বাজেট ২০১২-১৩এসিআর নয়, এবার এপিআর-জনপ্রশাসনে পদোন্নতির পদ্ধতি বদল হচ্ছে by রোজিনা ইসলাম
জনপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য বর্তমান বার্ষিক গোপনীয় অনুবেদন (এসিআর) পদ্ধতি থাকছে না। এর পরিবর্তে কৃতিভিত্তিক মূল্যায়নব্যবস্থা বার্ষিক কর্মদক্ষতার প্রতিবেদন (এপিআর) করা হচ্ছে। এপিআর পদ্ধতিতে প্রশাসনের কর্মকর্তারা সারা বছর কী কাজ করবেন, তা তাঁরাই নির্ধারণ করবেন এবং সে অনুযায়ী তাঁদের যোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে।
কর্মকর্তাদের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা (টার্গেট) অনুযায়ী সারা বছরের কাজ মূল্যায়ন করে তাঁদের বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন দেওয়া হবে এবং পদোন্নতি ও পদায়ন করা হবে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত আগামী অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় নতুন এই পদ্ধতির কথা জানান। তিনি বলেছেন, আগামী বছর নাগাদ এটি চালু হবে। জানা গেছে, সম্প্রতি প্রশাসনিক উন্নয়নসংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। এ প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসনসচিব আবদুস সোবহান সিকদার গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, আগামী ছয় মাস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এ পদ্ধতি কার্যকর করা হবে, এ সময় এসিআরও চালু থাকবে। প্রশিক্ষণ শেষে বছরের শুরু থেকে নতুন পদ্ধতিটি কার্যকর করা হবে। এ বিষয়ে প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব (সিপিটি) সুবীর কিশোর চৌধুরী বলেন, ‘ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে এ পদ্ধতি পরিচালনা করা হয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। আশা করি, শিগগিরই পথনকশা করে আগামী বছর থেকে এ পদ্ধতি চালু করা হবে।’
এপিআর পদ্ধতি বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আকবর আলি খান প্রথম আলোকে বলেন, পুরোনো ব্যবস্থা বা পদ্ধতি পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন। তবে তিন থেকে পাঁচ বছরের জন্য পাইলট ভিত্তিতে এ প্রকল্প নিয়ে দেখা দরকার, ফল কী আসে। তার পরই এ পদ্ধতির বাস্তবায়ন শুরু করা দরকার। এ ছাড়া যোগ্য বিশেষজ্ঞ দিয়ে গবেষণার দরকার রয়েছে। তা না হলে নামেই পরিবর্তন হবে, কোনো ফল পাওয়া যাবে না।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এই উপদেষ্টা আরও বলেন, সবার জন্য এপিআর পদ্ধতি কার্যকর নাও হতে পারে। কারণ, ডাক্তারকে যেভাবে নম্বর দেওয়া হবে, শিক্ষককে সেভাবে না-ও দেওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই এ পদ্ধতি ব্যর্থ হয়েছে, তাই পরীক্ষা করেই এ পদ্ধতির প্রচলন করা দরকার।
এপিআর পদ্ধতি: এপিআর পদ্ধতিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সামনে তাঁর কাজের মূল্যায়ন করে নম্বার দিতে হবে। মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে একজন কর্মকর্তা বার্ষিক কর্মপরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করলে ৪০ নম্বর দেওয়া হবে। মৌলিক যোগ্যতার জন্য কর্মকর্তা পাবেন ৩০ নম্বর। এ যোগ্যতার ক্ষেত্রে একজন কর্মকর্তার কাজ তদারকি ও পরিচালনার ক্ষেত্রে বাস্তব দক্ষতা, কর্মকর্তার উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষমতা, আইন ও প্রচলিত বিধিবিধান সম্পর্কে জ্ঞান এবং কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে উন্নত দৃষ্টিভঙ্গি মূল্যায়ন করা হবে।
কর্মকর্তা ব্যক্তিগত গুণাবলির জন্য পাবেন আরও ৩০ নম্বর। ব্যক্তিগত গুণাবলির অংশে কাজ করার আগ্রহ, দায়িত্ববোধ, সেবাপ্রার্থীর সঙ্গে ব্যবহারসহ সামগ্রিক আচরণ, নিরাপত্তা সচেতনতা, কাউকে কাজে উৎসাহিত করা ও নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা প্রভৃতি বিবেচনা করা হবে।
বার্ষিক কাজের মূল্যায়নের পর প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা ১০০ নম্বরের মধ্যে যদি ৯৫ বা এর বেশি নম্বর পান, তবে তাকে অসাধারণ ফল চিহ্নিত করে তাঁকে ‘এ’ গ্রেডভুক্ত করা হবে। ৮৫ থেকে ৯৪-এর মধ্যে পেলে অতিরিক্ত কর্মদক্ষতা হিসেবে ‘বি’ গ্রেড, ৬০ থেকে ৮৫ নম্বরকে ধরা হবে ‘সি’ গ্রেড বা চাহিদা পুরোপুরি পূরণ করতে পেরেছেন এবং ‘ডি’ গ্রেডে ৫০ থেকে ৫৯ নম্বর পর্যন্ত কেউ নম্বর পেলে বলা হবে তিনি পুরোপুরি চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
