বইয়ের মেলা প্রাণের মেলা-লোক বেড়েছে, বিক্রি বাড়েনি by আশীষ-উর-রহমান
আর্চওয়ের সামনে লম্বা সারি। চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে ফুটপাতজুড়ে রকমারি পণ্যের পসরা। ফেরিওয়ালার বাঁশিতে ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’ গানের সুর। টিএসসির মোড়ে চায়ের দোকানে তুমুল আড্ডা। হিমেল বাতাসে ভাসছে বেসন দিয়ে চিংড়ির মুড়ো ভাজার গন্ধ। পরিবেশটাই জানান দিচ্ছিল ছুটির দিনের।
গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টা থেকেই খুলেছিল অমর একুশে গ্রন্থমেলা। ভিড় শুরু হয়েছিল মধ্যাহ্নের পর। সন্ধ্যার দিকে দোয়েল চত্বর থেকে শাহবাগ পর্যন্ত নানা বয়সী মানুষে সয়লাব। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে পথনাট্য উৎসব। মেলার ভিড় উপচে সেখানেও বিপুল সমারোহ। এলাকার পরিবেশটাই হয়ে উঠেছিল উৎসবমুখর।
ক্রেতাদের তেমন সাড়া নেই!
এবার দ্বিতীয় দিনেই মেলায় স্টল সাজানোর কাজ শেষ হয়েছে। গতকাল তৃতীয় দিনেই উপচে পড়া ভিড়। অথচ বিক্রি খুবই সামান্য। প্রকাশকেরা খানিকটা আশাহত। একত্রে তিন প্রকাশককে পাওয়া গেল ভাষাশহীদদের স্মরণে স্থাপিত ভাস্কর্যের পাশেই—সংবেদের পারভেজ হোসেন, সূচীপত্রের সাইদ বারী ও শুদ্ধস্বরের আহমেদুর রশীদ চৌধুরী। এমন জনসমারোহের দিনে স্টল ছেড়ে তাঁরা মাঠে কেন?
পারভেজের উত্তর হলো: ‘মনটা ভালো না। আপনারা তো শুধু লিখেই চলেছেন, মেলা জমজমাট। বইপ্রেমীদের বিপুল সমারোহ। একটু স্টলে বসে দেখুন, বেচাকেনা কেমন।’ একই প্রতিক্রিয়া বাকি দুজনেরও। আহমেদুর রশীদ বললেন, ‘মানুষের কাছে টাকা নাই, না বইয়ের প্রতি আগ্রহ নাই—বুঝি না।’
সাইদ বারী বললেন, ‘নতুন বইয়ের দাম না-হয় কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু আগের বইগুলোর তো দাম বাড়েনি। এমনও নয়, সবাই আগের প্রকাশিত সব বই কিনে ফেলেছে। দু-তিন বছর আগে প্রকাশিত যে বইয়ের দাম ৮০ বা ১০০ টাকা, নতুন করে ছাপলে তার দাম প্রায় ১৫০ টাকা হয়ে যাবে। বইয়ের দাম বাড়ার বিষয়টি অন্য পণ্যের মতো নয়। বাজারে কোনো জিনিসের দাম নতুন করে বাড়লে দোকানে রাখা আগের জিনিসও বাড়তি দামে বিক্রি হয়। বইয়ের ক্ষেত্রে তা করা যায় না। দু-তিন বছর আগে যে দাম ছিল, সে দামেই বই বিক্রি করতে হয়। তা সত্ত্বেও এবার ক্রেতাদের তেমন সাড়া পাচ্ছি না। অন্তত গত বছর প্রথম শুক্রবারে যেমন বিক্রি হয়েছে, এবার তার অর্ধেকও নেই।’
সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে
মেলায় তৃতীয় দিনেই বিদ্যাপ্রকাশ থেকে এসেছে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর প্রবন্ধ ছত্রভঙ্গের পূর্বাপর। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ—এই কালপর্বে বাঙালির আন্দোলন একটি বিশেষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার চেষ্টা করেছেন তিনি প্রায় সাড়ে তিন শ পাতার এই গ্রন্থে। কথা হলো তাঁর সঙ্গে। বললেন, ‘বাঙালি নানা ঘটনায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, আবার বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এই বিভক্তি দূর হয়নি, ফলে কোনো সামাজিক বিপ্লব হলো না। সে বিষয়টিই আলোচনা করেছি।’ এবার নতুন-পুরোনো মিলিয়ে তাঁর আরও চারটি প্রবন্ধ আসবে।
