শোকের মাস
শোকের নানা অনুষ্ঠানে কৃতজ্ঞ জাতি শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণ করছেন হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী, বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। পুরো শোকের মাস বুকে কালোব্যাজ ধারণ করে কালো পতাকা উত্তোলন এবং নানা অনুষ্ঠানে তীব্র ঘৃণা ও ধিক্কার জানাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর খুনী নরপিশাচ একাত্তরের পরাজিত শত্রুদের।
দিন যতই এগুচ্ছে বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনীদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসি কার্যকর এবং যুদ্ধাপরাধীসহ বঙ্গবন্ধুর খুনীদের মদদদাতাদেরও বিচারের দাবি ততই তীব্র হচ্ছে। ঢাকাসহ সারাদেশে সাটানো পোস্টার, প্লাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুনেও শোভা পাচ্ছে এই একই দাবি।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শুক্রবার আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আয়োজন করে স্মরণসভার। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য এ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছিলেন। কিন্তু ’৭৫ পরবর্তী সময়ে জিয়াউর রহমান দালাল আইন বাতিল করে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে দেন এবং রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেন। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়াও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বানচাল করে তাদের রক্ষায় মরিয়া হয়ে উঠেছেন। কিন্তু যতই ষড়যন্ত্র হোক না কেন যে কোন মূল্যে এই বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই। তিনি বলেন, আর কালপেক্ষপণ নয়, সংক্ষিপ্ত সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। কারণ যত দেরি হবে এ বিচার বন্ধের ষড়যন্ত্রের জাল ততই বিস্তৃত হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩৭তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ‘আগস্ট ট্র্যাজেডি : যুদ্ধাপরাধী ও মৌলবাদীদের যোগসূত্র’ শীর্ষক আলোচনাসভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী সতীশ চন্দ্র রায়, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, বিশ্ব শান্তি পরিষদের সহ-সভাপতি মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু, এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফয়েজউদ্দিন মিঞা, যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক এমপি হাজী মোঃ সেলিম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ, শহীদ জায়া জেবুন্নেসা হাসেম প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মোঃ সাজ্জাদ হোসেন।
ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষের শক্তি। আর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধী। কারণ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সব সময় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তিদের প্রশ্রয় দিয়েছেন। দেশকে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত করেছিলেন তিনি।
সতীশ চন্দ্র রায় বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা এক সময় যুদ্ধ করেছেন, এখন মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতাবিরোধীদের বিরুদ্ধে সংগঠিত হতে হবে। যাতে তারা ভবিষ্যতে দেশের শত্রুদের মোকাবিলায় কাজ করতে পারেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আইনে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের জামিনের কোন বিধান নেই। কিন্তু বাংলাদেশের যে আইনে যুদ্ধাপরাধের বিচার হচ্ছে এতে সে সুযোগ রয়েছে। এ বিচার একটি আন্তর্জাতিক মানের বিচার। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় নানামুখী ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে সাক্ষীর সংখ্যা বাড়িয়ে বিচার বিলম্বিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শুক্রবার আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আয়োজন করে স্মরণসভার। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য এ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছিলেন। কিন্তু ’৭৫ পরবর্তী সময়ে জিয়াউর রহমান দালাল আইন বাতিল করে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে দেন এবং রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেন। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়াও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বানচাল করে তাদের রক্ষায় মরিয়া হয়ে উঠেছেন। কিন্তু যতই ষড়যন্ত্র হোক না কেন যে কোন মূল্যে এই বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই। তিনি বলেন, আর কালপেক্ষপণ নয়, সংক্ষিপ্ত সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। কারণ যত দেরি হবে এ বিচার বন্ধের ষড়যন্ত্রের জাল ততই বিস্তৃত হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩৭তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ‘আগস্ট ট্র্যাজেডি : যুদ্ধাপরাধী ও মৌলবাদীদের যোগসূত্র’ শীর্ষক আলোচনাসভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী সতীশ চন্দ্র রায়, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, বিশ্ব শান্তি পরিষদের সহ-সভাপতি মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু, এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফয়েজউদ্দিন মিঞা, যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক এমপি হাজী মোঃ সেলিম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ, শহীদ জায়া জেবুন্নেসা হাসেম প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মোঃ সাজ্জাদ হোসেন।
ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষের শক্তি। আর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধী। কারণ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সব সময় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তিদের প্রশ্রয় দিয়েছেন। দেশকে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত করেছিলেন তিনি।
সতীশ চন্দ্র রায় বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা এক সময় যুদ্ধ করেছেন, এখন মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতাবিরোধীদের বিরুদ্ধে সংগঠিত হতে হবে। যাতে তারা ভবিষ্যতে দেশের শত্রুদের মোকাবিলায় কাজ করতে পারেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আইনে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের জামিনের কোন বিধান নেই। কিন্তু বাংলাদেশের যে আইনে যুদ্ধাপরাধের বিচার হচ্ছে এতে সে সুযোগ রয়েছে। এ বিচার একটি আন্তর্জাতিক মানের বিচার। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় নানামুখী ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে সাক্ষীর সংখ্যা বাড়িয়ে বিচার বিলম্বিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
No comments