আসছে বাজেট-সব খাতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ by আবুল কাশেম
আগামী ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে সব খাতেই কালো টাকা (অপ্রদর্শিত আয়) সাদা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিশ্রেণীর আয়করের হারের সঙ্গে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ জরিমানা গুনতে হবে কালো টাকার মালিকদের। মূলত নতুন লাইসেন্স পাওয়া ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের সুবিধা করে দেওয়া ও আবাসন ব্যবসায় মন্দাভাব দূর করতেই
সব খাতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা। তবে শুধু ১০ শতাংশ আয়কর পরিশোধ করেই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের শর্তে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ অব্যাহত থাকবে আগামী অর্থবছরেও। চলতি ২০১১-২০১২ অর্থবছরে শেয়ারবাজার ছাড়া অন্য কোনো খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ নেই। চলতি অর্থবছর ব্যক্তিশ্রেণীর করমুক্ত আয়সীমা রয়েছে এক লাখ ৮০ হাজার টাকা। আগামী অর্থবছরেও তা বহাল থাকছে। তবে চলতি অর্থবছরের ব্যক্তিশ্রেণীর নূ্যনতম কর ২০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে আগামী অর্থবছর ৩০০০ টাকা করা হচ্ছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর অনুবিভাগের সদস্য কাদের সরকার গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, আগামী ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে সব খাতের জন্যই অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিশ্রেণীর জন্য প্রযোজ্য সাধারণ করহারের সঙ্গে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ জরিমানা আদায় করা হবে। তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করতেও ১০ শতাংশ জরিমানা, আবার ১০ বা ২০ বছরের পুরনো অপ্রদর্শিত আয়ের ক্ষেত্রেও একই হারে জরিমানা দিতে হবে।
তিনি জানান, তবে শেয়ারবাজারের ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে চলতি অর্থবছর শুধু ১০ শতাংশ জরিমানা দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও এ সুযোগ অব্যাহত থাকবে।
গত বাজেটে অর্থমন্ত্রীর দেওয়া ঘোষণার পর 'রাজনৈতিক বিবেচনায়' ৯টি নতুন বাণিজ্যিক ব্যাংককে লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের প্রায় সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত বা দলটির সমর্থক। নিয়ম অনুযায়ী, নতুন লাইসেন্স পাওয়া ব্যাংকগুলোকে কমপক্ষে প্রারম্ভিক মূলধন হিসেবে ৪০০ কোটি টাকা করে পরিশোধিত মূলধন নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে। এ ক্ষেত্রে একজন উদ্যোক্তা কমপক্ষে এক কোটি টাকা ও সর্বোচ্চ ৪০ কোটি টাকার সমপরিমাণ শেয়ার ধারণ করতে পারবেন। এরই মধ্যে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতারা প্রশ্ন তুলেছেন, নতুন ব্যাংকের রেজিস্ট্রেশন পাওয়া আওয়ামী লীগের লোকজন এত টাকা কোথায় পেলেন। তাঁদের অভিযোগ, দুর্নীতি করে এত টাকার মালিক হয়েছেন তাঁরা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, মূলত নতুন ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের অর্থের উৎস সম্পর্কে ভবিষ্যতে যাতে কোনো প্রশ্ন না ওঠে, সে জন্যই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে আগামী অর্থবছরে। আর গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটসহ বিভিন্ন কারণে আবাসন খাতসহ সব খাতেই এ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক হিসাব অনুযায়ী, দেশের জিডিপির ৪০ থেকে ৮০ শতাংশই কালো টাকা। আর গত ২০১০-২০১১ অর্থবছরে জিডিপির আকার ছিল সাত লাখ ৮৭ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে দেশে মোট অপ্রদর্শিত সম্পদের পরিমাণ তিন লাখ ১৪ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা থেকে ৬ লাখ ২৯ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা বা সমমূল্যের সম্পদ। এই বিশাল সম্পদ অর্থনীতির মূল ধারায় ফিরিয়ে আনার নামে বারবার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হলেও তা গ্রহণ করছেন না কালো টাকার মালিকরা। ফলে বছর শেষে অল্প পরিমাণ অর্থই সাদা করছেন তাঁরা।
