ছায়ানীড়ের জন্য by নাজিয়া জাবীন
বাগানের যত ফুল আজ এখানে ফুটে রয়েছে। পাখির কলকাকলিতে মুখর চারদিক। প্রজাপতিরা নেচে যাচ্ছে ছন্দ তুলে। রঙিন পাখা মেলে উড়ছে তারা হেলে-দুলে। লাফিয়ে উঠছে খরগোশছানা, লাফিয়ে উঠছে ফড়িং। এত সবুজ বাগান?
এত নীল আকাশ?
সবুজ বাগান তো হবেই। কারণ, এটা যে ‘ছায়ানীড়’।
ছায়ানীড়? সে আবার কোথায়?
ছায়ানীড় হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু যত্নকেন্দ্র।
এত ফুল, পাখি, প্রজাপতি এখানে কেন?
২১ মে, ছায়ানীড়ের জন্মদিন। জন্মদিন ড. নুরুন্নাহার ফয়জুননেসার। ছায়ানীড়ের প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
ফয়জুননেসা শিশুদের জন্য গড়ে গেছেন এক অভয়ারণ্য। সেখানে শিশুরা ফুলের মতো হাসবে, পাখির মতো গাইবে, নাচবে তারা প্রজাপতির মতো, আপন মনে খেলবে, গল্প শুনতে শুনতে হারিয়ে যাবে ডিজনির দেশে না হয় রূপকথার দেশে। আর এই ফাঁকে তাদের মা-বাবারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নেবেন, গবেষণা করবেন, গড়ে তুলবেন এ দেশের নতুন প্রজন্মকে।
শিশুরা নিরাপদে থাকলে বাবা-মা তাঁর কাজে মনোযোগ দিতে পারেন। একশত ভাগ মনোযোগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত এই বাবা, মা ও শিশুদের কথা ভেবেছিলেন ফয়জুননেসা।
এক পা দু পা করে ছায়ানীড়ের বয়স আজ ২৫ বছর পেরিয়ে গেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষা ও গবেষণা কেন্দ্রের (আইই) দুটি কক্ষে এর কার্যক্রম চলছে। দিন দিন এর চাহিদা বেড়ে চলেছে।
শিশুদের সংখ্যা বাড়ছে। দুঃখের বিষয়, ঢাবি কর্তৃপক্ষ ছায়ানীড়ের জন্য আজও নিজস্ব কোনো জমি বা জায়গা ধার্য করতে পারেনি। কোনো কারণে হঠাৎ ছায়ানীড় বন্ধ হয়ে গেলে কত শিশু, কত কর্মব্যস্ত মা-বাবা অসহায় হয়ে পড়বেন, তা তো সবারই জানা আছে।
ছায়ানীড়ের জন্মদিনে তাই সবাইকে অনুরোধ করছি, ছায়ানীড়ের শিশুদের নিরাপদে বেড়ে উঠতে সহায়তা করুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত মা-বাবাদের মনোনিবেশ করতে দিন তাঁদের কাজে। ছায়ানীড়ের পরিসর বাড়ানো হোক। নিরাপদে বেড়ে উঠুক সব শিশু।
সুন্দর ভবিষ্যৎ নিয়ে এগিয়ে যাক নতুন প্রজন্ম।
জন্মদিনের রঙিন ঘুড়িটা উড়ে যাক মুক্ত আকাশে।
বছরের পর বছর ফিরে আসুক ছায়ানীড়ের জন্মদিন আর স্মরণে ভেসে উঠুক ড. নুরুন্নাহার ফয়জুননেসার হাস্যোজ্জ্বল মুখ, রেখে যাওয়া ভালো কাজগুলো। ফুলের হাসিতে, পাখির গানে, প্রজাপতির রঙিন পাখায় ছায়ানীড় এগিয়ে যাক আপন গতিতে আপন ছন্দে।
সবুজ বাগান তো হবেই। কারণ, এটা যে ‘ছায়ানীড়’।
ছায়ানীড়? সে আবার কোথায়?
ছায়ানীড় হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু যত্নকেন্দ্র।
এত ফুল, পাখি, প্রজাপতি এখানে কেন?
২১ মে, ছায়ানীড়ের জন্মদিন। জন্মদিন ড. নুরুন্নাহার ফয়জুননেসার। ছায়ানীড়ের প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
ফয়জুননেসা শিশুদের জন্য গড়ে গেছেন এক অভয়ারণ্য। সেখানে শিশুরা ফুলের মতো হাসবে, পাখির মতো গাইবে, নাচবে তারা প্রজাপতির মতো, আপন মনে খেলবে, গল্প শুনতে শুনতে হারিয়ে যাবে ডিজনির দেশে না হয় রূপকথার দেশে। আর এই ফাঁকে তাদের মা-বাবারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নেবেন, গবেষণা করবেন, গড়ে তুলবেন এ দেশের নতুন প্রজন্মকে।
শিশুরা নিরাপদে থাকলে বাবা-মা তাঁর কাজে মনোযোগ দিতে পারেন। একশত ভাগ মনোযোগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত এই বাবা, মা ও শিশুদের কথা ভেবেছিলেন ফয়জুননেসা।
এক পা দু পা করে ছায়ানীড়ের বয়স আজ ২৫ বছর পেরিয়ে গেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষা ও গবেষণা কেন্দ্রের (আইই) দুটি কক্ষে এর কার্যক্রম চলছে। দিন দিন এর চাহিদা বেড়ে চলেছে।
শিশুদের সংখ্যা বাড়ছে। দুঃখের বিষয়, ঢাবি কর্তৃপক্ষ ছায়ানীড়ের জন্য আজও নিজস্ব কোনো জমি বা জায়গা ধার্য করতে পারেনি। কোনো কারণে হঠাৎ ছায়ানীড় বন্ধ হয়ে গেলে কত শিশু, কত কর্মব্যস্ত মা-বাবা অসহায় হয়ে পড়বেন, তা তো সবারই জানা আছে।
ছায়ানীড়ের জন্মদিনে তাই সবাইকে অনুরোধ করছি, ছায়ানীড়ের শিশুদের নিরাপদে বেড়ে উঠতে সহায়তা করুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত মা-বাবাদের মনোনিবেশ করতে দিন তাঁদের কাজে। ছায়ানীড়ের পরিসর বাড়ানো হোক। নিরাপদে বেড়ে উঠুক সব শিশু।
সুন্দর ভবিষ্যৎ নিয়ে এগিয়ে যাক নতুন প্রজন্ম।
জন্মদিনের রঙিন ঘুড়িটা উড়ে যাক মুক্ত আকাশে।
বছরের পর বছর ফিরে আসুক ছায়ানীড়ের জন্মদিন আর স্মরণে ভেসে উঠুক ড. নুরুন্নাহার ফয়জুননেসার হাস্যোজ্জ্বল মুখ, রেখে যাওয়া ভালো কাজগুলো। ফুলের হাসিতে, পাখির গানে, প্রজাপতির রঙিন পাখায় ছায়ানীড় এগিয়ে যাক আপন গতিতে আপন ছন্দে।
No comments