উজানের ঢলে তলিয়ে গেছে বাড়িঘর
পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বৃহস্পতিবার রাত থেকে তিস্তা নদীতে বন্যা দেখা দিয়েছে। তলিয়ে গেছে তিস্তা অববাহিকার ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ১০ ইউনিয়নের চরাঞ্চলের বাড়িঘর, আবাদি জমি ও আমন বীজতলা। তিস্তা নদীর পূর্ব বাইশপুকুরে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত মাটির বাঁধটি হুমকির মুখে পড়েছে।
ডিমলা উপজেলার বাইশপুকুর চর, কিসামত ছাতনাই, ঝাড়শিঙ্গেরশ্বর, বাঘের চর, টাবুর চর, খেণ্ডাবাড়ী, ছাতুনামা, হলদিবাড়ী, একতার চর, ভাষানীর চর, পূর্ব ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ী, টেপাখড়িবাড়ী, গয়াবাড়ী, খালিশাচাঁপানী, ঝুনাগাছ চাঁপানী এবং জলঢাকা উপজেলার গোলমুণ্ডা, ডাউয়াবাড়ী, শৌলমারী, কৈমারী এলাকা বেশি বন্যাকবলিত বলে জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন।
তিস্তা ব্যারাজের ভাটিতে বাইশপুকুর চরবাসী ২০০৪ সালে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করে পূর্ব বাইশপুকুর মাটির বাঁধ। পরে ২০০৯ সালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বাঁধটির ওপর দিয়ে চলাচলের জন্য আধা পাকা রাস্তা করে দেয়।
ডিমলা উপজেলা চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন সরকার বলেন, বাইশপুকুর বাঁধটি হুমকির মুখে পড়েছে। সেটি রক্ষা করতে না পারলে চরের গ্রামগুলো রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে (পাউবো) অবগত করা হলেও তারা বাঁধ রক্ষায় কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
তিস্তা ব্যারাজের ভাটিতে বাইশপুকুর চরবাসী ২০০৪ সালে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করে পূর্ব বাইশপুকুর মাটির বাঁধ। পরে ২০০৯ সালে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বাঁধটির ওপর দিয়ে চলাচলের জন্য আধা পাকা রাস্তা করে দেয়।
ডিমলা উপজেলা চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন সরকার বলেন, বাইশপুকুর বাঁধটি হুমকির মুখে পড়েছে। সেটি রক্ষা করতে না পারলে চরের গ্রামগুলো রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে (পাউবো) অবগত করা হলেও তারা বাঁধ রক্ষায় কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
No comments