কেউ ‘ই’ গ্রেড বা ৫০ এর নিচে নম্বর পেলে তিনি অগ্রহণযোগ্য বলে চিহ্নিত হবেন। ‘ডি ও ই’ গ্রেড প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি ও ভালো পোস্টিং পাওয়ার সমস্যা হবে। কেউ অব্যাহতভাবে এ ধরনের নেতিবাচক ফলাফল দেখালে সরকার বা কর্তৃপক্ষ মনে করলে তাঁকে একটি পর্যায়ে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার প্রস্তাবও দিতে পারবে।
বর্তমান এসিআর: বর্তমান এসিআরে মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে কেউ ৯৫ বা এর বেশি পেলে তাঁকে অসাধারণ, ৮৫ থেকে ৯৪ পর্যন্ত অতি উত্তম, ৬১ থেকে ৮৪ উত্তম, ৪১ থেকে ৬০ চলতিমান এবং কেউ ৪০-এর নিচে পেলে তাঁকে নিম্নমান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সরকারের প্রতিটি দপ্তর ও অধিদপ্তরে এপিআর পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে। প্রশাসনের কর্মকর্তার জন্য লক্ষ্যমাত্রা হতে হবে নিয়মিত কাজের বাইরে কোনো বিশেষ বিষয়ের ওপর। বিশেষ করে, জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো একটি বিষয়ে সেবার মান বাড়াতে লক্ষ্যমাত্রা দিতে হবে। আবার রেগুলেটরি-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের লক্ষ্যমাত্রা হবে ভিন্ন প্রকৃতির। আবার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডসংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কর্মকর্তারা তাঁদের শাখার কাজের ধরন বিবেচনায় নিয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবেন। নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা অধস্তন কর্মকর্তার এপিআরে দেওয়া কাজের লক্ষ্যমাত্রা মূল্যায়ন করবেন। আবার বছর শেষে সামগ্রিক মূল্যায়ন করে নম্বর বিভাজন করে দেবেন।
নন-ক্যাডার ও ক্যাডার: নন-ক্যাডার ও ক্যাডার প্রথম শ্রেণী কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে একটি এসিআর ফরম পূরণ করতে হয়। এতে নম্বর প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে দ্বিতীয় শ্রেণীর নন-ক্যাডার কর্মকর্তা ও তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীদের এসিআরে নম্বরের ব্যবস্থা নেই। সেখানে মানদণ্ডের চারটি ধাপ আছে। এগুলো হলো—উত্তম, অতি উত্তম, চলতি মান ও চলতি মানের নিচে। আর পদোন্নতির ক্ষেত্রে বলা হবে পদোন্নতিযোগ্য, দ্রুত পদোন্নতিযোগ্য কিংবা যোগ্য নয়।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত আগামী অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় নতুন এই পদ্ধতির কথা জানান। তিনি বলেছেন, আগামী বছর নাগাদ এটি চালু হবে। জানা গেছে, সম্প্রতি প্রশাসনিক উন্নয়নসংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। এ প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসনসচিব আবদুস সোবহান সিকদার গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, আগামী ছয় মাস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এ পদ্ধতি কার্যকর করা হবে, এ সময় এসিআরও চালু থাকবে। প্রশিক্ষণ শেষে বছরের শুরু থেকে নতুন পদ্ধতিটি কার্যকর করা হবে। এ বিষয়ে প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব (সিপিটি) সুবীর কিশোর চৌধুরী বলেন, ‘ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে এ পদ্ধতি পরিচালনা করা হয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। আশা করি, শিগগিরই পথনকশা করে আগামী বছর থেকে এ পদ্ধতি চালু করা হবে।’
এপিআর পদ্ধতি বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আকবর আলি খান প্রথম আলোকে বলেন, পুরোনো ব্যবস্থা বা পদ্ধতি পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন। তবে তিন থেকে পাঁচ বছরের জন্য পাইলট ভিত্তিতে এ প্রকল্প নিয়ে দেখা দরকার, ফল কী আসে। তার পরই এ পদ্ধতির বাস্তবায়ন শুরু করা দরকার। এ ছাড়া যোগ্য বিশেষজ্ঞ দিয়ে গবেষণার দরকার রয়েছে। তা না হলে নামেই পরিবর্তন হবে, কোনো ফল পাওয়া যাবে না।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এই উপদেষ্টা আরও বলেন, সবার জন্য এপিআর পদ্ধতি কার্যকর নাও হতে পারে। কারণ, ডাক্তারকে যেভাবে নম্বর দেওয়া হবে, শিক্ষককে সেভাবে না-ও দেওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই এ পদ্ধতি ব্যর্থ হয়েছে, তাই পরীক্ষা করেই এ পদ্ধতির প্রচলন করা দরকার।
