যুবলীগের ষষ্ঠ কংগ্রেস আজ
আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন আওয়ামী যুবলীগের ষষ্ঠ জাতীয় কংগ্রেস আজ শনিবার। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই কংগ্রেসের আয়োজন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুবলীগের ষষ্ঠ জাতীয় কংগ্রেসের উদ্বোধন করবেন।
কংগ্রেসের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার সকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, দেশের ৭৭টি সাংগঠনিক জেলা ও জেলার মর্যাদাসম্পন্ন ১৫টি বৈদেশিক শাখার সর্বমোট দুই হাজার ৬০১ জন কাউন্সিলর এবং প্রায় ৩০ হাজার প্রতিনিধি কংগ্রেসে যোগ দেবেন।
সংগঠনের একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, যুবলীগের চেয়ারম্যান পদের জন্য বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, সাংসদ শেখ ফজলে নূর তাপস ও মুজিবুর রহমান চৌধুরী আগ্রহী। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ও সাংসদ মির্জা আজম যুবলীগে থাকতে আর আগ্রহী নন। তবে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁর নামও আলোচনায় আছে। আর সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য চেষ্টা-তদবির করছেন যুবলীগের নেতা ফারুক হোসেন, আতাউর রহমান ও মামুনুর রশীদ।
এ ছাড়া সাধারণ সম্পাদক পদে ছাত্রলীগের সাবেক একাধিক নেতা ও বর্তমান সাংসদের নামও আলোচনায় আছে। আবার সংগঠনের বাইরে থেকেও নেতৃত্ব আসতে পারে বলে একটা প্রচার আছে।
তবে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক পদে যাঁর সম্ভাবনার কথাই শোনা যাক না কেন, শেখ হাসিনার একক সিদ্ধান্তেই নতুন নেতৃত্ব হবে। কাউন্সিলে নেতৃত্ব নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে সেই ক্ষমতা দেওয়া হবে।
অবশ্য গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা আজম বলেন, নেতৃত্বে পরিবর্তন আসবে কি না, সেটা বলা কঠিন। তবে নতুনভাবে নির্বাচিত হবে।’
যুবলীগে অনেক বয়স্ক ব্যক্তিও রয়েছেন, এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, সৃষ্টিশীল মানুষ মাত্রই যুবক।
সংগঠনের একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, যুবলীগের চেয়ারম্যান পদের জন্য বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, সাংসদ শেখ ফজলে নূর তাপস ও মুজিবুর রহমান চৌধুরী আগ্রহী। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ও সাংসদ মির্জা আজম যুবলীগে থাকতে আর আগ্রহী নন। তবে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁর নামও আলোচনায় আছে। আর সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য চেষ্টা-তদবির করছেন যুবলীগের নেতা ফারুক হোসেন, আতাউর রহমান ও মামুনুর রশীদ।
এ ছাড়া সাধারণ সম্পাদক পদে ছাত্রলীগের সাবেক একাধিক নেতা ও বর্তমান সাংসদের নামও আলোচনায় আছে। আবার সংগঠনের বাইরে থেকেও নেতৃত্ব আসতে পারে বলে একটা প্রচার আছে।
তবে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক পদে যাঁর সম্ভাবনার কথাই শোনা যাক না কেন, শেখ হাসিনার একক সিদ্ধান্তেই নতুন নেতৃত্ব হবে। কাউন্সিলে নেতৃত্ব নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে সেই ক্ষমতা দেওয়া হবে।
অবশ্য গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা আজম বলেন, নেতৃত্বে পরিবর্তন আসবে কি না, সেটা বলা কঠিন। তবে নতুনভাবে নির্বাচিত হবে।’
যুবলীগে অনেক বয়স্ক ব্যক্তিও রয়েছেন, এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, সৃষ্টিশীল মানুষ মাত্রই যুবক।
No comments