ক্ল্যাসিক নাচেও দক্ষ বলিউডের ফারহা খান by অনন্যা আশরাফ
বলিউডের এসময়ের খ্যাতিমান নৃত্যপরিচালক ও কোরিওগ্রাফার ফারহা খান। নৃতাপরিচালনা ও কোরিওগ্রাফির পাশাপাশি চলচ্চিত্র পরিচালনার কাজটিও করেছেন। তবে নৃত্যপরিচালক হিসেবেই তার বেশি পরিচিতি। এ পর্যন্ত প্রায় বলিউডের ৮০টি ছবিতে ১০০টিরও বেশি গানে কোরিওগ্রাফি করেছেন তিনি।
শুধু মর্ডান ড্যান্স নয়, ক্ল্যাসিক নাচেও তিনি বেশ পারদর্শী। ভারতীয় ধ্রুপদী নাচের সঙ্গে ওয়েস্টার্ণ ড্যান্সের সমন্বয়ে দেখিয়ে চলেছেন একের পর এক অদ্ভুত কারিশমা। বিশ্ব নৃত্য দিবসে বলিউডের এই সফল নৃত্যশিল্পী, নৃত্যপরিচালক ও কোরিওগ্রাফারের জীবন এবং কর্মের প্রতি আলোকপাত করা হলো।
ভারতের সর্বকালের অন্যতম সফল নৃত্যপরিচালক ফারহা খান ১৯৬৫ সালে ৯ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কামরান খান ছিলেন ছবির পরিচালক এবং মা মেনকা একসময় বলিউডের অভিনেত্রী ছিলেন। তার একমাত্র ভাই বলিউডের কমেডিয়ান, অভিনেতা ও পরিচালক খ্যাত সাজিদ খান। এছাড়াও বলিউড ফিল্মডোমে খ্যাতিমান দুজন ব্যক্তিত্ব ফারহান আকতার ও জয়া আকত্ার হচ্ছেন তার কাজিন।
ছোটবেলা থেকেই ফারহা খান শিখেছেন ক্ল্যাসিক। মুম্বাইয়ের এসটি এক্সাভিয়ারস কলেজে সমাজবিজ্ঞানের ছাত্রী থাকার সময় বন্ধুদের সঙ্গে দেখেন মাইকেল জ্যাকসনের ‘থ্রিলার’ গানের সঙ্গে নাচ। ওয়েস্টার্ণ নাচের প্রতি ঝোঁক উঠে সে সময়ই। ওয়েস্টার্ণ ড্যান্স শেখা শুরু করেন কোমড় বেঁধে।
নাচে দক্ষতা এলে কয়েকজন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলেন একটি নাচের গ্রুপ। ধ্রুপদী ভারতীয় আবহের সঙ্গে ওয়েস্টার্ণ মিউজিক মিলিয়ে নতুন ধারার অনবদ্য পারফর্মেন্সের কারণে তার নাচের দলটি অল্প সময়েই পরিচিতি পেয়ে যায়। একটা শোতে ফারহার পারফর্মেন্স দেখে বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার সরোজ খান তাকে বলিউডে কাজ করার পরামর্শ দেয়।
সারোজ খানের ছবি ‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’-তে ব্রেক পেয়ে যান ফারহা। সেখান থেকেই নৃত্যপরিচালক ও কোরিয়োগ্রাফার হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ ঘ। ১৯৯৩ সালের ‘ কাভি হা কাভি না‘ ছবির সেটে প্রথম পরিচয় হয় শাহরুখের সঙ্গে। খুব ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায় তাদের। এরপর তারা একসঙ্গে কয়েকটি ছবিতে কাজ করেছেন।
‘ম্যায় হু না’ ছবির সহকর্মী সিরিশ কুন্দারকে ফারহা ২০০৪ সালে ৯ ডিসেম্বর জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন। বিয়ের ৮ বছরের মাথায় ২০০৮ সালে ১১ ফেব্রুয়ারি সিজার নামে একটি ছেলে এবং দিভা ও আনিয়া নামে দুইটি মেয়ে মোট ৩টি জমজ সন্তানের মা হন ফারহা খান।
১৯৯২ সালে ‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’ ছবিতে কোরিওগ্রাফার হয়ে আত্মপ্রকাশ করা ফারহা খান এ পর্যন্ত প্রতি বছরই অনেকগুলো ছবিতে কোরিওগ্রাফি করেছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো - ‘কাভি হা কাভি না’, ‘ওয়াক্ত হামারা হে’, ‘পেহেলা নাশা’ ‘ইংলিশ বাবু দেশি মেম’ ‘ভিরাসাত’, ‘বর্ডার’, ‘দিল তো পাগল হে’, ‘কাহো না..পেয়ার হে’, ‘কাভি খুশি কাভি গাম’, ‘হাম তোমহারে হে সানাম’, কোয়ি মিল গ্যায়া’, ‘কাল হো না হো’, ‘কৃষ’, ‘কাভি আলভিদা না কেহনা’, ‘ওম শান্তি ওম’, ‘ওয়েলকাম’, ‘দাবাঙ’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘টিস মার খান’ সহ আরও অনেক ছবি।
