১ জুন ৩৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা-শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
এই লেখা যখন আপনার হাতে পৌঁছাবে, তার ঠিক এক দিন পরেই তো প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। মডেল টেস্টের যেসব বইপত্র সহজলভ্য, যেগুলো নিশ্চয়ই আপনারা এরই মধ্যেই সমাধান করেছেন। সেসব মডেল টেস্ট আরও একবার করে পড়ে নিন। বিসিএস ও পিএসসি নন-ক্যাডার পরীক্ষার বিগত বছরগুলোর প্রশ্নোত্তরগুলো একবার করে চোখ বুলিয়ে নিন।
এই দুদিন বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে পড়া শেয়ার করা কমিয়ে দিন। বন্ধুদের প্রস্তুতি ভালো না শুনলে মন খারাপ হয়। আর প্রস্তুতি আপনার চেয়েও ভালো, এটা শুনলে কিন্তু মেজাজ খারাপ হয়! কেউ আপনার চেয়ে ভালো ছাত্র হওয়া মানেই এই নয় যে তিনি প্রিলিমিনারি পাস করবেন, আর আপনি করবেন না।
সব প্রশ্নের উত্তর করতে যাবেন না ভুলেও। বিসিএস প্রিলিমিনারি সর্বাধিক নম্বর পাওয়ার পরীক্ষা নয়, শুধু পাস করার পরীক্ষা। কিছু কঠিন ও সন্দেহমূলক প্রশ্ন ছেড়ে দেওয়ার উদারতা দেখান। অনুমানের ওপরে উত্তর দিতে যাবেন না। তবে কিছুটা বুদ্ধিমত্তা দিয়ে করলে কোনো দোষ নেই। ছয়টা প্রশ্ন ছেড়ে শূন্য পাওয়ার চেয়ে তিনটা সঠিক করে ১ দশমিক ৫ পাওয়া অনেক ভালো।
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোয় ভালো করার ক্ষেত্রে প্রস্তুতির চেয়ে আত্মবিশ্বাস বেশি কাজে লাগে। আমিই সেরা—এ ভাবটা পরীক্ষার হলে ধরে রাখুন। এটা জাদুর মতো কাজ করে! পরীক্ষার হলে অন্য কারও কাছ থেকে ভুলেও সহযোগিতা নিতে যাবেন না, এতে আপনার সঠিক উত্তরটিও ভুল হয়ে যেত পারে।
যদি প্রশ্নপত্রে ছোটখাটো ভুল দেখা দেয়, তা নিয়ে মাথা খারাপ করার কিছু নেই। সমস্যা হলে তো সবারই হবে, আপনার একার নয়! দুর্বলতা দূর করার চেষ্টা করুন। কারণ, ওতে প্রশ্নগুলো তো আর সহজ হবে না, বরং সহজ প্রশ্নে ভুল উত্তর দেওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যাবে।
পরীক্ষার আগের দিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এমন কিছু করুন, যা করতে আপনি উপভোগ করেন। (আমার যতটুকু মনে পড়ে, প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আগের দিন সন্ধ্যায় আমি ছবি দেখেছিলাম, যন্ত্রসংগীত শুনেছিলাম।) পরীক্ষার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার এক ঘণ্টা মাথা ঠিক রাখার জন্য দারুণ একটা ঘুম অনেক সাহায্য করে।
পরীক্ষার দিন সকালে কিছু পড়ার প্রয়োজন নেই। টেনশন ফ্রি থাকুন। রাস্তায় জ্যাম থাকতে পারে, তাই হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে বাসা থেকে রওনা হয়ে পড়ুন। বিসিএস প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, এটা যতটা সত্য, বাস্তব প্রতিযোগিতায় আসার মতো প্রার্থী সাধারণত খুব বেশি থাকেন না, এটাও ততোধিক সত্য। তাই ভয়ের কিছুই নেই। আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইল।
সব প্রশ্নের উত্তর করতে যাবেন না ভুলেও। বিসিএস প্রিলিমিনারি সর্বাধিক নম্বর পাওয়ার পরীক্ষা নয়, শুধু পাস করার পরীক্ষা। কিছু কঠিন ও সন্দেহমূলক প্রশ্ন ছেড়ে দেওয়ার উদারতা দেখান। অনুমানের ওপরে উত্তর দিতে যাবেন না। তবে কিছুটা বুদ্ধিমত্তা দিয়ে করলে কোনো দোষ নেই। ছয়টা প্রশ্ন ছেড়ে শূন্য পাওয়ার চেয়ে তিনটা সঠিক করে ১ দশমিক ৫ পাওয়া অনেক ভালো।
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোয় ভালো করার ক্ষেত্রে প্রস্তুতির চেয়ে আত্মবিশ্বাস বেশি কাজে লাগে। আমিই সেরা—এ ভাবটা পরীক্ষার হলে ধরে রাখুন। এটা জাদুর মতো কাজ করে! পরীক্ষার হলে অন্য কারও কাছ থেকে ভুলেও সহযোগিতা নিতে যাবেন না, এতে আপনার সঠিক উত্তরটিও ভুল হয়ে যেত পারে।
যদি প্রশ্নপত্রে ছোটখাটো ভুল দেখা দেয়, তা নিয়ে মাথা খারাপ করার কিছু নেই। সমস্যা হলে তো সবারই হবে, আপনার একার নয়! দুর্বলতা দূর করার চেষ্টা করুন। কারণ, ওতে প্রশ্নগুলো তো আর সহজ হবে না, বরং সহজ প্রশ্নে ভুল উত্তর দেওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যাবে।
পরীক্ষার আগের দিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এমন কিছু করুন, যা করতে আপনি উপভোগ করেন। (আমার যতটুকু মনে পড়ে, প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আগের দিন সন্ধ্যায় আমি ছবি দেখেছিলাম, যন্ত্রসংগীত শুনেছিলাম।) পরীক্ষার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার এক ঘণ্টা মাথা ঠিক রাখার জন্য দারুণ একটা ঘুম অনেক সাহায্য করে।
পরীক্ষার দিন সকালে কিছু পড়ার প্রয়োজন নেই। টেনশন ফ্রি থাকুন। রাস্তায় জ্যাম থাকতে পারে, তাই হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে বাসা থেকে রওনা হয়ে পড়ুন। বিসিএস প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, এটা যতটা সত্য, বাস্তব প্রতিযোগিতায় আসার মতো প্রার্থী সাধারণত খুব বেশি থাকেন না, এটাও ততোধিক সত্য। তাই ভয়ের কিছুই নেই। আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইল।
No comments