মেলা সম্পর্কে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর অভিমত, ‘ঢাকার বাইরেও একে ছড়িয়ে দিতে হবে। জেলা শহরগুলোতে মেলা করতে হবে। আর পাড়ায় পাড়ায় পাঠাগার গড়তে হবে। পাঠাভ্যাস কমে যাচ্ছে। পাঠাগারকে সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করতে না পারলে পাঠাভ্যাস কমার এই প্রবণতা আরও বাড়বে। এ ছাড়া শহরগুলোর কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থান বা কোনো বড় বাজারের একটি নির্দিষ্ট জায়গা বইয়ের দোকানের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। এটি পৌর কর্তৃপক্ষ নিজ দায়িত্বে করবে। তাহলে বই কিনতে আগ্রহী ব্যক্তিরা সেখানে গিয়ে পছন্দের বইটি কিনতে পারবে।’
সরব হলো নজরুল মঞ্চ
বটতলার নজরুল মঞ্চ সরব হলো গতকাল থেকে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে। গোটা দশেক বইয়ের মোড়ক উন্মোচিত হয়েছে প্রথম দিনে। এসবের মধ্যে শিশুতোষ বই বেশি। যেমন—মুসলেহ উদ্দিনের ভূতের নাম চুমকী আপা, মুহম্মদ সাঈদ আরমানের খোকা খুকি ও পাখির কথা। এ ছাড়া ভ্রমণকাহিনি ছিল দিলওয়ার হোসেনের জাপানের ডায়েরি ইত্যাদি।
নতুন বই
বিক্রি না বাড়লেও লোকসমাগম বাড়ার মতো গতকাল নতুন বইয়ের প্রকাশনাও বেড়েছে। তথ্যকেন্দ্রে জমা পড়েছে ১৬৯টি বইয়ের নাম। প্রথমা থেকে এসেছে রেজাউর রহমানের বিজ্ঞানবিষয়ক বই টিকটিকি থেকে ডাইনোসর। স্টলের বিক্রেতারা জানালেন, বৃহস্পতিবার মুহাম্মদ লুৎফুল হকের বাঙালি পল্টন: ব্রিটিশ ভারতের বাঙালি রেজিমেন্ট বইটিও বেশ বিক্রি হচ্ছে। ভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তুর জন্য বইটি ক্রেতাদের আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। উপন্যাস চলছে হরিশংকর জলদাসের রামগোলাম।
নতুন অন্য বইয়ের মধ্যে আছে অনুপম থেকে শহীদ সাবের রচনা সমগ্র, আবিষ্কার থেকে মুক্তিযুদ্ধের আখ্যান নিয়ে নির্মলেন্দু গুণের কবিতা ইয়াহিয়াকাল, কথাপ্রকাশ থেকে হাবিব রহমানের প্রবন্ধ বাঙালি মুসলমান সমাজে প্রগতিশীলতা ও রক্ষণশীলতার দ্বন্দ্ব, অ্যাডর্ন থেকে সেলিনা হোসেনের নাটক লাইফ ইজ বিউটিফুল, অনিন্দ্য থেকে আহমদ রফিকের রবীন্দ্রবিষয়ক দুটি বই রবীন্দ্রনাথের চিত্রশিল্প এবং রবি বাউল ও তার বিচিত্র ভাবনা, আদর্শ থেকে আল মাহমুদের উপন্যাস বিবি মরিয়মের উইল, আগামী থেকে সলিমুল্লাহ খানের প্রবন্ধ স্বাধীনতা ব্যবসায় ও আলম তালুকদারের ছড়া গন্ধরাজের গন্ধে ব্যাকুল, মাওলা ব্রাদার্স থেকে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস আমরা কেউ বাসায় নেই এবং হাসান আজিজুল হকের প্রবন্ধ বাচনিক আত্মজৈবনিক, মিজান পাবলিশার্স থেকে ড. সফিউদ্দিন আহমেদের প্রবন্ধ উনিশ শতকের রেনেসাঁ এবং কবীর চৌধুরী অনূদিত লে. এস এস রায়াটের দ্য মাতিস স্টোরিজ, পার্ল থেকে মুহম্মদ জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাস রাতুলের রাত রাতুলের দিন এবং আনিসুল হকের উপন্যাস ভালোবাসা ডটকম, চন্দ্রছাপ থেকে আবুবকর সিদ্দিকের কবিতা অসমাপ্ত কাহিনী পল্লব, ঐতিহ্য থেকে আতাউর রহমানের রম্য দুই দুগুণে পাঁচ (দ্বিতীয় খণ্ড), নান্দনিক থেকে জাকির তালুকদারের উপন্যাস কুরসি নামা, বিদ্যা থেকে মঞ্জু সরকারের গল্প ঝুঁকিপূর্ণ ভ্রমণে প্রমোদসঙ্গী, নবরাগ থেকে আনু মুহাম্মদের প্রবন্ধ সামরিক শাসনের দশকে।
আজ শনিবারও মেলা খুলবে সকাল থেকেই, ভিড়ও বাড়বে; সার্থকতা বিক্রি বাড়লেই।
ক্রেতাদের তেমন সাড়া নেই!
