আইডিআরএ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এক মাসে ১০ মামলা! by ফখরুল ইসলাম
দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গিয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান এম শেফাক আহমেদ। তিনি বলেছেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর নামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দেওয়া হচ্ছে।
জাল দলিলের মাধ্যমে রাজধানীর ৪০৪ কাঠা সরকারি জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে কিছুদিন আগে ব্যবস্থা গ্রহণ করে আইডিআরএ। এর প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে শেফাক আহমেদের ধারণা।
গুলশানের করাইল এলাকায় অবস্থিত ওই জমি কেনার জন্য পপুলার লাইফের তহবিল থেকে ১১৮ কোটি নেওয়া হয়, যার ৯০ শতাংশই বিমা গ্রাহকদের অর্থ। ওই জমির দাম বর্তমান বাজারে আড়াই হাজার কোটি টাকা হলেও কাগজে-কলমে দেখানো হয় মাত্র ২৯৪ কোটি। গ্রাহক ও শেয়ারহোল্ডারদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করে পর্ষদকে গত ৭ মার্চ সুদসহ ১১৮ কোটি টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য কারণ দর্শাও নোটিশ দেয় আইডিআরএ। এর কয়েক দিন পর থেকেই সংস্থাটির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা করা শুরু হয়।
চেয়ারম্যান শেফাক আহমেদ প্রতিকার চেয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে তিনি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তাও চেয়েছেন। এক মাসের মধ্যে শেফাক আহমেদের নামে বিভিন্ন থানায় ১০টি মামলা ও একটি সাধারণ ডায়েরি করা (জিডি) হয়েছে। ঢাকা ও পটুয়াখালীতে দুটি করে মামলা হয়েছে। খুলনা, পাবনা, ঝালকাঠি, নওগাঁ, বরগুনা, ভোলা ও চট্টগ্রামে হয়েছে একটি করে। এর মধ্যে একটি বাদে সব মামলা বিদেশে লোক পাঠানোর নামে টাকা নিয়ে প্রতারণার। একটি মামলা নারী নির্যাতন আইনে।
চিঠিতে শেফাক আহমেদ বলেছেন, সরকারি সম্পত্তি জবরদখলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ এবং শেয়ারহোল্ডারদের অর্থ আত্মসাতের বিরুদ্ধে কার্যক্রম গ্রহণ করায় সম্প্রতি তিনি ‘কুচক্রী মহলের’ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছেন। শেফাক আহমেদ আরও বলেন, ‘একের পর এক মামলা হচ্ছে কিন্তু এজাহারে বাদীদের এমনকি প্রকৃত পরিচয় নেই। আমি কোনো দিন জনশক্তি রপ্তানি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলাম না।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, এসব মামলার তথ্য পাওয়া গেছে গুলশান থানা থেকে। গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক পরিচয়দানকারী কয়েকজন সম্প্রতি জিজ্ঞাসাবাদের নামে শেফাক আহমেদের বাড়ির দারোয়ানের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। তাঁরা হলেন ওবায়দুর রহমান, মাহবুব, কামাল ও শহীদুল ইসলাম। এর মধ্যে ওবায়দুর রহমান তিন দিন অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে যান। আইডিআরএর কার্যালয়ে যেতে বললে দুই দিন সময় দিয়েও তিনি যাননি।
গত সোমবার রাতে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে ওবায়দুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘তিন দিন নয়, আমি এক দিন তাঁর বাসায় গিয়েছি। অসৌজন্যমূলক আচরণ করিনি, বরং পরিচয় পাওয়ার পর চলে এসেছি। তাঁর অফিসে যাওয়ার কথা বললেও আমি যাইনি। কারণ সেটি মতিঝিল থানার আওতায়।’
আইডিআরএর চেয়ারম্যান প্রথম আলোকে বলেন, ‘পরিহাসটা হচ্ছে বিটিসিএলের সম্পত্তি রক্ষার ব্যাপারে তাদের নিজেদের কোনো মাথাব্যথা নেই, একা আইডিআরএকে লড়তে হচ্ছে।’শেফাক আহমেদ বলেন, ‘ব্যাংকের মতো বিমাকেও আমি মর্যাদার পেশা হিসেবে বাংলাদেশে পরিচিত করতে চাই। এ জন্য আগে বহু দিনের জঞ্জাল সাফ করতে হবে। সেই কাজটা করতে গিয়েই বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছি।’
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম নুরুল ফারুক হাসান অ্যান্ড কোম্পানির এক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে পপুলারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বি এম ইউসুফ আলীসহ পরিচালনা পর্ষদের অন্য সদস্যদের মাধ্যমে ১১৮ কোটি টাকা আত্মসাতের তথ্য উঠে এসেছে। যোগাযোগ করলে পপুলার লাইফের পরিচালক আমির হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী মঙ্গলবার রাতে ফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আইডিআরএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলার ব্যাপারে আমরা কিছুই জানি না।’
