‘উন্মাদ’ ও ‘ট্রাভেল অ্যান্ড ফ্যাশন’ আয়োজিত কার্টুন প্রদর্শনী-গাছ বাঁচাতে কার্টুন by সৈয়দ খালেদ সাইফুল্লাহ
পিনপতন নিস্তব্ধতা। বিশিষ্ট উদ্ভিদবিদ ও নিসর্গী দ্বিজেন শর্মা পিন দিয়ে একটি ট্রিটেরিয়ামের মুখে আটকানো বেলুন দিলেন ফাটিয়ে! নিশ্চিত করলেন গাছের অক্সিজেন সরবরাহ। প্রবল করতালিতে মুখরিত হলো গ্যালারির ভেতরটা। এভাবেই উদ্বোধন করা হলো জনপ্রিয় কার্টুন ম্যাগাজিন উন্মাদ ও ট্রাভেল অ্যান্ড ফ্যাশন-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘গাছ লাগাও! গাছ বাঁচাও!!’ শীর্ষক কার্টুন প্রদর্শনী ও কার্টুন প্রতিযোগিতার।
প্রদর্শনীটি চলেছে এ মাসের ১, ২ ও ৩ তারিখ পর্যন্ত, রাজধানীর দৃক গ্যালারিতে।
পৃথিবীজুড়ে চলছে বৃক্ষনিধনের মহাযজ্ঞ। এর বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়াই মূল লক্ষ্য ছিল এই কার্টুন প্রদর্শনীর। আয়োজনের অন্যতম উদ্যোক্তা দেশের জনপ্রিয় কার্টুনিস্ট ও রম্যলেখক আহসান হাবীব বলেন, ‘এর আগে আমরা যত প্রদর্শনী করেছি, সবগুলোর বিষয় ছিল উন্মুক্ত। এবারই প্রথম আমরা বিষয়ভিত্তিক কার্টুন প্রদর্শনীর আয়োজন করলাম। গাছকে স্বাভাবিকভাবে বাড়তে দেওয়া উচিত। বনসাই করা এক ধরনের অপরাধ। একে বলে “ইকো টেরোরিজম”।’
আহসান হাবীব, আসিফুল হুদা, শাহরীয়ার শরীফ, আবু হাসান, মেহেদী হক, জাহিদ হাসান, তারিক সাইফুল্লাহ, তন্ময়, মিতু, শিখা, জাহানারা নার্গিস, রকিবুল, মোরশেদ মিশু, নিশাত, মিনার, জুনায়েদ আজীম চৌধুরীসহ দেশের ৩০ জন নবীন ও প্রবীণ কার্টুনিস্টের আঁকা ৭০টি কার্টুন দিয়ে সাজানো হয়েছিল এ প্রদর্শনী। বিচারকদের রায়ে কার্টুনিস্ট শিখার কার্টুন সেরা বলে বিবেচিত হয়। রস+আলোর নিয়মিত এই কার্টুনিস্টকে পুরস্কৃত করা হয় সম্মাননা ক্রেস্ট ও ১০ হাজার টাকার একটি চকচকে চেক দিয়ে।
একটি প্রদর্শনীর মাধ্যমেই কি শেষ হবে বৃক্ষনিধন রোধে সচেতনতামূলক এই কার্টুন প্রদর্শনীর রেশ? না, ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে কার্টুনগুলো প্রদর্শিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। এরপর এগুলো প্রদর্শিত হবে দেশজুড়ে, বিভিন্ন জেলায়। এবার দেশের সবার পালা গাছকে ‘হ্যাঁ’ বলার। ‘বৃক্ষোন্মাদেরা’ তো সঙ্গে আছেই!
পৃথিবীজুড়ে চলছে বৃক্ষনিধনের মহাযজ্ঞ। এর বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়াই মূল লক্ষ্য ছিল এই কার্টুন প্রদর্শনীর। আয়োজনের অন্যতম উদ্যোক্তা দেশের জনপ্রিয় কার্টুনিস্ট ও রম্যলেখক আহসান হাবীব বলেন, ‘এর আগে আমরা যত প্রদর্শনী করেছি, সবগুলোর বিষয় ছিল উন্মুক্ত। এবারই প্রথম আমরা বিষয়ভিত্তিক কার্টুন প্রদর্শনীর আয়োজন করলাম। গাছকে স্বাভাবিকভাবে বাড়তে দেওয়া উচিত। বনসাই করা এক ধরনের অপরাধ। একে বলে “ইকো টেরোরিজম”।’
আহসান হাবীব, আসিফুল হুদা, শাহরীয়ার শরীফ, আবু হাসান, মেহেদী হক, জাহিদ হাসান, তারিক সাইফুল্লাহ, তন্ময়, মিতু, শিখা, জাহানারা নার্গিস, রকিবুল, মোরশেদ মিশু, নিশাত, মিনার, জুনায়েদ আজীম চৌধুরীসহ দেশের ৩০ জন নবীন ও প্রবীণ কার্টুনিস্টের আঁকা ৭০টি কার্টুন দিয়ে সাজানো হয়েছিল এ প্রদর্শনী। বিচারকদের রায়ে কার্টুনিস্ট শিখার কার্টুন সেরা বলে বিবেচিত হয়। রস+আলোর নিয়মিত এই কার্টুনিস্টকে পুরস্কৃত করা হয় সম্মাননা ক্রেস্ট ও ১০ হাজার টাকার একটি চকচকে চেক দিয়ে।
একটি প্রদর্শনীর মাধ্যমেই কি শেষ হবে বৃক্ষনিধন রোধে সচেতনতামূলক এই কার্টুন প্রদর্শনীর রেশ? না, ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে কার্টুনগুলো প্রদর্শিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। এরপর এগুলো প্রদর্শিত হবে দেশজুড়ে, বিভিন্ন জেলায়। এবার দেশের সবার পালা গাছকে ‘হ্যাঁ’ বলার। ‘বৃক্ষোন্মাদেরা’ তো সঙ্গে আছেই!
No comments