সম্প্রতি সচিবালয়ে অর্থনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন, আমি মোটেই কালো টাকা সাদা করার পক্ষে নই। তবে একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে অনেক কিছুর সঙ্গেই সমঝোতা করে চলতে হয়। পরে অন্য একাধিক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, শেয়ারবাজারে যেসব সুযোগ আছে তা অব্যাহত থাকবে।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, এ ধরনের সুযোগ অর্থনীতির শৃঙ্খলা নষ্ট করে। এতে জনগণকে স্বাভাবিকভাবে আয়কর দেওয়া থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়। তিনি বলেন, এর আগেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়নি। এ বছরও তাই-ই হবে। অতীত ইতিহাস থেকে তা স্পষ্ট।
রাজস্ব বোর্ডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, স্বাধীনতার পর ১৬ বার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হলেও সাদা হয়েছে মাত্র ১২ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা। ফলে এখান থেকে সরকার রাজস্ব পেয়েছে মাত্র এক হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০১১-২০১২ সালে সাদা হয়েছে ৯২২ কোটি টাকা। শুধু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের শর্তে এ পরিমাণ অর্থ সাদা করার সুযোগ দিয়ে সরকার রাজস্ব পেয়েছে মাত্র ৯২ কোটি ২০ লাখ টাকা। ২০০৯-২০১০ অর্থবছরে এক হাজার ১০০ কোটি কালো টাকা সাদা হয়েছে। এতে সরকার রাজস্ব পেয়েছে ১২১ কোটি টাকা। তিন হাজার ৭৭৫ কোটি কালো টাকা সাদা হয়েছে ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে, সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়। ওই অর্থবছরে সরকার এখান থেকে রাজস্ব পেয়েছে ৬৮৭ কোটি টাকা। আর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মেয়াদের শেষ প্রান্তে ২০০৫-২০০৬ অর্থবছরে চার হাজার ৬০৩ কোটি টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে রাজস্ব মিলেছে ৩৪৫ কোটি টাকা। ২০০১-২০০২ থেকে ২০০৪-২০০৫ অর্থবছর পর্যন্ত এক হাজার ৭৭৫ কোটি টাকা সাদা হলেও এখান থেকে সরকার বাড়তি কোনো রাজস্ব পায়নি। গত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ মেয়াদের অর্থবছরে (২০০০-২০০১) এক হাজার কোটি টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে এনবিআর রাজস্ব পেয়েছে ১০০ কোটি টাকা। এর আগে ১৯৮৯-১৯৯০ অর্থবছরে ৪০০ কোটি টাকা সাদা করে ৪০ কোটি টাকা, ১৯৮৮-১৯৮৯ অর্থবছরে ২৫০ কোটি টাকা সাদা করে ২৫ কোটি টাকা, ১৯৮৭-১৯৮৮ অর্থবছরে ২০০ কোটি টাকা সাদা করে ৪০ কোটি টাকা ও ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছরে ৭০ কোটি টাকা সাদা করে ১০ কোটি টাকা রাজস্ব পায় সরকার।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর অনুবিভাগের সদস্য কাদের সরকার গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, আগামী ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে সব খাতের জন্যই অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিশ্রেণীর জন্য প্রযোজ্য সাধারণ করহারের সঙ্গে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ জরিমানা আদায় করা হবে। তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করতেও ১০ শতাংশ জরিমানা, আবার ১০ বা ২০ বছরের পুরনো অপ্রদর্শিত আয়ের ক্ষেত্রেও একই হারে জরিমানা দিতে হবে।
তিনি জানান, তবে শেয়ারবাজারের ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে চলতি অর্থবছর শুধু ১০ শতাংশ জরিমানা দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও এ সুযোগ অব্যাহত থাকবে।