কোরিওগ্রাফার ফারহা খান যে কেবল বলিউড হিরো হিরোইনকে নাচিয়েছেন তা নয়, কলোম্বিয়ান ড্যান্স কুইন শাকিরাকেও তিনি তার ইশারায় নাচিয়েছেন। ২০০৬ সালে ৩১ আগষ্ট এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে শাকিরার হিট গান ’হিপস ডোনট লাই’ গানে শাকিরাকে কোরিওগ্রাফ করেছেন ফারহা। এছাড়াও ‘ব্লু’ ছবিতে ‘চিগি উগি’ গানে ক্যালি মিনোগকেও কোরিওগ্রাফ করেছেন তিনি।
ফারহা আর্ন্তজাতিকভাবে খ্যাতি পান ‘মনসুন ওয়েডিং,বোম্বে ড্রিমস‘ ও ‘ভ্যানিটি ফেয়ার’ ছবিতে কোরিওগ্রাফিংয়ে। ২০০৪ সালে তিনি এ ছবির জন্যে টনি অ্যাওয়ার্ডে সেরা কোরিওগ্রাফারের জন্যে প্রথম নমিনেশন পান।
নাচের মাধ্যমে বলিউডে আসা এ নৃত্যপরিচালক ভক্তদের কাছে তার আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন ছবি পরিচালনার মাধ্যমে । বন্ধু শাহরুখকে নিয়েই তৈরি করেন তার প্রথম ছবি ‘ম্যায় হু না’। রেড চিলিস এন্টারটেইনমেন্টের প্রযোজনায় এ ছবি বক্স অফিসে বিশাল সাফল্য পায়। এরপর তার পরিচালনার দ্বিতীয় ছবি ‘ওম শান্তি ওম’ মুক্তি পেয়ে সে সময় ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রির সর্বোচ্চ ব্যবসা সফল ছবির খেতাব জিতে। এ পর্যন্ত তার শেষ ছবি নাম ‘তিস মার খান’। যেখানে তার কোরিওগ্রাফ করা ‘শীলা কি জাওয়ানি’ গানটি তুমুল দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে।
উপস্থাপক হিসেবে ফারহা খান নিজের জাদু দেখিয়েছেন সেলিব্রেটি চ্যাট শো ‘তেরে মেরে বিচমে’তে। এছাড়াও বিচারক হিসেবে অংশ নিয়েছেন জনপ্রিয় টিভি শো ‘ইন্ডিয়ান আইডল’ সিজন-০১ ও সিজন-০২তে, ‘জো জিতা ওহি সুপারস্টার’, ‘এন্টারটেইনমেন্টকে লিয়ে কুচভি কারেগা’, ‘ড্যান্স ইন্ডিয়া ড্যান্স লিটল মাস্টার’ এবং ‘জাস্ট ড্যান্স’ এ।
ফারহা খান ও তার স্বামী শিরিশ কুন্দার একসঙ্গে সম্প্রতি ‘থ্রি‘স কোম্পানি’ নামে একটি প্রডাকশন কোম্পানি শুরু করেছেন। যা তাদের ৩টি জমজ সন্তানের নামানুসারে করা হয়েছে।
এক নজরে ফারহার পাওয়া পুরস্কার
ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড
সেরা কোরিওগ্রাফার হিসেবে সর্বোচ্চ সংখ্যক ফিল্মফেয়ার পুরস্কার প্রাপ্তদের মধ্যে প্রথম স্থান দখলকারী সারোজ খানের পর ফারহা খান দ্বিতীয় স্থান দখলে আছেন। তিনি ১৯৯৮, ১৯৯৯, ২০০১, ২০০২, ২০০৪ এবং ২০১১ মোট ৬বার ফিল্মফেয়ার সেরা কোরিওগ্রাফার অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন।
ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড
২০০৪ সালের ‘কোয়ি মিল গ্যায়া’ ছবির ‘ইধার চালা ম্যায় উধার চালা’ গানের জন্যে ফারহা খান ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডে সেরা কোরিওগ্রাফারের পুরস্কার পান।
ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফিল্ম একাডেমি
২০০১ ও ২০০২ সালে সেরা টেশনিক্যাল এক্সিলেন্টস, ২০০৫ সালে সেরা নবাগত পরিচালক এবং ২০০৯ ও ২০১১ সালে সেরা কোরিওগ্রাফার হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফিল্ম একাডেমি পুরস্কার জিতেছেন ফারহা খান।
স্টার স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড
