নামেই ৫০ শয্যার হাসপাতাল
প্রশাসনিক নির্দেশে ৫০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার তিন বছরেও চিকিৎসক-সেবিকাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা না বাড়ায় খুলনার পাইকগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আজও সেবার মান বাড়েনি। তার পরও মানুষ অনেক কষ্ট সহ্য করে এখানে চিকিৎসা নিচ্ছে।
এলাকাবাসী, রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২ ডিসেম্বর সরকার প্রশাসনিক এক আদেশে ৩১ শয্যার এই হাসপাতালকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করে। কিন্তু ৫০ শয্যার নিয়মানুসারে আজ অবধি এখানে কোনো চিকিৎসক-জনবল বা সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়নি।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, ৫০ শয্যার হাসপাতালে চিকিৎসক থাকার কথা ২৩ জন। কিন্তু ৩১ শয্যা থাকতে নয়জন চিকিৎসকের পরিবর্তে কাজ করতেন যে ছয়জন, তাঁরাই তিন বছর ধরে চিকিৎসাসেবা দিয়ে চলেছেন। ৫০টি শয্যার কোনোটিই ফাঁকা নেই। হাসপাতালের বারান্দায় বিছানা পেতে অনেক রোগীকে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা প্রভাত কুমার দাস বলেন, নামেই এটা ৫০ শয্যার হাসপাতাল। বাস্তবে ২০ শয্যারও চিকিৎসক নেই। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবুল ফজল বলেন, ‘ চিকিৎসক-সেবিকাসহ অন্যান্য জনবলের তীব্র সংকট নিয়েই আমাদের চলতে হচ্ছে।’
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, ৫০ শয্যার হাসপাতালে চিকিৎসক থাকার কথা ২৩ জন। কিন্তু ৩১ শয্যা থাকতে নয়জন চিকিৎসকের পরিবর্তে কাজ করতেন যে ছয়জন, তাঁরাই তিন বছর ধরে চিকিৎসাসেবা দিয়ে চলেছেন। ৫০টি শয্যার কোনোটিই ফাঁকা নেই। হাসপাতালের বারান্দায় বিছানা পেতে অনেক রোগীকে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা প্রভাত কুমার দাস বলেন, নামেই এটা ৫০ শয্যার হাসপাতাল। বাস্তবে ২০ শয্যারও চিকিৎসক নেই। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবুল ফজল বলেন, ‘ চিকিৎসক-সেবিকাসহ অন্যান্য জনবলের তীব্র সংকট নিয়েই আমাদের চলতে হচ্ছে।’
No comments