দ. আফ্রিকায় ফের বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা
কয়েক দিনের ব্যবধানে দক্ষিণ আফ্রিকায় আরো একজন বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরেকজন। গত বুধবার দিবাগত রাতে দেশটির কেপটাউন শহরে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি হলেন রবিউল ইসলাম (৩২)। আহত ব্যক্তির নাম মিজান শেখ (২৮)।
দুজনের বাড়ি চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম লাড়ুয়া গ্রামে। তাঁরা সম্পর্কে মামা-ভাগ্নে।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে জোহানেসবার্গের আলবার্টেন শহরের কাছের একটি বাজারে ব্যবসায়ী সহোদর ভাইকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এতে একজন নিহত হন। তাঁর বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী এলাকায়। চলতি মাসে দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশিদের ওপর আরেক দফা হামলার ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল শুক্রবার সকালে রবিউল নিহত হওয়ার খবর তাঁর গ্রামের বাড়িতে পৌঁছায়। স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়ে। তারা নিহত রবিউলের ছবি নিয়ে আহাজারি করতে থাকে।
রবিউলের বড় ভাই জয়দুল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে শুক্রবার সকালে শিপন নামে তাঁদের পরিচিত এক বাংলাদেশি মোবাইল ফোনে তাঁদের খবরটি দেন। শিপন তাঁদের জানিয়েছেন কেপটাউনে স্থানীয় সময় বুধবার রাত ৩টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত রবিউল ও মিজানের ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ঢুকেই গুলি করতে শুরু করে। একটি গুলি রবিউলের মাথায় লাগলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, মিজান হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জয়দুল আরো জানান, দেড় বছর আগে রবিউল ও তাঁদের ভাগ্নে মিজান দক্ষিণ আফ্রিকায় যান। সেখানে গিয়ে দুজনে মিলে যৌথ মালিকানায় ব্যবসা শুরু করেন। তার আগে রবিউল সৌদি আরবে ছিলেন। রবিউলের লাশ দ্রুত দেশে আনার ব্যবস্থা করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
রবিউলের বাবার নাম মনু ভুঁইয়া। তিন ভাই ও ছয় বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন চতুর্থ। দুই বছর বয়সী একটি মেয়েসন্তান রয়েছে তাঁর।
আহত মিজান শেখের স্ত্রী খাদিজা বেগম জানান, তাঁর স্বামীর হাতে একাধিক গুলি লেগেছে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কেপটাউনের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে জোহানেসবার্গের আলবার্টেন শহরের কাছের একটি বাজারে ব্যবসায়ী সহোদর ভাইকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এতে একজন নিহত হন। তাঁর বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী এলাকায়। চলতি মাসে দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশিদের ওপর আরেক দফা হামলার ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল শুক্রবার সকালে রবিউল নিহত হওয়ার খবর তাঁর গ্রামের বাড়িতে পৌঁছায়। স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়ে। তারা নিহত রবিউলের ছবি নিয়ে আহাজারি করতে থাকে।
রবিউলের বড় ভাই জয়দুল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে শুক্রবার সকালে শিপন নামে তাঁদের পরিচিত এক বাংলাদেশি মোবাইল ফোনে তাঁদের খবরটি দেন। শিপন তাঁদের জানিয়েছেন কেপটাউনে স্থানীয় সময় বুধবার রাত ৩টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত রবিউল ও মিজানের ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ঢুকেই গুলি করতে শুরু করে। একটি গুলি রবিউলের মাথায় লাগলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, মিজান হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জয়দুল আরো জানান, দেড় বছর আগে রবিউল ও তাঁদের ভাগ্নে মিজান দক্ষিণ আফ্রিকায় যান। সেখানে গিয়ে দুজনে মিলে যৌথ মালিকানায় ব্যবসা শুরু করেন। তার আগে রবিউল সৌদি আরবে ছিলেন। রবিউলের লাশ দ্রুত দেশে আনার ব্যবস্থা করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
রবিউলের বাবার নাম মনু ভুঁইয়া। তিন ভাই ও ছয় বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন চতুর্থ। দুই বছর বয়সী একটি মেয়েসন্তান রয়েছে তাঁর।
আহত মিজান শেখের স্ত্রী খাদিজা বেগম জানান, তাঁর স্বামীর হাতে একাধিক গুলি লেগেছে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কেপটাউনের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
No comments