২০০১,২০০২ ও ২০০৪ সালে সেরা কোরিওগ্রাফারের অ্যাওয়ার্ড এবং ২০০৫ সালে সেরা নবাগত পরিচালকের জন্যে স্টার স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
জি সিনে অ্যাওয়ার্ড
২০০৫ সালে সেরা নবাগত পরিচালক ও ২০১১ সালে ‘শিলা কি জাওয়ানি’ থেকে জি সিনে অ্যাওয়ার্ডে সেরা কোরিওগ্রাফারের পুরস্কার জিতেন।
http://www.youtube.com/watch?v=FEx5GKfG62I
ভারতের সর্বকালের অন্যতম সফল নৃত্যপরিচালক ফারহা খান ১৯৬৫ সালে ৯ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কামরান খান ছিলেন ছবির পরিচালক এবং মা মেনকা একসময় বলিউডের অভিনেত্রী ছিলেন। তার একমাত্র ভাই বলিউডের কমেডিয়ান, অভিনেতা ও পরিচালক খ্যাত সাজিদ খান। এছাড়াও বলিউড ফিল্মডোমে খ্যাতিমান দুজন ব্যক্তিত্ব ফারহান আকতার ও জয়া আকত্ার হচ্ছেন তার কাজিন।
ছোটবেলা থেকেই ফারহা খান শিখেছেন ক্ল্যাসিক। মুম্বাইয়ের এসটি এক্সাভিয়ারস কলেজে সমাজবিজ্ঞানের ছাত্রী থাকার সময় বন্ধুদের সঙ্গে দেখেন মাইকেল জ্যাকসনের ‘থ্রিলার’ গানের সঙ্গে নাচ। ওয়েস্টার্ণ নাচের প্রতি ঝোঁক উঠে সে সময়ই। ওয়েস্টার্ণ ড্যান্স শেখা শুরু করেন কোমড় বেঁধে।
নাচে দক্ষতা এলে কয়েকজন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলেন একটি নাচের গ্রুপ। ধ্রুপদী ভারতীয় আবহের সঙ্গে ওয়েস্টার্ণ মিউজিক মিলিয়ে নতুন ধারার অনবদ্য পারফর্মেন্সের কারণে তার নাচের দলটি অল্প সময়েই পরিচিতি পেয়ে যায়। একটা শোতে ফারহার পারফর্মেন্স দেখে বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার সরোজ খান তাকে বলিউডে কাজ করার পরামর্শ দেয়।
সারোজ খানের ছবি ‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’-তে ব্রেক পেয়ে যান ফারহা। সেখান থেকেই নৃত্যপরিচালক ও কোরিয়োগ্রাফার হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ ঘ। ১৯৯৩ সালের ‘ কাভি হা কাভি না‘ ছবির সেটে প্রথম পরিচয় হয় শাহরুখের সঙ্গে। খুব ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায় তাদের। এরপর তারা একসঙ্গে কয়েকটি ছবিতে কাজ করেছেন।
‘ম্যায় হু না’ ছবির সহকর্মী সিরিশ কুন্দারকে ফারহা ২০০৪ সালে ৯ ডিসেম্বর জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন। বিয়ের ৮ বছরের মাথায় ২০০৮ সালে ১১ ফেব্রুয়ারি সিজার নামে একটি ছেলে এবং দিভা ও আনিয়া নামে দুইটি মেয়ে মোট ৩টি জমজ সন্তানের মা হন ফারহা খান।
১৯৯২ সালে ‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’ ছবিতে কোরিওগ্রাফার হয়ে আত্মপ্রকাশ করা ফারহা খান এ পর্যন্ত প্রতি বছরই অনেকগুলো ছবিতে কোরিওগ্রাফি করেছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো - ‘কাভি হা কাভি না’, ‘ওয়াক্ত হামারা হে’, ‘পেহেলা নাশা’ ‘ইংলিশ বাবু দেশি মেম’ ‘ভিরাসাত’, ‘বর্ডার’, ‘দিল তো পাগল হে’, ‘কাহো না..পেয়ার হে’, ‘কাভি খুশি কাভি গাম’, ‘হাম তোমহারে হে সানাম’, কোয়ি মিল গ্যায়া’, ‘কাল হো না হো’, ‘কৃষ’, ‘কাভি আলভিদা না কেহনা’, ‘ওম শান্তি ওম’, ‘ওয়েলকাম’, ‘দাবাঙ’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘টিস মার খান’ সহ আরও অনেক ছবি।
কোরিওগ্রাফার ফারহা খান যে কেবল বলিউড হিরো হিরোইনকে নাচিয়েছেন তা নয়, কলোম্বিয়ান ড্যান্স কুইন শাকিরাকেও তিনি তার ইশারায় নাচিয়েছেন। ২০০৬ সালে ৩১ আগষ্ট এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে শাকিরার হিট গান ’হিপস ডোনট লাই’ গানে শাকিরাকে কোরিওগ্রাফ করেছেন ফারহা। এছাড়াও ‘ব্লু’ ছবিতে ‘চিগি উগি’ গানে ক্যালি মিনোগকেও কোরিওগ্রাফ করেছেন তিনি।
