রাস্তার কাজে অনিয়মের অভিযোগ
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমলের গ্রামীণ রাস্তা তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। পাটগ্রাম উপজেলা ত্রাণ ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১১-১২ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো কর্মসূচির আওতায় কাবিখা (কাজের বিনিময়ে খাদ্য) প্রকল্পে দহগ্রাম
ইউনিয়নের কাতিপাড়া মুক্তিযোদ্ধা লুৎফরের বাড়ি থেকে মধুকরের বাড়ির রাস্তা পুনর্নির্মাণসহ দুটি সংযোগ রাস্তা তৈরির জন্য গত মে মাসে প্রথম দফায় ৫২ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। পরে গত জুনের শেষ সপ্তাহে আরও ১০০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই প্রকল্পের প্রকল্প চেয়ারম্যান করা হয় দহগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমানকে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক এলাকাবাসী অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান নামমাত্র রাস্তার কাজ করে বরাদ্দের প্রায় পুরোটাই আত্মসাৎ করেছেন। আবার কিছু শ্রমিক দিয়ে কাজ করলেও তাঁদের চালের পরিবর্তে টাকা দিয়েছেন।
২৯ জুন সরেজমিনে দেখা গেছে, কাতিপাড়ার মুক্তিযোদ্ধা লুৎফরের বাড়ি থেকে মধুকরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণের কথা থাকলেও এই রাস্তায় কিছুদূর পর পর রয়েছে চারটি খাল। এগুলো ভরাট করা হয়নি। খাল চারটি বাদ দিয়ে রাস্তার বাকি অংশে নামমাত্র কিছু মাটি ফেলা হয়েছে। আর তিস্তার চরাঞ্চলের ওই এলাকায় রয়েছে মাত্র ২০ থেকে ২৫টি পরিবার।
এলাকার মহিবরের বাড়ির কাছে দেখা গেছে, চুক্তির ভিত্তিতে কয়েকজন শ্রমিক পানি থেকে কাদাবালি তুলে রাস্তায় দিচ্ছেন। অন্যদিকে মূল প্রকল্পের সঙ্গে সংযোগের জন্য দুটি সংযোগ রাস্তা তৈরির কথা থাকলেও তা করা হয়নি; বরং অন্যত্র দুটি রাস্তা মাটি দিয়ে সংস্কার করা হয়েছে। মূল রাস্তার সঙ্গে এই দুটি রাস্তার কোনো সংযোগ নেই।
পিআইও আবদুর রহিম বলেন, ‘ওই এলাকায় দুটি খাল ছিল, যার একটি কাজ শেষ করার পর পানির চাপে ভেঙে গেছে।’ ২২ জুন কাজ শুরু করে নয় দিনের মধ্যে তা শেষ হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘রাস্তার কাজ সঠিকভাবে করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হায়াৎ মোহামঞ্চদ রহমতুল্লা বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান যেটাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছেন, সেটিকেই প্রকল্প হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক এলাকাবাসী অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান নামমাত্র রাস্তার কাজ করে বরাদ্দের প্রায় পুরোটাই আত্মসাৎ করেছেন। আবার কিছু শ্রমিক দিয়ে কাজ করলেও তাঁদের চালের পরিবর্তে টাকা দিয়েছেন।
২৯ জুন সরেজমিনে দেখা গেছে, কাতিপাড়ার মুক্তিযোদ্ধা লুৎফরের বাড়ি থেকে মধুকরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণের কথা থাকলেও এই রাস্তায় কিছুদূর পর পর রয়েছে চারটি খাল। এগুলো ভরাট করা হয়নি। খাল চারটি বাদ দিয়ে রাস্তার বাকি অংশে নামমাত্র কিছু মাটি ফেলা হয়েছে। আর তিস্তার চরাঞ্চলের ওই এলাকায় রয়েছে মাত্র ২০ থেকে ২৫টি পরিবার।
এলাকার মহিবরের বাড়ির কাছে দেখা গেছে, চুক্তির ভিত্তিতে কয়েকজন শ্রমিক পানি থেকে কাদাবালি তুলে রাস্তায় দিচ্ছেন। অন্যদিকে মূল প্রকল্পের সঙ্গে সংযোগের জন্য দুটি সংযোগ রাস্তা তৈরির কথা থাকলেও তা করা হয়নি; বরং অন্যত্র দুটি রাস্তা মাটি দিয়ে সংস্কার করা হয়েছে। মূল রাস্তার সঙ্গে এই দুটি রাস্তার কোনো সংযোগ নেই।
পিআইও আবদুর রহিম বলেন, ‘ওই এলাকায় দুটি খাল ছিল, যার একটি কাজ শেষ করার পর পানির চাপে ভেঙে গেছে।’ ২২ জুন কাজ শুরু করে নয় দিনের মধ্যে তা শেষ হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘রাস্তার কাজ সঠিকভাবে করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হায়াৎ মোহামঞ্চদ রহমতুল্লা বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান যেটাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছেন, সেটিকেই প্রকল্প হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
No comments