এপিআর পদ্ধতি: এপিআর পদ্ধতিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সামনে তাঁর কাজের মূল্যায়ন করে নম্বার দিতে হবে। মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে একজন কর্মকর্তা বার্ষিক কর্মপরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করলে ৪০ নম্বর দেওয়া হবে। মৌলিক যোগ্যতার জন্য কর্মকর্তা পাবেন ৩০ নম্বর। এ যোগ্যতার ক্ষেত্রে একজন কর্মকর্তার কাজ তদারকি ও পরিচালনার ক্ষেত্রে বাস্তব দক্ষতা, কর্মকর্তার উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষমতা, আইন ও প্রচলিত বিধিবিধান সম্পর্কে জ্ঞান এবং কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে উন্নত দৃষ্টিভঙ্গি মূল্যায়ন করা হবে।
কর্মকর্তা ব্যক্তিগত গুণাবলির জন্য পাবেন আরও ৩০ নম্বর। ব্যক্তিগত গুণাবলির অংশে কাজ করার আগ্রহ, দায়িত্ববোধ, সেবাপ্রার্থীর সঙ্গে ব্যবহারসহ সামগ্রিক আচরণ, নিরাপত্তা সচেতনতা, কাউকে কাজে উৎসাহিত করা ও নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা প্রভৃতি বিবেচনা করা হবে।
বার্ষিক কাজের মূল্যায়নের পর প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা ১০০ নম্বরের মধ্যে যদি ৯৫ বা এর বেশি নম্বর পান, তবে তাকে অসাধারণ ফল চিহ্নিত করে তাঁকে ‘এ’ গ্রেডভুক্ত করা হবে। ৮৫ থেকে ৯৪-এর মধ্যে পেলে অতিরিক্ত কর্মদক্ষতা হিসেবে ‘বি’ গ্রেড, ৬০ থেকে ৮৫ নম্বরকে ধরা হবে ‘সি’ গ্রেড বা চাহিদা পুরোপুরি পূরণ করতে পেরেছেন এবং ‘ডি’ গ্রেডে ৫০ থেকে ৫৯ নম্বর পর্যন্ত কেউ নম্বর পেলে বলা হবে তিনি পুরোপুরি চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
কেউ ‘ই’ গ্রেড বা ৫০ এর নিচে নম্বর পেলে তিনি অগ্রহণযোগ্য বলে চিহ্নিত হবেন। ‘ডি ও ই’ গ্রেড প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি ও ভালো পোস্টিং পাওয়ার সমস্যা হবে। কেউ অব্যাহতভাবে এ ধরনের নেতিবাচক ফলাফল দেখালে সরকার বা কর্তৃপক্ষ মনে করলে তাঁকে একটি পর্যায়ে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার প্রস্তাবও দিতে পারবে।
বর্তমান এসিআর: বর্তমান এসিআরে মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে কেউ ৯৫ বা এর বেশি পেলে তাঁকে অসাধারণ, ৮৫ থেকে ৯৪ পর্যন্ত অতি উত্তম, ৬১ থেকে ৮৪ উত্তম, ৪১ থেকে ৬০ চলতিমান এবং কেউ ৪০-এর নিচে পেলে তাঁকে নিম্নমান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সরকারের প্রতিটি দপ্তর ও অধিদপ্তরে এপিআর পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে। প্রশাসনের কর্মকর্তার জন্য লক্ষ্যমাত্রা হতে হবে নিয়মিত কাজের বাইরে কোনো বিশেষ বিষয়ের ওপর। বিশেষ করে, জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো একটি বিষয়ে সেবার মান বাড়াতে লক্ষ্যমাত্রা দিতে হবে। আবার রেগুলেটরি-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের লক্ষ্যমাত্রা হবে ভিন্ন প্রকৃতির। আবার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডসংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কর্মকর্তারা তাঁদের শাখার কাজের ধরন বিবেচনায় নিয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবেন। নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা অধস্তন কর্মকর্তার এপিআরে দেওয়া কাজের লক্ষ্যমাত্রা মূল্যায়ন করবেন। আবার বছর শেষে সামগ্রিক মূল্যায়ন করে নম্বর বিভাজন করে দেবেন।
নন-ক্যাডার ও ক্যাডার: নন-ক্যাডার ও ক্যাডার প্রথম শ্রেণী কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে একটি এসিআর ফরম পূরণ করতে হয়। এতে নম্বর প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে দ্বিতীয় শ্রেণীর নন-ক্যাডার কর্মকর্তা ও তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীদের এসিআরে নম্বরের ব্যবস্থা নেই। সেখানে মানদণ্ডের চারটি ধাপ আছে। এগুলো হলো—উত্তম, অতি উত্তম, চলতি মান ও চলতি মানের নিচে। আর পদোন্নতির ক্ষেত্রে বলা হবে পদোন্নতিযোগ্য, দ্রুত পদোন্নতিযোগ্য কিংবা যোগ্য নয়।
No comments