নিজামউদ্দিন তালুকদার নামে পপুলার লাইফের চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাবেক এক প্রধান তাঁর বিরুদ্ধে একই ধরনের হয়রানির অভিযোগ করেছেন। নিজামউদ্দিন তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, নয় বছর চাকরি করার পর ২০১০ সালে তাঁকে আকস্মিকভাবে বরখাস্ত করা হয়। প্রতিষ্ঠানটির কাছে তাঁর ১৪ লাখ টাকা পাওনা হয়। ওই টাকা চাইলে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়। ২০১০ সালের ২ থেকে ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে চারটি এবং পরে ২০১১ সালে আরও একটি মামলা করা হয়। সব মামলার অভিযোগই বিদেশে লোক পাঠানোর নামে টাকা নিয়ে প্রতারণা।
পপুলারের একজন সাবেক শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘নিজেদের দুর্নীতি ঢাকতে বি এম ইউসুফ আলীরা যে কাউকেই আদম মামলা দিয়ে হয়রানি করেন। সম্ভবত হয়রানি করার জন্য এটাই সবচেয়ে সহজ কৌশল।’ আইডিআরএর চেয়ারম্যান ও নিজামউদ্দিন তালুকদারকে হয়রানি করার জন্য তাঁরাই এসব মামলা করাচ্ছেন কি না জিজ্ঞেস করা হলে পপুলার লাইফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম ইউসুফ আলী বলেন, তিনি বা তাঁর লোকজন কাউকে মামলা দিয়েছেন বলে কেউ প্রমাণ করতে পারবে না। অহেতুক তাঁদের দোষারোপ করা হচ্ছে।
বিমা খাতের কয়েকজন কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আইডিআরএর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর শেফাক আহমেদ এ খাতের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছেন। এতে ব্যবসায়ীদের একটি স্বার্থান্বেষী মহল শুরু থেকেই তাঁকে বাধা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আইডিআরএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো হয়রানিমূলক বলেই মনে হচ্ছে। যাঁরা এ কাজ করছেন তাঁরা ঠিক করছেন না। শেফাক আহমেদ বিমা খাতের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন বলে আমি গত বুধবার তাঁর অফিসে গিয়ে সাহস দিয়ে এসেছি।’
উল্লেখ্য, ফৌজদারি কার্যবিধির (সংশোধিত আইন, ২০০৯) ২৫০ ধারা অনুযায়ী, মিথ্যা, তুচ্ছ অথবা বিরক্তিকর অভিযোগের দায়ে অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপের বিধান রয়েছে।
গুলশানের করাইল এলাকায় অবস্থিত ওই জমি কেনার জন্য পপুলার লাইফের তহবিল থেকে ১১৮ কোটি নেওয়া হয়, যার ৯০ শতাংশই বিমা গ্রাহকদের অর্থ। ওই জমির দাম বর্তমান বাজারে আড়াই হাজার কোটি টাকা হলেও কাগজে-কলমে দেখানো হয় মাত্র ২৯৪ কোটি। গ্রাহক ও শেয়ারহোল্ডারদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করে পর্ষদকে গত ৭ মার্চ সুদসহ ১১৮ কোটি টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য কারণ দর্শাও নোটিশ দেয় আইডিআরএ। এর কয়েক দিন পর থেকেই সংস্থাটির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা করা শুরু হয়।
চেয়ারম্যান শেফাক আহমেদ প্রতিকার চেয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে তিনি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তাও চেয়েছেন। এক মাসের মধ্যে শেফাক আহমেদের নামে বিভিন্ন থানায় ১০টি মামলা ও একটি সাধারণ ডায়েরি করা (জিডি) হয়েছে। ঢাকা ও পটুয়াখালীতে দুটি করে মামলা হয়েছে। খুলনা, পাবনা, ঝালকাঠি, নওগাঁ, বরগুনা, ভোলা ও চট্টগ্রামে হয়েছে একটি করে। এর মধ্যে একটি বাদে সব মামলা বিদেশে লোক পাঠানোর নামে টাকা নিয়ে প্রতারণার। একটি মামলা নারী নির্যাতন আইনে।
চিঠিতে শেফাক আহমেদ বলেছেন, সরকারি সম্পত্তি জবরদখলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ এবং শেয়ারহোল্ডারদের অর্থ আত্মসাতের বিরুদ্ধে কার্যক্রম গ্রহণ করায় সম্প্রতি তিনি ‘কুচক্রী মহলের’ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছেন। শেফাক আহমেদ আরও বলেন, ‘একের পর এক মামলা হচ্ছে কিন্তু এজাহারে বাদীদের এমনকি প্রকৃত পরিচয় নেই। আমি কোনো দিন জনশক্তি রপ্তানি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলাম না।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, এসব মামলার তথ্য পাওয়া গেছে গুলশান থানা থেকে। গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক পরিচয়দানকারী কয়েকজন সম্প্রতি জিজ্ঞাসাবাদের নামে শেফাক আহমেদের বাড়ির দারোয়ানের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। তাঁরা হলেন ওবায়দুর রহমান, মাহবুব, কামাল ও শহীদুল ইসলাম। এর মধ্যে ওবায়দুর রহমান তিন দিন অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে যান। আইডিআরএর কার্যালয়ে যেতে বললে দুই দিন সময় দিয়েও তিনি যাননি।
