সফল আয়োজনের পেছনে যাঁরা by সাইফুল ইসলাম
‘ভাইয়া, বন্ধুসভার বন্ধুরা কীভাবে সব ধরনের কাজের দক্ষতা অর্জন করেন! আপনাদের কি কোনো প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়? আপনাদের কাজের গতি অসাধারণ!’ কথাগুলো ময়মনসিংহ জিলা স্কুলের শিক্ষার্থী তাহমিদ আহমেদের। পরীক্ষা শেষে কথা হচ্ছিল তার সঙ্গে। ফলাফলে জানা গেল, সে চারটি বিভাগে সম্মিলিতভাবে শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করেছে।
এইচএসবিসির বিপণন ও যোগাযোগপ্রধান তালুকদার নোমান বলেন, ‘সফল এ আয়োজনের পেছনে বন্ধুসভার বন্ধুদের ভূমিকা অনন্য।’
২৬ মে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে অনুষ্ঠিত হয় অষ্টম এইচএসবিসি-প্রথম আলো ভাষা প্রতিযোগের জাতীয় ভাষা প্রতিযোগিতা।
২৫ মে বিকেল পাঁচটায় এ আয়োজন সফল করতে প্রায় ৫০ জন বন্ধুর উপস্থিতিতে শেষ মূহুর্তের টুকিটাকি নিয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বন্ধুদের মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন ও তাঁদের কার্যক্রম বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের দিন সকাল সাতটা ৩০ মিনিটে বন্ধুদের রিপোর্টিংয়ের সময় নির্ধারিত ছিল। সকাল আটটায় অঞ্চলভিত্তিক নয়টি বুথে দায়িত্বপ্রাপ্তরা শিক্ষার্থীদের নাম নিবন্ধনের কাজ শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের নানা রকম তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করছিলেন তথ্যকেন্দ্রের বন্ধুরা। অন্যদিকে বন্ধুসভার বিভিন্ন কার্যক্রম প্রদর্শন ও নতুন বন্ধুদের নাম নিবন্ধনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন বন্ধুসভার বুথে থাকা বন্ধুরা। বুথে দায়িত্বরত বন্ধুদের প্রচণ্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে হয়।
সকাল নয়টায় জাতীয় সংগীতের সঙ্গে পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে মূল পর্বের সূচনা হয়। ততক্ষণে পরীক্ষক বন্ধুরা তাঁদের নির্ধারিত হলে পৌঁছে যান। সকাল ১০টায় শুরু হয় ৪৫ মিনিটের শ্বাসরুদ্ধকর পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষে খাতা দেখা ও ফলাফল প্রস্তুত করার কাজেও তাঁদের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।
সবশেষে পুরস্কার বিতরণী পর্ব। এ সময় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত টি-শার্ট, সনদ ও উপহার সামগ্রী তাদের হাতে তুলে দিতে ভোলেননি বন্ধুসভার বন্ধুরা।
সফল এ আয়োজনের পেছনে যাঁদের ভূমিকা অনন্য তাঁরা হলেন: ঢাকা বন্ধুসভার আশফাকুজ্জামান, শিশির, জুবায়ের কবির, রবিউল, সজীব, শোভন, অজয়, সাব্বির, স্বর্ণময়ী, মনির, আশিক; ঢাবি বন্ধুসভার শাহীন, রাকিয়া, লোকমান, মাইনুল, মনিরা, সাইদ, সাদিয়া, মহিউদ্দিন, সামছুল, খায়রুল; জবি বন্ধুসভার রশিদুল, উজ্জ্বল, ইমরান; শেবাকৃবি বন্ধুসভার আনিসুল, কাফি, সাইদ, অর্জুন; ডব্লিউইউবি বন্ধুসভার মম, আব্বাস, ফাহাদ, মামুন এবং লেদার বন্ধুসভার ফিরোজ।
২৬ মে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে অনুষ্ঠিত হয় অষ্টম এইচএসবিসি-প্রথম আলো ভাষা প্রতিযোগের জাতীয় ভাষা প্রতিযোগিতা।
২৫ মে বিকেল পাঁচটায় এ আয়োজন সফল করতে প্রায় ৫০ জন বন্ধুর উপস্থিতিতে শেষ মূহুর্তের টুকিটাকি নিয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বন্ধুদের মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন ও তাঁদের কার্যক্রম বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের দিন সকাল সাতটা ৩০ মিনিটে বন্ধুদের রিপোর্টিংয়ের সময় নির্ধারিত ছিল। সকাল আটটায় অঞ্চলভিত্তিক নয়টি বুথে দায়িত্বপ্রাপ্তরা শিক্ষার্থীদের নাম নিবন্ধনের কাজ শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের নানা রকম তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করছিলেন তথ্যকেন্দ্রের বন্ধুরা। অন্যদিকে বন্ধুসভার বিভিন্ন কার্যক্রম প্রদর্শন ও নতুন বন্ধুদের নাম নিবন্ধনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন বন্ধুসভার বুথে থাকা বন্ধুরা। বুথে দায়িত্বরত বন্ধুদের প্রচণ্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে হয়।
সকাল নয়টায় জাতীয় সংগীতের সঙ্গে পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে মূল পর্বের সূচনা হয়। ততক্ষণে পরীক্ষক বন্ধুরা তাঁদের নির্ধারিত হলে পৌঁছে যান। সকাল ১০টায় শুরু হয় ৪৫ মিনিটের শ্বাসরুদ্ধকর পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষে খাতা দেখা ও ফলাফল প্রস্তুত করার কাজেও তাঁদের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।
সবশেষে পুরস্কার বিতরণী পর্ব। এ সময় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত টি-শার্ট, সনদ ও উপহার সামগ্রী তাদের হাতে তুলে দিতে ভোলেননি বন্ধুসভার বন্ধুরা।
সফল এ আয়োজনের পেছনে যাঁদের ভূমিকা অনন্য তাঁরা হলেন: ঢাকা বন্ধুসভার আশফাকুজ্জামান, শিশির, জুবায়ের কবির, রবিউল, সজীব, শোভন, অজয়, সাব্বির, স্বর্ণময়ী, মনির, আশিক; ঢাবি বন্ধুসভার শাহীন, রাকিয়া, লোকমান, মাইনুল, মনিরা, সাইদ, সাদিয়া, মহিউদ্দিন, সামছুল, খায়রুল; জবি বন্ধুসভার রশিদুল, উজ্জ্বল, ইমরান; শেবাকৃবি বন্ধুসভার আনিসুল, কাফি, সাইদ, অর্জুন; ডব্লিউইউবি বন্ধুসভার মম, আব্বাস, ফাহাদ, মামুন এবং লেদার বন্ধুসভার ফিরোজ।
No comments