ফারহা আর্ন্তজাতিকভাবে খ্যাতি পান ‘মনসুন ওয়েডিং,বোম্বে ড্রিমস‘ ও ‘ভ্যানিটি ফেয়ার’ ছবিতে কোরিওগ্রাফিংয়ে। ২০০৪ সালে তিনি এ ছবির জন্যে টনি অ্যাওয়ার্ডে সেরা কোরিওগ্রাফারের জন্যে প্রথম নমিনেশন পান।
নাচের মাধ্যমে বলিউডে আসা এ নৃত্যপরিচালক ভক্তদের কাছে তার আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন ছবি পরিচালনার মাধ্যমে । বন্ধু শাহরুখকে নিয়েই তৈরি করেন তার প্রথম ছবি ‘ম্যায় হু না’। রেড চিলিস এন্টারটেইনমেন্টের প্রযোজনায় এ ছবি বক্স অফিসে বিশাল সাফল্য পায়। এরপর তার পরিচালনার দ্বিতীয় ছবি ‘ওম শান্তি ওম’ মুক্তি পেয়ে সে সময় ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রির সর্বোচ্চ ব্যবসা সফল ছবির খেতাব জিতে। এ পর্যন্ত তার শেষ ছবি নাম ‘তিস মার খান’। যেখানে তার কোরিওগ্রাফ করা ‘শীলা কি জাওয়ানি’ গানটি তুমুল দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে।
উপস্থাপক হিসেবে ফারহা খান নিজের জাদু দেখিয়েছেন সেলিব্রেটি চ্যাট শো ‘তেরে মেরে বিচমে’তে। এছাড়াও বিচারক হিসেবে অংশ নিয়েছেন জনপ্রিয় টিভি শো ‘ইন্ডিয়ান আইডল’ সিজন-০১ ও সিজন-০২তে, ‘জো জিতা ওহি সুপারস্টার’, ‘এন্টারটেইনমেন্টকে লিয়ে কুচভি কারেগা’, ‘ড্যান্স ইন্ডিয়া ড্যান্স লিটল মাস্টার’ এবং ‘জাস্ট ড্যান্স’ এ।
ফারহা খান ও তার স্বামী শিরিশ কুন্দার একসঙ্গে সম্প্রতি ‘থ্রি‘স কোম্পানি’ নামে একটি প্রডাকশন কোম্পানি শুরু করেছেন। যা তাদের ৩টি জমজ সন্তানের নামানুসারে করা হয়েছে।
এক নজরে ফারহার পাওয়া পুরস্কার
ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড
সেরা কোরিওগ্রাফার হিসেবে সর্বোচ্চ সংখ্যক ফিল্মফেয়ার পুরস্কার প্রাপ্তদের মধ্যে প্রথম স্থান দখলকারী সারোজ খানের পর ফারহা খান দ্বিতীয় স্থান দখলে আছেন। তিনি ১৯৯৮, ১৯৯৯, ২০০১, ২০০২, ২০০৪ এবং ২০১১ মোট ৬বার ফিল্মফেয়ার সেরা কোরিওগ্রাফার অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন।
ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড
২০০৪ সালের ‘কোয়ি মিল গ্যায়া’ ছবির ‘ইধার চালা ম্যায় উধার চালা’ গানের জন্যে ফারহা খান ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডে সেরা কোরিওগ্রাফারের পুরস্কার পান।
ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফিল্ম একাডেমি
২০০১ ও ২০০২ সালে সেরা টেশনিক্যাল এক্সিলেন্টস, ২০০৫ সালে সেরা নবাগত পরিচালক এবং ২০০৯ ও ২০১১ সালে সেরা কোরিওগ্রাফার হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফিল্ম একাডেমি পুরস্কার জিতেছেন ফারহা খান।
স্টার স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড
২০০১,২০০২ ও ২০০৪ সালে সেরা কোরিওগ্রাফারের অ্যাওয়ার্ড এবং ২০০৫ সালে সেরা নবাগত পরিচালকের জন্যে স্টার স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
জি সিনে অ্যাওয়ার্ড
২০০৫ সালে সেরা নবাগত পরিচালক ও ২০১১ সালে ‘শিলা কি জাওয়ানি’ থেকে জি সিনে অ্যাওয়ার্ডে সেরা কোরিওগ্রাফারের পুরস্কার জিতেন।
http://www.youtube.com/watch?v=FEx5GKfG62I
No comments