পাঁচবিবি ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট-সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি পৌর এসএসসি ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটের সুপার শামীম আকন্দের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটে একজন কর্মচারী ও ১৫ জন শিক্ষক রয়েছেন।
এর মধ্যে সুপারসহ আটজন শিক্ষক ও একজন কর্মচারী এমপিওভুক্ত হয়েছেন। সুপারের দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে তাঁরা সাত মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। সম্প্রতি তাঁরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ইনস্টিটিউটটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সুপার শামীম আকন্দ দুই লাখ টাকা করে উৎকোচ নিয়ে নয়জন শিক্ষক নিয়োগ দেন। এর মধ্যে সাতজনকে এমপিওভুক্ত করাতে পারেননি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুপার শামীম আকন্দ ২০০৪ থেকে ২০১১ সালের এপ্রিল মাসের এমপিওশিট অনুযায়ী আবদুল কাদের জিলানী নামের একজন শিক্ষকের নাম (ভুয়া) দিয়ে সরকারি বেতন-ভাতা তুলেছেন। ২০০৮ সাল থেকে ইনস্টিটিউটের ব্যবস্থাপনা কমিটি না থাকলেও তিনি সভাপতির স্বাক্ষর ও সিল জাল করে ব্যাংক থেকে বেতন উত্তোলন করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি প্রত্যেক শিক্ষক-কর্মচারীর কাছ থেকে প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করেন।
ইনস্টিটিউটের ব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি শাহজাহান আলী বলেন, ‘আমি ২০০৮ সালের পর থেকে ওই ইনস্টিটিউটের পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্বে নেই।’
সোনালী ব্যাংক পাঁচবিবি শাখার ব্যবস্থাপক মো. ওয়াজেদ আলী প্রামাণিক বলেন, ‘আমার কাছে অভিযোগ আসার পর গত জানুয়ারি মাস থেকে ওই প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা বন্ধ রেখেছি। ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় বৈধ কাগজপত্র ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য দাপ্তরিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।’
সুপার শামীম আকন্দ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা।’ তবে ইনস্টিটিউটের কমিটি নেই, এ কথা তিনি স্বীকার করেন।
ইউএনও মাহমুদুল আলম বলেন, অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল আজিজ বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর আমি ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠনের জন্য সুপারকে চিঠি দিয়েছি।’
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ইনস্টিটিউটটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সুপার শামীম আকন্দ দুই লাখ টাকা করে উৎকোচ নিয়ে নয়জন শিক্ষক নিয়োগ দেন। এর মধ্যে সাতজনকে এমপিওভুক্ত করাতে পারেননি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুপার শামীম আকন্দ ২০০৪ থেকে ২০১১ সালের এপ্রিল মাসের এমপিওশিট অনুযায়ী আবদুল কাদের জিলানী নামের একজন শিক্ষকের নাম (ভুয়া) দিয়ে সরকারি বেতন-ভাতা তুলেছেন। ২০০৮ সাল থেকে ইনস্টিটিউটের ব্যবস্থাপনা কমিটি না থাকলেও তিনি সভাপতির স্বাক্ষর ও সিল জাল করে ব্যাংক থেকে বেতন উত্তোলন করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি প্রত্যেক শিক্ষক-কর্মচারীর কাছ থেকে প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করেন।
ইনস্টিটিউটের ব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি শাহজাহান আলী বলেন, ‘আমি ২০০৮ সালের পর থেকে ওই ইনস্টিটিউটের পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্বে নেই।’
সোনালী ব্যাংক পাঁচবিবি শাখার ব্যবস্থাপক মো. ওয়াজেদ আলী প্রামাণিক বলেন, ‘আমার কাছে অভিযোগ আসার পর গত জানুয়ারি মাস থেকে ওই প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা বন্ধ রেখেছি। ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় বৈধ কাগজপত্র ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য দাপ্তরিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।’
সুপার শামীম আকন্দ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা।’ তবে ইনস্টিটিউটের কমিটি নেই, এ কথা তিনি স্বীকার করেন।
ইউএনও মাহমুদুল আলম বলেন, অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল আজিজ বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর আমি ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠনের জন্য সুপারকে চিঠি দিয়েছি।’
No comments