দুই ডাক্তারের গা-ঢাকা॥ রমেক হাসপাতালে অবহেলায় শিশুর মৃত্যু, বিক্ষোভ
রংপুর, ৩ আগস্ট ॥ ডাক্তারের অবহেলায় রংপুর মেডিক্যাল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শিশুটির মৃত্যু নিয়ে এলাকার বিক্ষুব্ধ লোকজন হাসপাতালে ভিড় করে। সেখানে চিকিৎসকের বিচার চেয়ে বিক্ষোভ করে তারা।
অবস্থা বেগতিক দেখে ১০ নং ওয়ার্ডের শিক্ষানবিস দুই ডাক্তার গা-ঢাকা দেন। আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে এমন আশঙ্কায় মেডিক্যাল ক্যাম্পাসে মোতায়েন করা হয় দাঙ্গা পুলিশ। এ সময় সেখানে উৎসুক মানুষের ভিড় দেখা যায়।
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রংপুর নগরীর রামপুরা সবুজপাড়া এলাকার খন্দকার আব্দুল আলী স্বপনের মেয়ে লিজা আফরিন বেবি (৮) বাসার পাশে একটি পুকুরে আজ শুক্রবার আনুমানিক ১২টার দিকে গোসল করতে যায়। সেখানে ডুবে গেলে বাড়ির লোকজন শিশুটিকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। প্রথমে তাকে ১০ নং ওয়ার্ডের শিশু বিভাগে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সরকারী ছুটির দিন হওয়ায় সেখানে শিক্ষানবিস ডাক্তার ছাড়া কেউ ছিল না। সেখানকার শিক্ষানবিস ডাক্তাররা শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। সঙ্গে সঙ্গে শিশুটিকে বাসা আনা হলে আবার তার প্রাণ ফিরে আসে। আবারও তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ১০ নং ওয়ার্ডে অক্সিজেন না থাকায় তাকে ৯ নং শিশু ওয়ার্ডে নিয়ে আসা হলে সেখানে তার মৃত্যু ঘটে।
শিশুটি আজিমুদ্দিন সরকারী প্রাথমিক স্কুলের প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী। তার বাবা মোটর শ্রমিক। নিহত শিশুটি বাবা খন্দকার আব্দুল আলী স্বপনের অভিযোগÑ মেডিক্যালের চিকিৎসকের অবহেলার কারণে তাঁর মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে শিশুটির মৃত্যু নিয়ে এলাকার শত শত বিক্ষুব্ধ লোকজন হাসপাতালে ভিড় করে। সেখানে চিকিৎসকের বিচার চেয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। আবস্থা বেগতিক দেখে ১০ নং ওয়ার্ডের শিক্ষানবিস দুই ডাক্তার গা ঢাকা দেন।
মেডিক্যালের ১০নং শিশু ওয়ার্ডের বিভাগীয় প্রধান ডা. মোস্তাকিমের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান।
কোতোয়ালী থানার ওসি আলতাফ হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পরিস্থিতি শান্ত না হওয়া পর্যন্ত মেডিক্যাল ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন থাকবে।
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রংপুর নগরীর রামপুরা সবুজপাড়া এলাকার খন্দকার আব্দুল আলী স্বপনের মেয়ে লিজা আফরিন বেবি (৮) বাসার পাশে একটি পুকুরে আজ শুক্রবার আনুমানিক ১২টার দিকে গোসল করতে যায়। সেখানে ডুবে গেলে বাড়ির লোকজন শিশুটিকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। প্রথমে তাকে ১০ নং ওয়ার্ডের শিশু বিভাগে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সরকারী ছুটির দিন হওয়ায় সেখানে শিক্ষানবিস ডাক্তার ছাড়া কেউ ছিল না। সেখানকার শিক্ষানবিস ডাক্তাররা শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। সঙ্গে সঙ্গে শিশুটিকে বাসা আনা হলে আবার তার প্রাণ ফিরে আসে। আবারও তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ১০ নং ওয়ার্ডে অক্সিজেন না থাকায় তাকে ৯ নং শিশু ওয়ার্ডে নিয়ে আসা হলে সেখানে তার মৃত্যু ঘটে।
শিশুটি আজিমুদ্দিন সরকারী প্রাথমিক স্কুলের প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী। তার বাবা মোটর শ্রমিক। নিহত শিশুটি বাবা খন্দকার আব্দুল আলী স্বপনের অভিযোগÑ মেডিক্যালের চিকিৎসকের অবহেলার কারণে তাঁর মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে শিশুটির মৃত্যু নিয়ে এলাকার শত শত বিক্ষুব্ধ লোকজন হাসপাতালে ভিড় করে। সেখানে চিকিৎসকের বিচার চেয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। আবস্থা বেগতিক দেখে ১০ নং ওয়ার্ডের শিক্ষানবিস দুই ডাক্তার গা ঢাকা দেন।
মেডিক্যালের ১০নং শিশু ওয়ার্ডের বিভাগীয় প্রধান ডা. মোস্তাকিমের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান।
কোতোয়ালী থানার ওসি আলতাফ হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পরিস্থিতি শান্ত না হওয়া পর্যন্ত মেডিক্যাল ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন থাকবে।
No comments