এবার দ্বিতীয় দিনেই মেলায় স্টল সাজানোর কাজ শেষ হয়েছে। গতকাল তৃতীয় দিনেই উপচে পড়া ভিড়। অথচ বিক্রি খুবই সামান্য। প্রকাশকেরা খানিকটা আশাহত। একত্রে তিন প্রকাশককে পাওয়া গেল ভাষাশহীদদের স্মরণে স্থাপিত ভাস্কর্যের পাশেই—সংবেদের পারভেজ হোসেন, সূচীপত্রের সাইদ বারী ও শুদ্ধস্বরের আহমেদুর রশীদ চৌধুরী। এমন জনসমারোহের দিনে স্টল ছেড়ে তাঁরা মাঠে কেন?
পারভেজের উত্তর হলো: ‘মনটা ভালো না। আপনারা তো শুধু লিখেই চলেছেন, মেলা জমজমাট। বইপ্রেমীদের বিপুল সমারোহ। একটু স্টলে বসে দেখুন, বেচাকেনা কেমন।’ একই প্রতিক্রিয়া বাকি দুজনেরও। আহমেদুর রশীদ বললেন, ‘মানুষের কাছে টাকা নাই, না বইয়ের প্রতি আগ্রহ নাই—বুঝি না।’
সাইদ বারী বললেন, ‘নতুন বইয়ের দাম না-হয় কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু আগের বইগুলোর তো দাম বাড়েনি। এমনও নয়, সবাই আগের প্রকাশিত সব বই কিনে ফেলেছে। দু-তিন বছর আগে প্রকাশিত যে বইয়ের দাম ৮০ বা ১০০ টাকা, নতুন করে ছাপলে তার দাম প্রায় ১৫০ টাকা হয়ে যাবে। বইয়ের দাম বাড়ার বিষয়টি অন্য পণ্যের মতো নয়। বাজারে কোনো জিনিসের দাম নতুন করে বাড়লে দোকানে রাখা আগের জিনিসও বাড়তি দামে বিক্রি হয়। বইয়ের ক্ষেত্রে তা করা যায় না। দু-তিন বছর আগে যে দাম ছিল, সে দামেই বই বিক্রি করতে হয়। তা সত্ত্বেও এবার ক্রেতাদের তেমন সাড়া পাচ্ছি না। অন্তত গত বছর প্রথম শুক্রবারে যেমন বিক্রি হয়েছে, এবার তার অর্ধেকও নেই।’
সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে
মেলায় তৃতীয় দিনেই বিদ্যাপ্রকাশ থেকে এসেছে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর প্রবন্ধ ছত্রভঙ্গের পূর্বাপর। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ—এই কালপর্বে বাঙালির আন্দোলন একটি বিশেষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার চেষ্টা করেছেন তিনি প্রায় সাড়ে তিন শ পাতার এই গ্রন্থে। কথা হলো তাঁর সঙ্গে। বললেন, ‘বাঙালি নানা ঘটনায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, আবার বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এই বিভক্তি দূর হয়নি, ফলে কোনো সামাজিক বিপ্লব হলো না। সে বিষয়টিই আলোচনা করেছি।’ এবার নতুন-পুরোনো মিলিয়ে তাঁর আরও চারটি প্রবন্ধ আসবে।
মেলা সম্পর্কে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর অভিমত, ‘ঢাকার বাইরেও একে ছড়িয়ে দিতে হবে। জেলা শহরগুলোতে মেলা করতে হবে। আর পাড়ায় পাড়ায় পাঠাগার গড়তে হবে। পাঠাভ্যাস কমে যাচ্ছে। পাঠাগারকে সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করতে না পারলে পাঠাভ্যাস কমার এই প্রবণতা আরও বাড়বে। এ ছাড়া শহরগুলোর কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থান বা কোনো বড় বাজারের একটি নির্দিষ্ট জায়গা বইয়ের দোকানের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। এটি পৌর কর্তৃপক্ষ নিজ দায়িত্বে করবে। তাহলে বই কিনতে আগ্রহী ব্যক্তিরা সেখানে গিয়ে পছন্দের বইটি কিনতে পারবে।’