গত সোমবার রাতে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে ওবায়দুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘তিন দিন নয়, আমি এক দিন তাঁর বাসায় গিয়েছি। অসৌজন্যমূলক আচরণ করিনি, বরং পরিচয় পাওয়ার পর চলে এসেছি। তাঁর অফিসে যাওয়ার কথা বললেও আমি যাইনি। কারণ সেটি মতিঝিল থানার আওতায়।’
আইডিআরএর চেয়ারম্যান প্রথম আলোকে বলেন, ‘পরিহাসটা হচ্ছে বিটিসিএলের সম্পত্তি রক্ষার ব্যাপারে তাদের নিজেদের কোনো মাথাব্যথা নেই, একা আইডিআরএকে লড়তে হচ্ছে।’শেফাক আহমেদ বলেন, ‘ব্যাংকের মতো বিমাকেও আমি মর্যাদার পেশা হিসেবে বাংলাদেশে পরিচিত করতে চাই। এ জন্য আগে বহু দিনের জঞ্জাল সাফ করতে হবে। সেই কাজটা করতে গিয়েই বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছি।’
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম নুরুল ফারুক হাসান অ্যান্ড কোম্পানির এক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে পপুলারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বি এম ইউসুফ আলীসহ পরিচালনা পর্ষদের অন্য সদস্যদের মাধ্যমে ১১৮ কোটি টাকা আত্মসাতের তথ্য উঠে এসেছে। যোগাযোগ করলে পপুলার লাইফের পরিচালক আমির হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী মঙ্গলবার রাতে ফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আইডিআরএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলার ব্যাপারে আমরা কিছুই জানি না।’
নিজামউদ্দিন তালুকদার নামে পপুলার লাইফের চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাবেক এক প্রধান তাঁর বিরুদ্ধে একই ধরনের হয়রানির অভিযোগ করেছেন। নিজামউদ্দিন তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, নয় বছর চাকরি করার পর ২০১০ সালে তাঁকে আকস্মিকভাবে বরখাস্ত করা হয়। প্রতিষ্ঠানটির কাছে তাঁর ১৪ লাখ টাকা পাওনা হয়। ওই টাকা চাইলে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়। ২০১০ সালের ২ থেকে ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে চারটি এবং পরে ২০১১ সালে আরও একটি মামলা করা হয়। সব মামলার অভিযোগই বিদেশে লোক পাঠানোর নামে টাকা নিয়ে প্রতারণা।
পপুলারের একজন সাবেক শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘নিজেদের দুর্নীতি ঢাকতে বি এম ইউসুফ আলীরা যে কাউকেই আদম মামলা দিয়ে হয়রানি করেন। সম্ভবত হয়রানি করার জন্য এটাই সবচেয়ে সহজ কৌশল।’ আইডিআরএর চেয়ারম্যান ও নিজামউদ্দিন তালুকদারকে হয়রানি করার জন্য তাঁরাই এসব মামলা করাচ্ছেন কি না জিজ্ঞেস করা হলে পপুলার লাইফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম ইউসুফ আলী বলেন, তিনি বা তাঁর লোকজন কাউকে মামলা দিয়েছেন বলে কেউ প্রমাণ করতে পারবে না। অহেতুক তাঁদের দোষারোপ করা হচ্ছে।
বিমা খাতের কয়েকজন কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আইডিআরএর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর শেফাক আহমেদ এ খাতের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছেন। এতে ব্যবসায়ীদের একটি স্বার্থান্বেষী মহল শুরু থেকেই তাঁকে বাধা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আইডিআরএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো হয়রানিমূলক বলেই মনে হচ্ছে। যাঁরা এ কাজ করছেন তাঁরা ঠিক করছেন না। শেফাক আহমেদ বিমা খাতের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন বলে আমি গত বুধবার তাঁর অফিসে গিয়ে সাহস দিয়ে এসেছি।’
উল্লেখ্য, ফৌজদারি কার্যবিধির (সংশোধিত আইন, ২০০৯) ২৫০ ধারা অনুযায়ী, মিথ্যা, তুচ্ছ অথবা বিরক্তিকর অভিযোগের দায়ে অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপের বিধান রয়েছে।
No comments