হিসেবে প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন সিলেটের উজ্জ্বল মেহেদী, দ্বিতীয় বগুড়ার আনোয়ার পারভেজ, তৃতীয় কক্সবাজারের টেকনাফ প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন। বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন সাভারের অরূপ রায় ও রংপুরের আরিফুল হক। চলতি বছরের সেরা আলোকচিত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন সিলেটের আনিস মাহমুদ।
২০১১ সালের সেরা প্রতিনিধির প্রথম পুরস্কারটি পেয়েছেন কক্সবাজারের আবদুল কুদ্দুস, দ্বিতীয় কুষ্টিয়ার তৌহিদী হাসান, তৃতীয় ঢাকার কেরানীগঞ্জের ইকবাল হোসেন এবং বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন ফরিদপুরের পান্না বালা ও ভোলার নেয়ামতউল্ল্যাহ। ওই বছরের সেরা আলোকচিত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন যশোরের এহসান-উদ-দৌলা।
২০১০ সালে সেরা প্রতিনিধির প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন যশোরের অভয়নগর প্রতিনিধি মাসুদ আলম, দ্বিতীয় রংপুরের বদরগঞ্জের আলতাফ হোসেন, তৃতীয় পটুয়াখালীর গলাচিপার ইশরাত হোসেন এবং বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন বরগুনার এম জসীম উদ্দিন ও রংপুরের তারাগঞ্জের রহিদুল মিয়া। ওই বছর সেরা আলোকচিত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন কুমিল্লার এম সাদেক।
মধ্যাহ্ন বিরতির পর প্রতিনিধিদের নিয়ে সংবাদের মানোন্নয়ন বিষয়ে নির্দেশনা দেন প্রথম আলোর পরামর্শক (সংবাদ) কুর্রাতুল-আইন-তাহ্মিনা।
সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলন শুরু হয়। স্বাগত বক্তব্যে মতিউর রহমান বলেন, প্রথম আলো এখন দৈনিক পাঁচ লাখ ৩০ থেকে ৫০ হাজার কপি ছাপা হয়। দেশে কোনো কাগজ এর আগে এমন উচ্চতায় পৌঁছায়নি। তিনি প্রথম আলোকে এমন একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানান, যা ১০০-২০০ বছর টিকে থাকবে।
মতিউর রহমান বলেন, দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে প্রথম আলো এখন বিশ্বের ১৯০টি দেশে পঠিত হয়। দেশেও এর কলেবর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ঢাকার পর চট্টগ্রামে ছাপাখানা স্থাপন করা হয়েছে। এর ফলে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাঠক আগের চেয়ে দ্রুত পত্রিকা হাতে পাচ্ছেন। এখন বগুড়ায়ও ছাপাখানা বসানোর কাজ চলছে। ফলে উত্তরাঞ্চলের পাঠকও খুব সকালেই প্রথম আলো হাতে পাবেন।
সম্মেলনে সারা দেশ থেকে আসা ১৯১ জন প্রতিনিধি ও আলোকচিত্রীর মধ্যে কয়েকজন বিভিন্ন বিষয়ে তাঁদের অভিমত তুলে ধরেন। তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ, সহযোগী সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম ও আনিসুল হক, এবিসি রেডিওর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা সানাউল্লাহ, প্রধান বার্তা সম্পাদক লাজ্জাত এনাব মহছি, বার্তা সম্পাদক (অনলাইন) সেলিম খান, উপ-মহাব্যবস্থাপক (অর্থ) জসিম উদ্দিন, সহকারী বার্তা সম্পাদক এম এ ওয়ারেছ ও সারওয়ার-উল-ইসলাম, জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক সৈয়দ মুঈনুল হক। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন তুহিন সাইফুল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন বার্তা সম্পাদক শওকত হোসেন, শাহেদ মোহাম্মদ আলীসহ বিভিন্ন বিভাগের সংবাদকর্মীরা।
পুরস্কার পেলেন যাঁরা: সম্মেলনে ২০১০, ২০১১ ও ২০১২—এই তিন বছরের সেরা প্রতিনিধি ও আলোকচিত্রীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিবছর পুরস্কারের জন্য ছয়জন করে মোট ১৮ জন প্রতিনিধি ও আলোকচিত্রীকে মনোনীত করা হয়।
এ বছর সেরা প্রতিনিধি হিসেবে প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন সিলেটের উজ্জ্বল মেহেদী, দ্বিতীয় বগুড়ার আনোয়ার পারভেজ, তৃতীয় কক্সবাজারের টেকনাফ প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন। বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন সাভারের অরূপ রায় ও রংপুরের আরিফুল হক। চলতি বছরের সেরা আলোকচিত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন সিলেটের আনিস মাহমুদ।
২০১১ সালের সেরা প্রতিনিধির প্রথম পুরস্কারটি পেয়েছেন কক্সবাজারের আবদুল কুদ্দুস, দ্বিতীয় কুষ্টিয়ার তৌহিদী হাসান, তৃতীয় ঢাকার কেরানীগঞ্জের ইকবাল হোসেন এবং বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন ফরিদপুরের পান্না বালা ও ভোলার নেয়ামতউল্ল্যাহ। ওই বছরের সেরা আলোকচিত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন যশোরের এহসান-উদ-দৌলা।
২০১০ সালে সেরা প্রতিনিধির প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন যশোরের অভয়নগর প্রতিনিধি মাসুদ আলম, দ্বিতীয় রংপুরের বদরগঞ্জের আলতাফ হোসেন, তৃতীয় পটুয়াখালীর গলাচিপার ইশরাত হোসেন এবং বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন বরগুনার এম জসীম উদ্দিন ও রংপুরের তারাগঞ্জের রহিদুল মিয়া। ওই বছর সেরা আলোকচিত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন কুমিল্লার এম সাদেক।
মধ্যাহ্ন বিরতির পর প্রতিনিধিদের নিয়ে সংবাদের মানোন্নয়ন বিষয়ে নির্দেশনা দেন প্রথম আলোর পরামর্শক (সংবাদ) কুর্রাতুল-আইন-তাহ্মিনা।
No comments