সরব হলো নজরুল মঞ্চ
বটতলার নজরুল মঞ্চ সরব হলো গতকাল থেকে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে। গোটা দশেক বইয়ের মোড়ক উন্মোচিত হয়েছে প্রথম দিনে। এসবের মধ্যে শিশুতোষ বই বেশি। যেমন—মুসলেহ উদ্দিনের ভূতের নাম চুমকী আপা, মুহম্মদ সাঈদ আরমানের খোকা খুকি ও পাখির কথা। এ ছাড়া ভ্রমণকাহিনি ছিল দিলওয়ার হোসেনের জাপানের ডায়েরি ইত্যাদি।
নতুন বই
বিক্রি না বাড়লেও লোকসমাগম বাড়ার মতো গতকাল নতুন বইয়ের প্রকাশনাও বেড়েছে। তথ্যকেন্দ্রে জমা পড়েছে ১৬৯টি বইয়ের নাম। প্রথমা থেকে এসেছে রেজাউর রহমানের বিজ্ঞানবিষয়ক বই টিকটিকি থেকে ডাইনোসর। স্টলের বিক্রেতারা জানালেন, বৃহস্পতিবার মুহাম্মদ লুৎফুল হকের বাঙালি পল্টন: ব্রিটিশ ভারতের বাঙালি রেজিমেন্ট বইটিও বেশ বিক্রি হচ্ছে। ভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তুর জন্য বইটি ক্রেতাদের আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। উপন্যাস চলছে হরিশংকর জলদাসের রামগোলাম।
নতুন অন্য বইয়ের মধ্যে আছে অনুপম থেকে শহীদ সাবের রচনা সমগ্র, আবিষ্কার থেকে মুক্তিযুদ্ধের আখ্যান নিয়ে নির্মলেন্দু গুণের কবিতা ইয়াহিয়াকাল, কথাপ্রকাশ থেকে হাবিব রহমানের প্রবন্ধ বাঙালি মুসলমান সমাজে প্রগতিশীলতা ও রক্ষণশীলতার দ্বন্দ্ব, অ্যাডর্ন থেকে সেলিনা হোসেনের নাটক লাইফ ইজ বিউটিফুল, অনিন্দ্য থেকে আহমদ রফিকের রবীন্দ্রবিষয়ক দুটি বই রবীন্দ্রনাথের চিত্রশিল্প এবং রবি বাউল ও তার বিচিত্র ভাবনা, আদর্শ থেকে আল মাহমুদের উপন্যাস বিবি মরিয়মের উইল, আগামী থেকে সলিমুল্লাহ খানের প্রবন্ধ স্বাধীনতা ব্যবসায় ও আলম তালুকদারের ছড়া গন্ধরাজের গন্ধে ব্যাকুল, মাওলা ব্রাদার্স থেকে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস আমরা কেউ বাসায় নেই এবং হাসান আজিজুল হকের প্রবন্ধ বাচনিক আত্মজৈবনিক, মিজান পাবলিশার্স থেকে ড. সফিউদ্দিন আহমেদের প্রবন্ধ উনিশ শতকের রেনেসাঁ এবং কবীর চৌধুরী অনূদিত লে. এস এস রায়াটের দ্য মাতিস স্টোরিজ, পার্ল থেকে মুহম্মদ জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাস রাতুলের রাত রাতুলের দিন এবং আনিসুল হকের উপন্যাস ভালোবাসা ডটকম, চন্দ্রছাপ থেকে আবুবকর সিদ্দিকের কবিতা অসমাপ্ত কাহিনী পল্লব, ঐতিহ্য থেকে আতাউর রহমানের রম্য দুই দুগুণে পাঁচ (দ্বিতীয় খণ্ড), নান্দনিক থেকে জাকির তালুকদারের উপন্যাস কুরসি নামা, বিদ্যা থেকে মঞ্জু সরকারের গল্প ঝুঁকিপূর্ণ ভ্রমণে প্রমোদসঙ্গী, নবরাগ থেকে আনু মুহাম্মদের প্রবন্ধ সামরিক শাসনের দশকে।
আজ শনিবারও মেলা খুলবে সকাল থেকেই, ভিড়ও বাড়বে; সার্থকতা বিক্রি বাড়লেই।
No comments