তুরস্কে শেখ হাসিনা-সাতটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ করতে তুরস্কের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ দেশ থেকে তৈরি পোশাক আমদানিতে শুল্ক কমানোরও আহ্বান জানান তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ গুলের সঙ্গে তাঁর প্রাসাদে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
গতকালই বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, কৃষি ও অন্যান্য ক্ষেত্রে সম্পর্ক আরও জোরদারে সাতটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি চুক্তি, দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ), একটি আগ্রহপত্র ও একটি প্রটোকল।
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমদানি শুল্কের কারণে তুরস্কে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে। তিনি বলেন, ২০১৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ কমপক্ষে ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আবগারি শুল্ক বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আবদুল্লাহ গুল বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলেন, তুরস্কের বড় বড় কোম্পানি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তফা কামাল আতাতুর্ক বাংলাদেশের জনগণের কাছেও জনপ্রিয় নেতা। শেখ হাসিনা ঢাকা-ইস্তাম্বুল সরাসরি ফ্লাইট চালু করায় তুরস্কের সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, সিলেটের মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরান, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ এম ওয়াহিদ উজ জামান, প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ ও কৃষিসচিব মঞ্জুর হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী তুর্কি পার্লামেন্টের স্পিকার সেমিল সিসেকের সঙ্গে পার্লামেন্ট হাউসে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকে উভয় নেতা সংসদীয় গণতন্ত্র জোরদারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
তুরস্কের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলোর মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিষয়ে। অপর একটি চুক্তি হয়েছে কূটনীতিক ও বিশেষ পাসপোর্টধারীদের ভিসার ব্যবস্থা বিলুপ্তসংক্রান্ত বিষয়ে। তৃতীয় চুক্তি হয়েছে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে শুল্ক সহযোগিতার বিষয়ে।
স্বাক্ষরিত দুটি সমঝোতা স্মারকের মধ্যে একটি হচ্ছে কৃষিক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ও কারিগরি সহযোগিতার বিষয়ে এবং অপরটি হচ্ছে সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক ও শিক্ষা বিনিময়সংক্রান্ত। বাসস।
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমদানি শুল্কের কারণে তুরস্কে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে। তিনি বলেন, ২০১৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ কমপক্ষে ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আবগারি শুল্ক বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আবদুল্লাহ গুল বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলেন, তুরস্কের বড় বড় কোম্পানি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তফা কামাল আতাতুর্ক বাংলাদেশের জনগণের কাছেও জনপ্রিয় নেতা। শেখ হাসিনা ঢাকা-ইস্তাম্বুল সরাসরি ফ্লাইট চালু করায় তুরস্কের সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, সিলেটের মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরান, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ এম ওয়াহিদ উজ জামান, প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ ও কৃষিসচিব মঞ্জুর হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী তুর্কি পার্লামেন্টের স্পিকার সেমিল সিসেকের সঙ্গে পার্লামেন্ট হাউসে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকে উভয় নেতা সংসদীয় গণতন্ত্র জোরদারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
তুরস্কের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলোর মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিষয়ে। অপর একটি চুক্তি হয়েছে কূটনীতিক ও বিশেষ পাসপোর্টধারীদের ভিসার ব্যবস্থা বিলুপ্তসংক্রান্ত বিষয়ে। তৃতীয় চুক্তি হয়েছে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে শুল্ক সহযোগিতার বিষয়ে।
স্বাক্ষরিত দুটি সমঝোতা স্মারকের মধ্যে একটি হচ্ছে কৃষিক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ও কারিগরি সহযোগিতার বিষয়ে এবং অপরটি হচ্ছে সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক ও শিক্ষা বিনিময়সংক্রান্ত। বাসস।
No comments