গত বাজেটে অর্থমন্ত্রীর দেওয়া ঘোষণার পর 'রাজনৈতিক বিবেচনায়' ৯টি নতুন বাণিজ্যিক ব্যাংককে লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের প্রায় সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত বা দলটির সমর্থক। নিয়ম অনুযায়ী, নতুন লাইসেন্স পাওয়া ব্যাংকগুলোকে কমপক্ষে প্রারম্ভিক মূলধন হিসেবে ৪০০ কোটি টাকা করে পরিশোধিত মূলধন নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে। এ ক্ষেত্রে একজন উদ্যোক্তা কমপক্ষে এক কোটি টাকা ও সর্বোচ্চ ৪০ কোটি টাকার সমপরিমাণ শেয়ার ধারণ করতে পারবেন। এরই মধ্যে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতারা প্রশ্ন তুলেছেন, নতুন ব্যাংকের রেজিস্ট্রেশন পাওয়া আওয়ামী লীগের লোকজন এত টাকা কোথায় পেলেন। তাঁদের অভিযোগ, দুর্নীতি করে এত টাকার মালিক হয়েছেন তাঁরা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, মূলত নতুন ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের অর্থের উৎস সম্পর্কে ভবিষ্যতে যাতে কোনো প্রশ্ন না ওঠে, সে জন্যই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে আগামী অর্থবছরে। আর গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটসহ বিভিন্ন কারণে আবাসন খাতসহ সব খাতেই এ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক হিসাব অনুযায়ী, দেশের জিডিপির ৪০ থেকে ৮০ শতাংশই কালো টাকা। আর গত ২০১০-২০১১ অর্থবছরে জিডিপির আকার ছিল সাত লাখ ৮৭ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে দেশে মোট অপ্রদর্শিত সম্পদের পরিমাণ তিন লাখ ১৪ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা থেকে ৬ লাখ ২৯ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা বা সমমূল্যের সম্পদ। এই বিশাল সম্পদ অর্থনীতির মূল ধারায় ফিরিয়ে আনার নামে বারবার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হলেও তা গ্রহণ করছেন না কালো টাকার মালিকরা। ফলে বছর শেষে অল্প পরিমাণ অর্থই সাদা করছেন তাঁরা।
সম্প্রতি সচিবালয়ে অর্থনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন, আমি মোটেই কালো টাকা সাদা করার পক্ষে নই। তবে একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে অনেক কিছুর সঙ্গেই সমঝোতা করে চলতে হয়। পরে অন্য একাধিক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, শেয়ারবাজারে যেসব সুযোগ আছে তা অব্যাহত থাকবে।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, এ ধরনের সুযোগ অর্থনীতির শৃঙ্খলা নষ্ট করে। এতে জনগণকে স্বাভাবিকভাবে আয়কর দেওয়া থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়। তিনি বলেন, এর আগেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়নি। এ বছরও তাই-ই হবে। অতীত ইতিহাস থেকে তা স্পষ্ট।
রাজস্ব বোর্ডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, স্বাধীনতার পর ১৬ বার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হলেও সাদা হয়েছে মাত্র ১২ হাজার ৯৯৬ কোটি টাকা। ফলে এখান থেকে সরকার রাজস্ব পেয়েছে মাত্র এক হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০১১-২০১২ সালে সাদা হয়েছে ৯২২ কোটি টাকা। শুধু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের শর্তে এ পরিমাণ অর্থ সাদা করার সুযোগ দিয়ে সরকার রাজস্ব পেয়েছে মাত্র ৯২ কোটি ২০ লাখ টাকা। ২০০৯-২০১০ অর্থবছরে এক হাজার ১০০ কোটি কালো টাকা সাদা হয়েছে। এতে সরকার রাজস্ব পেয়েছে ১২১ কোটি টাকা। তিন হাজার ৭৭৫ কোটি কালো টাকা সাদা হয়েছে ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে, সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়। ওই অর্থবছরে সরকার এখান থেকে রাজস্ব পেয়েছে ৬৮৭ কোটি টাকা। আর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মেয়াদের শেষ প্রান্তে ২০০৫-২০০৬ অর্থবছরে চার হাজার ৬০৩ কোটি টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে রাজস্ব মিলেছে ৩৪৫ কোটি টাকা। ২০০১-২০০২ থেকে ২০০৪-২০০৫ অর্থবছর পর্যন্ত এক হাজার ৭৭৫ কোটি টাকা সাদা হলেও এখান থেকে সরকার বাড়তি কোনো রাজস্ব পায়নি। গত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ মেয়াদের অর্থবছরে (২০০০-২০০১) এক হাজার কোটি টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে এনবিআর রাজস্ব পেয়েছে ১০০ কোটি টাকা। এর আগে ১৯৮৯-১৯৯০ অর্থবছরে ৪০০ কোটি টাকা সাদা করে ৪০ কোটি টাকা, ১৯৮৮-১৯৮৯ অর্থবছরে ২৫০ কোটি টাকা সাদা করে ২৫ কোটি টাকা, ১৯৮৭-১৯৮৮ অর্থবছরে ২০০ কোটি টাকা সাদা করে ৪০ কোটি টাকা ও ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছরে ৭০ কোটি টাকা সাদা করে ১০ কোটি টাকা রাজস্ব পায় সরকার।
No comments